বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَلَئِن سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ قُلْ أَبِاللّهِ وَآيَاتِهِ وَرَسُولِهِ كُنتُمْ تَسْتَهْزِؤُونَ
আর যদি তুমি তাদের কাছে জিজ্ঞেস কর, তবে তারা বলবে, আমরা তো কথার কথা বলছিলাম এবং কৌতুক করছিলাম। আপনি বলুন, তোমরা কি আল্লাহর সাথে, তাঁর হুকুম আহকামের সাথে এবং তাঁর রসূলের সাথে ঠাট্টা করছিলে?
لاَ تَعْتَذِرُواْ قَدْ كَفَرْتُم بَعْدَ إِيمَانِكُمْ إِن نَّعْفُ عَن طَآئِفَةٍ مِّنكُمْ نُعَذِّبْ طَآئِفَةً بِأَنَّهُمْ كَانُواْ مُجْرِمِينَ
ছলনা কর না, তোমরা যে কাফের হয়ে গেছ ঈমান প্রকাশ করার পর। তোমাদের মধ্যে কোন কোন লোককে যদি আমি ক্ষমা করে দেইও, তবে অবশ্য কিছু লোককে আযাবও দেব। কারণ, তারা ছিল গোনাহগার।(সূরা তাওবাহ-৬৫-৬৬)
উক্ত আয়াত দ্বারা কিছু সংখ্যক উলামায়ে কেরাম বলেন,
মুসলিম নায়িক নায়িকা যারা কাফিরের রোলকে গ্রহণ করছে,তারা কাফির।অন্যদিকে কিছু সংখ্যক উলামায়ে কেরাম বলেন,যদিও কাফিরের রোলকে গ্রহণ করা নাজায়েয ও হারাম। তবে ঐ ব্যক্তি কাফের হবে না।
সতর্কতা এটাই কোনো মুসলমান এরকম কাজে যাবে না।এবং যারা যায়,তাদের চিন্তা ও খবর রাখা যাবে না।