আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
163 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (18 points)
edited by
২০১৭ সালে আমি একজনের মাধ্যমে আমার প্রাক্তন স্বামীকে তালাক দেওয়ার জন্য কাগজ বানিয়ে ছিলাম। সেই কাগজ আমার হাতে পৌঁছেছে  ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে। তখন অক্টোবর মাসের ১২ তারিখ আমার মাসিক চলতেসিলো। তালাকের সেই কাগজে খুব সম্ভবত লিখা ছিলো স্বামীকে ওপর ১ ২ ৩ তালাক দিতেসি আর নিজের ওপর তালাকে তফাবিজ নিতেসি ক্লিয়ার্লি মনে তাই তবে মনে হয় এটাই লিখা ছিলো । ওই কাগজটা  আমি সম্ভবত অক্টোবর মাসেই সাইন করসি।আর আমার যতটুকু মনে আছে তখন আমার মাসিক প্রতি মাসের টা প্রতি মাসেই হতো। হয়তো ২ ৩ দিন আগে হতো কিংবা ২ ৩ দিন পরে হতো। ওই কাগজটা  আমার কাছে নেই আমি হারিয়ে ফেলসি। ওই কাগজ কখনও কোর্টে পৌঁছায়নাই আমার প্রাক্তন স্বামীও জানেনা। তারপর ২০১৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর আমি কোর্টে গিয়ে আমার প্রাক্তন স্বামীকে আবারো তালাক দেই এবং  সেখানে লিখা ছিলো স্বামীকে ১ ২ ৩ তালাক দিতেসি আর নিজের ওপর তালাকে তফাবিজ নিতেসি। আমি কোর্টে একটা তালাক নামা সাইন করি। তারপর ঐদিনই  কোর্টে এবং  কাজী অফিসে আমার দ্বিতীয় স্বামীর সাথেই বিয়ে হয়।আর ওই তালাকের কাগজে তালাকের তারিখটা  বেশ কয়েকমাস আগের লিখা হইসে। কিন্তু কাগজ আমি সই  দিসি ১৮ ডিসেম্বর।এই কাগজও আমার প্রথম স্বামীর কাছে পাঠানো  হয় নাই
১. আমার মনে ওয়াসওয়াসা আসতেসে যে আমার কি অক্টোবর মাসের পরে ডিসেম্বরের ১৮ তারিখের মধ্যে ৩ টা মাসিক হইসে। যদিও আমার মনে পরে আমার মাসিক প্রতি মাসের টা প্রতি মাসে হতো।কোনো মাসে ২ বার মাসিক হইসে এমন ঘটনা আমার মনে নাই।

২।কোর্টে যে কাগজটা  সাইন করসি  সেটা কি সেই কাজের সাইন করা কাগজটাই  কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ হচ্ছে। কিন্তু আমার তো মনে আছে আমি একবার একটা কাগজে সাইন করসি এবং  কোর্টে আবার একটা কাগজ সাইন করসি।

৩। আমার দ্বিতীয় বিয়ে কি বাতিল?

৪। আমি ইদ্দত শুরু কখন থেকে ধরবো?

৫। প্রথম কাগজটা  আমি কখন সাইন করসি সেটাও মনে নাই তবে মনে হচ্ছে অক্টোবর মাসেই সাইন করসিলাম।
৬. আমি তালাখের কার্যকরী সময় কখন থেকে ধরবো?
 ৭. স্ত্রী যদি তালাক চায়  আর স্বামী যদি সাথেই সাথেই বলে তোর মন চাইলে যা তাহলে  কি স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যাবে?স্বামীর যদি এই নিয়ত থাকে যে আমাকে তালাক দিয়ে তোর মন চাইলে যা। আমার স্ত্রীকে আমি নিজের ওপর তালাক নেয়ার অধিকার দিতেসি এই নিয়ত না আমাকে তালাক দিয়ে চলে যা এই নিয়ত থাকলে।

৮.স্ত্রী যদি বলে আমি যাবোগা আর স্বামী যদি বলে তোর মন চাইলে যা কিংবা তুই যা তরে না করসে কে তরে আটকাইসে কে। স্বামীর নিয়ত যদি থাকে আমাকে তালাক দিয়ে যা আমার স্ত্রীকে আমি নিজের ওপর তালাক নেয়ার অধিকার দিতেসি এই নিয়ত না আমারে তালাক দিয়ে যা এই নিয়ত

৯. কেনায়া ব্যাক দিয়ে স্ত্রীকে তালাকের অধিকার দিতে হলে স্বামীর নিয়ত কি এভাবে থাকতে হয় যে আমি আমার স্ত্রীকে নিজের ওপর তালাক নেয়ার অধিকার দিলাম। নাকি স্বামী যদি বলে যে যার কাসে ভাল্লাগে তার কাসে যা আর নিয়ত যদি থাকে যার কাসে ভাল্লাগে তার কাসে যা আমারে তালাক দিয়ে তাহলেও স্ত্রী অধিকার পেয়ে যাবে।

১০. লুডু খেলার সময়  বলতেসিলাম যেনো ৩ উঠে।৩ উঠকে একজনের গুটি কাঁটা যেতো।৩ বলার পরে আমার মনে আসছে  নিজের ওপর ৩ তালাক। আমার ভুলেও এসব  উদ্দেশ ইচ্ছা ছিলোনা। এভাবে কি তালাক হয়।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم


তালাক হচ্ছে স্বামীর অধিকার। স্বামী তালাক দিলেই তালাক সংঘটিত হবে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ عَنْ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ الْغَافِقِيِّ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ إِنَّ سَيِّدِي زَوَّجَنِي أَمَتَهُ وَهُوَ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنِي وَبَيْنَهَا قَالَ فَصَعِدَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الْمِنْبَرَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ مَا بَالُ أَحَدِكُمْ يُزَوِّجُ عَبْدَهُ أَمَتَهُ ثُمَّ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنَهُمَا إِنَّمَا الطَّلَاقُ لِمَنْ أَخَذَ بِالسَّاقِ

ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রসূল! আমার মনিব তার বাঁদীকে আমার সাথে বিবাহ দিয়েছে। এখন সে আমার ও আমার স্ত্রীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। রাবী বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করলেন, অতঃপর বলেনঃ হে লোকসকল! তোমাদের কারো এরূপ আচরণ কেন যে, সে তার গোলামের সাথে তার বাঁদীর বিবাহ দেয়, অতঃপর তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়? নারীর ঊরু স্পর্শ করা যার জন্য বৈধ, তালাকের অধিকার তার।
(সুনানে ইবনে মাজাহ ২০৮১.বায়হাকী ৯/১৫৭, ইরওয়াহ ২০৪১।)

আরো জানুনঃ- 
 
كُلُّ كِتَابٍ لَمْ يَكْتُبْهُ بِخَطِّهِ وَلَمْ يُمِلَّهُ بِنَفْسِهِ لَا يَقَعُ بِهِ الطَّلَاقُ إذَا لَمْ يُقِرَّ أَنَّهُ كِتَابُهُ كَذَا فِي الْمُحِيطِ (الفتاوى الهندية، كتاب الطلاق، الفصل السادس فى الطلاق بالكتابة-1/379، المحيط البرهانى، كتاب الطلاق، الفصل السادس فى ايقاع الطلاق بالكتاب-4/486، تاتارخانية، كتاب الطلاق، الفصل السادس فى ايقاع الطلاق بالكتاب-3/380)
সারমর্মঃ
প্রত্যেক ঐ লেখা,যেটা নিজ হাত দিয়ে লিখেনি,নিজের মন সেদিকে ঝুকেওনি,তাহলে তালাক পতিত হবেনা।
যদি সে এটা স্বীকার না করে যে এটার তারই লেখা।    

আরো জানুনঃ 
,
পূর্বের ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যদি স্বামী কর্তৃক নিজেকে নিজে তালাক প্রদানের ক্ষমতা পেয়ে থাকেন,সেক্ষেত্রে আপনি যখন উক্ত কপিতে সাইন করেছেন,তখন থেকেই তালাক কার্যকর হয়েছে। 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(১.২.৩)
প্রশ্নে উল্লেখ রয়েছেঃ-
"সেই কাগজ আমার হাতে পৌঁছেছে  ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে। তখন অক্টোবর মাসের ১২ তারিখ আমার মাসিক চলতেছিলো।,,,,ওই কাগজটা  আমি সম্ভবত অক্টোবর মাসেই সাইন করসি।আর আমার যতটুকু মনে আছে তখন আমার মাসিক প্রতি মাসের টা প্রতি মাসেই হতো।""

উক্ত বিবরন থেকেই বুঝা যায় যে আপনি যেই সময়ে তালাকনামায় সাইন করেছেন,এরপরে অক্টোবর মাসে আপনার মাসিক আসেনি।
বরং ১২ তারিখের দিকেই আপনার হায়েজ এসেছিলো।
আর সেই সময়ে যেহেতু আপনার হায়েজ প্রতি মাসের টা প্রতি মাসেই হতো,সেই হিসেবে ডিসেম্বরের ১৮ তারিখের মধ্যে ৩ টা মাসিক ফুল ভাবে পাওয়া যায়নি।

★সুতরাং আপনার ২য় বিবাহ বাতিল। 

(৪.৫.৬)
আপনি যদি স্বামী কর্তৃক নিজেকে নিজে তালাক প্রদানের ক্ষমতা পেয়ে থাকেন,সেক্ষেত্রে
অক্টোবর মাসের যেই সময়ে তালাক দিয়েছিলেন,সেই সময় থেকে ইদ্দত শুরু হয়েছে।
নভেম্বর+ডিসেম্বর +জানুয়ারি এই তিন মাসের তিন হায়েজ আপনার ইদ্দত।
তার মানে জানুয়ারীর হায়েজ শেষ হওয়ার পর আপনার ইদ্দতকাল শেষ হয়েছে।

(০৭)
"স্বামীর যদি এই নিয়ত থাকে যে আমাকে তালাক দিয়ে তোর মন চাইলে যা"
তাহলে স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যাবে।

(০৮)
এক্ষেত্রে স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যাবে।

(০৯)
উভয় নিয়তের ছুরতেই স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যাবে।

(১০)
স্বামী কর্তৃক নিজেকে নিজে তালাক প্রদানের ক্ষমতা পেয়ে থাকলে প্রশ্নে ভোট ছুরতে নিজেকে তালাক প্রদানের উদ্দেশ্য নিয়ে বললে তালাক হবে।
আর নিজেকে তালাক প্রদানের উদ্দেশ্য নিয়ে না বললে তালাক হবেনা।

আর স্বামী কর্তৃক নিজেকে নিজে তালাক প্রদানের ক্ষমতা না পেয়ে থাকলে তো কোনো সমস্যাই নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (18 points)
edited by
১.হুজুর ৭ নাম্বার প্রশ্নের ক্ষেত্রে স্ত্রী যদি তালাক চায় আর স্বামী। যদি বলে তোর মন চাইলে তুই যা স্ত্রীকে অধিকার প্রদানের উদ্দেশ্য ছাড়াই বলে তাহলে কি স্ত্রী অধিকার পেয়ে যাবে?
২. ১০ নং  প্রশ্নের ক্ষেত্রে আমার কখনোই  নিজের ওপর তালাক নেয়ার ইচ্ছা নাই। আমি শুধু এই জন্যই বলসি যে ৩ উঠলে আমি আরেকজনের গুটি কাঁটা যাবে তাই যেনো ৩ উঠে। কিন্তু আমার মনের মস্যে সাথেই সাথেই আসছে  আমার নিজের ওপর ৩ তালাক। আল্লাহর কসম  আমার কখনোই  এই ধরণের ইচ্ছা নাই।নিজের ওপর তালাক এই কথাটা অযথাই  আমার মনের মধ্যে আসে।
৩.আজকে লুডু খেলার সময় আমি একটা বাচ্চাকে হাতের আঙুলের ইশারায় ১ দেখাচ্ছিলাম  ১ উঠলে আরেকজনের  গুটি কাটতে পারবো এই জন্য।আমি হাতের ইশারায় ১ দেখাইসি কারণ মুখে যদি ১ বলি তাহলে আমার মনের মধ্যে নিজের ওপর তালাক এসব চলে  আসবে। কিন্তু আমি আঙুলের ইশারায় ও ১ দেখানোর পরে আমার নিজের ওপর তালাক এটা চলে আসছে। এভাবে কি তালাক হয়ে যায়?আমারতো নিজের ওপর তালাক নেয়ার কোনো ইচ্ছা নাই। আমি আর সংসার  বাঁচাতে চাই 
৪।একদিন আমার স্বামী গান গেচ্ছিলো ওরে নীল দরিয়া আমায় দে রে দে ছাড়িয়া তখন আমি উত্তর দিসিলাম যাও ছেড়ে দিলাম( নিজের ওপর তালাক নিসি এই নিয়তে না )আর স্বামীও তো আমার কাছে তালাক চায় নাই সে গান গেচ্ছিলো। আমি এই উত্তর দিসি কিনা বা ঘটনা এমন কিনা সেটা আমার মাইন নাই। আমি মনের সন্দেহ থেকে জিজ্ঞেস করছি। এভাবে কি তালাক হয়ে যায়? আমার যদি সন্দেহ থাকে তাহলে মাসআলা কি রকম হবে আর আমার সন্দেহ না থাকলে মাসআলা কি রকম  হবে??
আমি আমার সংসারটা বাঁচাতে চাই আমার কখনোই তালাকের ইচ্ছা নাই তবুও  এসব ভাবনা আমার মাথায় চলে আসে। আমি কি করবো। আমি স্পষ্ট ভাবে জানিও না আমার স্বামী অধিকার দিসে কিনা। কারণ আমার ঐরকম কোনো কথা মনে পড়তেসেনা। কাবিন নামায় কাজী অধিকার দিসে কিন্তু সেটা আমার স্বামীর থেকে অনুমতি নিয়ে দেয়নি। কাজী আমার স্বামীকে না জিজ্ঞেস করে অধিকার দিসে। আমি পরে জানতে পারসি যে কাজী নিজেই অধিকার দিলে হবেনা স্ত্রী অধিকার পাবেনা। এরপর মৌখিকভাবে কখনো স্বামী অধিকার  দিসে কিনা আমার এইরকম কোনো কথা মনে আসেনা। স্বামীকে জিজ্ঞেস করলে সে অনেক রেগে যায় কারণ গত কয়েকমাস ধরে তাকে আমি তালাক সংক্রান্ত নানান প্রশ্ন করেই যাচ্ছি এখন তাকে প্রশ্ন করলে সে বিরক্ত হয়। এখন আমি কি করবো। আমি অধিকার পাইসি কিনা সেটাও স্পষ্ট না।আমি এখানে যা প্রশ্ন করতেসি  সেগুলো বেশিরভাগ আমার মনের সন্দেহ থেকে । অনেক অনেক সন্দেহ কাজ করে মনে। সেসব  সন্দেহ থেকে প্রশ্ন গুলো করতেসি
প্রায় প্রতিটা কাজেই আমার তালাকের ওয়াসওয়াসা আসে। এভাবেতো আমার জীবনটাও  অতিষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বার বার তো প্রশ্ন করাও সম্ভব না 
by (565,890 points)
(০১)
স্ত্রী এক্ষেত্রে তালাকের ক্ষমতা পাবেনা।

(২.৩.৪)
প্রশ্নের বিবরণ মতে উল্লেখিত ছুরত গুলোতে তালাক হবেনা।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...