আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
112 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (54 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম।
প্রশ্নগুলো করতে আমার ভয় হচ্ছে। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা  করুন।
১.শায়েখ আমার মনে প্রশ্ন জাগে যে রাসুল সাঃ নবুয়তের আগে কি ধর্ম পালন করতেন (আস্তাগফিরুল্লাহ)। এরকম প্রশ্ন মনে আসার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

২.তারপর আমার মনে প্রশ্ন জাগে যে রাসুল সাঃ কখন কালেমা পরেছিল বা মুসলিম হয়েছিল (আস্তাগফিরুল্লাহ)। এরকম প্রশ্ন আমার মনে আসার কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?  শায়েখ আমি খুব টেনশনে আছি।

৩.সম্ভবত কোন ভিডিও বা কোন আর্টিকেল পরছিলাম। রাসুল সাঃ এর উপর নির্যাতনের কথা বর্ননা করা হচ্ছিল। রাসুল সাঃ এর হিজরতের কথা বলা হচ্ছিল। তখন আমার মনে হয় যে রাসুল সাঃ    থেকে কত সাহাবিকে আরও বেশি নির্যাতন করা হয়েছে(আস্তাগফিরুল্লাহ)। এরকম আমার মনে হওয়ার কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

৪.এক থেকে তিন নাম্বার প্রশ্নের মধ্যে কি কোন ভুল হয়েছে। এর কারনে কোন সমস্যা হবে?

৫.কোথাও যেন আমি দেখেছিলাম বা পরেছিলাম  শাতিমে রাসুল সাঃ। এর পর থেকে আমি মাঝে মাঝে এভাবে বলি শাতিমে রাসুল সাঃ। এভাবে বলার কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?  আমি শাতিমে রাসুল সাঃ বলার  সময়   সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলতাম না(আস্তাগফিরুল্লাহ)  । আমি একটি ভিডিও তে দেখেছিলাম যে  রাসুল সাঃ বলেছেন সেই ব্যাক্তি ধ্বংস হোক যার সামনে তাঁর নাম উচ্চারণ করা হল কিন্তু সে  তাঁর প্রতি দরুদ পাঠ করল না।  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম না বলার কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে? আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

৬. একদিন আমি ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখছিলাম। সম্ভবত হোসাইন রাঃ কে নিয়ে  ইসলামি সংগীত হচ্ছিল। তখন আমি  মনে মনে বলি যে আমরা হোসাইন রাঃ এর সৈনিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) । তখন আমি মনে মনে ভাবি যে আমার মনে হয়    ভুল হল। আমরা রাসুল সাঃ এর সৈনিক  (আস্তাগফিরুল্লাহ) ।  তখন আমি গুগলে সার্চ করি যে আমরা কার সৈনিক   লিখে সার্চ করি। এভাবে আমার মনে হওয়ার কারনে বা মনে মনে ভাবার কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?  গুগলে সার্চ করার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

৭.ছয় নাম্বার প্রশ্নে আস্তাগফিরুল্লাহ লিখা কি ঠিক আছে  । যদি ভুল হয় তাহলে এর কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে? আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

৮.আমার আগে যখন বিভিন্ন আলেমগন বলত যে দরুদ শরিফ পরতে হবে। দরুদ শরিফ পরলে দোয়া কবুল হয়। তখন আমার সম্ভবত মনে হত যে আল্লাহর কাছে  তো আমাদের  চাইতে হবে।দরুদ পরতে হবে কেন (আস্তাগফিরুল্লাহ)।    অনেকে ওসিলা নিয়ে দোয়া করে। একটি ভিডিও তে দেখেছিলাম যে সরাসরি আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে। এজন্য আমার  সম্ভবত  মনে হত যে সরাসরি আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে। দোয়ার সময় দরুদ পরলে  সমস্যা হবে না কি বা কোন গুনাহ হবে নাকি বা শিরক হবে নাকি (আস্তাগফিরুল্লাহ)।ঈমান ভংগের কারন জানার পর এগুলো আমার মনে হচ্ছে। আমি শিউর না যে হবুহ এগুলো আমার মনে হত। তবে কিছুটা অইরকমই সম্ভবত মনে হত। আমার যদি অই রকম মনে হয় এবং আমার ভুল বোঝার কারনে বা ভুল ধারণার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে? আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

৯.আট নাম্বার প্রশ্নে আস্তাগফিরুল্লাহ লিখা কি ঠিক আছে?  যদি ভুল হয় এর কারনে কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  প্রশ্নে অন্য কি কোন ভুল আছে?

১০. ইসরায়েলকে গালি দিলে কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

১১.শয়তান সম্নধে আমার মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগে। ঈমান ভংগের কারন জানার পর আমি পেরেশানিতে ছিলাম। যখন কোন বিষয়ে সিদ্ধান্তে উপনীত হব তখন এমন কোন ভিডিও আমার চোখে পরবে যার কারনে আমার মনে আবার বিভিন্ন প্রশ্ন জাগবে যার কারনে আমার সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া হয় না। তখন আমার মনে প্রশ্ন জাগে যে আল্লাহ কি শয়তানকে কোন খমতা দিয়েছে কি যে মোবাইলে অই সময় অই ভিডিও আমার চোখে পরার জন্য। এরকম শয়তান সম্নধে বিভিন্ন  ধারণা আমার মনে হয়। যা বলা যাবে না। আমার অই রকম মনে হওয়ার কারনে কি আমার ঈমানের সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

১২.এগারো নাম্বার প্রশ্নে কোথাও কি কোন ভুল হয়েছে?  আস্তাগফিরুল্লাহ লিখতে হত কি?  এর কারনে কোন সমস্যা হবে কি?

১৩. আমদের  একটা ওয়াল কেবিনেট আছে। সেই ওয়াল  কেবিনেটের মাঝখানের থাকে   কুরআন শরিফ রেখেছি। নিচের থাকে বুখারী শরিফ রেখেছি ও ইসলামি আকিদা বই রেখেছি। এবং সবার উপরের থাকে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লেখা ক্রেস্ট রেখেছি।  কুরআন শরিফের উপরের থাকে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি    ওয়া সাল্লাম লেখা ক্রেস্ট রাখার কারনে কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  এখেত্রে হাদিস শরিফ যদি উপরের থাকে রাখি এবং কুরআন শরিফ যদি নিচের থাকে রাখি তাহলেও কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে? এবং কুরআন শরিফ এবং হাদিস শরিফ এবং অনান্য ইসলামি বই একসাথে এক তাকে রাখি তাহলে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

১৪.ঈমান ভংগের কারন জানার পর আমার মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগে যার কারনে আমি এই ওয়েবসাইটে প্রশ্ন লিখতে লিখতে আমি বিরক্ত হই। বিরক্ত হওয়ার কারনে আমি প্রশ্নের প্রতি উদ্দেশ্য করে বলি যে টাইম নাই (আস্তাগফিরুল্লাহ)   বলি যে  টাইম নাই প্রশ্ন লেখার  বা প্রশ্নের। এভাবে আমার বিরক্ত হওয়ার কারনে বা এভাবে বলার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?

১৫.১৪নাম্বার প্রশ্নে আস্তাগফিরুল্লাহ লিখা কি ঠিক ছিল। যদি ভুল হয় তাহলে এর কারনে আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে কি?  এই প্রশ্ন করার কারনে কি আমার ঈমানেরকোন সমস্যা হবে?

 ১৬. আমি একদিন ইউটিউবে ভিডিও দেখছিলাম তখন আমার চোখে পরে যে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক কে । এই প্রশ্ন দেখে আমার মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগে এজন্য আমি ভালোভাবে জানার জন্য     ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক কে  লিখে সার্চ দেই। এই সার্চ দেয়ার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার  বিবাহের কোন সমস্যা হবে?  কেউ যদি না জানে যে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক কে তাহলে কি তার ঈমানের কোন সমস্যা হবে তার বিবাহের কোন সমস্যা হবে?

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
রাসুল(ﷺ) ছিলেন ইসমাইল(আঃ) এর বংশধর। নবুয়ত লাভের পূর্বে সেই সময়ে চালু থাকা সঠিক ধর্ম ইব্রাহীম (আঃ) এর প্রচারিত ধর্ম পালন করতেন। 

তিনি জীবনে কখনো মূর্তিপূজা করেননি এমনকি মূর্তি স্পর্শও করেননি। শিশুকাল থেকেই তিনি মূর্তিপূজা অপছন্দ করতেন।

তিনি কখনো মূর্তি স্পর্শ করেননি। একবার তিনি স্বীয় মুক্তদাস যায়েদ বিন হারেছাহকে নিয়ে কা‘বাগৃহ তাওয়াফ করছিলেন। সে সময় যায়েদ মূর্তিকে স্পর্শ করলে তিনি তাকে নিষেধ করেন। দ্বিতীয়বার যায়েদ আরেকটি মূর্তিকে স্পর্শ করেন বিষয়টির নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার জন্য। তিনি পুনরায় তাকে নিষেধ করেন। এরপর থেকে নবুঅত লাভের আগ পর্যন্ত যায়েদ কখনো মূর্তি স্পর্শ করেননি। তিনি কসম করে বলেন যে, রাসূলুল্লাহ(ﷺ) কখনোই মূর্তি স্পর্শ করেননি। অবশেষে আল্লাহ তাকে অহী প্রেরণের মাধ্যমে সম্মানিত করেন।
(ত্বাবারানী কাবীর হা/৪৬৬৮; হাকেম হা/৪৯৫৬, ৩/২১৬)

জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, ‘যখন কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছিল তখন নবী (সা.) ও আব্বাস (রা.) পাথর বয়ে আনছিলেন। আব্বাস (রা.) নবী (সা.)-কে বললেন, তোমার লুঙ্গিটি কাঁধের ওপর রাখো, পাথরের ঘষা থেকে তোমাকে রক্ষা করবে। (লুঙ্গি খুলতেই) তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন। তাঁর চোখ দুটি আকাশের দিকে নিবিষ্ট ছিল। তাঁর চেতনা ফিরে এলো, তখন তিনি বলতে লাগলেন, আমার লুঙ্গি, আমার লুঙ্গি। তত্ক্ষণাৎ তাঁর লুঙ্গি পরিয়ে দেওয়া হলো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৮২৯)
কা‘বা পুনর্নির্মাণ কালে দূর থেকে পাথর বহন করে আনার সময় চাচা আববাসের প্রস্তাবক্রমে তিনি কাপড় খুলে ঘাড়ে রাখেন। ফলে তিনি সাথে সাথে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান। অতঃপর হুঁশ ফিরলে তিনি পাজামা কঠিনভাবে বেঁধে দিতে বলেন’ (বুখারী, মুসলিম)।

যদিও বিষয়টি সে যুগে কোনই লজ্জাকর বিষয় ছিল না। ইবনু হাজার আসক্বালানী(রঃ) উক্ত হাদীছের আলোচনায় বলেন, ‘এতে প্রমাণিত হয় যে, আল্লাহ স্বীয় নবী-কে নবুঅতের পূর্বে ও পরে সকল মন্দ কর্ম থেকে হেফাযত করেন’। 
(মুসলিম হা/৩৪০; বুখারী হা/৩৬৪)

আল্লামা ইবনে আসির (রহ.)-এর বর্ণনায় এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জাহেলি যুগের লোকেরা যেসব কাজ করত, দুবারের বেশি কখনোই সেসব কাজ করার ইচ্ছা আমার হয়নি। সে দুটি কাজেও আল্লাহর পক্ষ থেকে বাধার সৃষ্টি করা হয়েছে। এরপর সে ধরনের কাজের ইচ্ছা কখনো আমার জাগেনি।’ তা হলো তিনি বকরি ও উট চরানোর সময় দুই দিন তিনি সঙ্গের বালকের কাছে পশু রেখে মক্কা নগরীতে হওয়া রাতের আড্ডায় অংশ নিতে আসেন। সেখানে গান-বাজনা হচ্ছিল। দুই দিনই আল্লাহ তাঁর কান বন্ধ করে দেন এবং তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। (আর-রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা ৮০)

★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
নবুয়তের পূর্বেও রাসুল (ﷺ) আল্লাহর মনোনীত দ্বীনের উপরেই ছিলেন; তিনি সে সময় সেই সব নির্দেশনাই পালন করতেন যা পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগন আদিষ্ট হয়েছিলেন।

★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এরকম প্রশ্ন মনে আসার কারনে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা  আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০২)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা  আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০৩)
আপনার মনে এরকম হওয়াতে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা  আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০৪)
আপনার মনে যেসব ভাবনা এসেছিলো, এগুলো ভাবনা সবই ভূল ছিলো।
তবে প্রশ্ন করার দরুন আপনার ঈমানের সমস্যা হয়নি। 

(০৫)
এর কারনে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা । আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০৬)
এভাবে আপনার মনে হওয়ার কারনে বা মনে মনে ভাবার কারনে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।
গুগলে সার্চ করার কারনেও কোনো সম্ভব হবেনা।

(০৭)
আস্তাগফিরুল্লাহ লিখা ঠিক হয়নি।
তবে এর কারনে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা।  আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০৮)
এতে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(০৯)
ভূল হয়নি।

(১০)
তাদেরকে গালি দিলে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(১১)
এতে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(১২)
প্রশ্ন সঠিক আছে।

আস্তাগফিরুল্লাহ লিখতে হতোনা।

(১৩)
এতে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

তবে কুরআন শরীফ উপরের তাকে রাখাই আদব।

(১৪)
এভাবে আপনার বিরক্ত হওয়ার কারনে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

(১৫)
হ্যাঁ, ঠিক ছিলো।

(১৬)
এই সার্চ দেয়ার কারনে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।

কেউ যদি না জানে যে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক কে। তাহলে তার ঈমানের সমস্যা হবেনা। তার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (54 points)
edited by
একটা প্রশ্ন লিখতে ভুলে গেছিলাম তা হল -
১.সুন্নতে খাৎনা সম্নধে রাসুল সাঃ এবং সাহাবায়ে কেরামদের সম্পর্কে বাজে বাজে কথা মনে পরছে। যেগুলো প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এ রকম কথা মনে হওয়ার কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে?  আমার বিবাহের কোন সমস্যা হবে? 

২.১নাম্বার প্রশ্নে কি কোন ভুল হয়েছে এর কারনে কি কোন সমস্যা হবে?  
 
৩. কেউ যদি  স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তালাকের কোন কথা বলেছিল নাকি এজন্য মনে করার জন্য যদি তালাকের কোন কথা মুখে উচ্চারণ করি তাহলে তা*ক  পতিত হবে?                                                         
by (678,880 points)
(০১)
যদি শুধু মনেই মনেই এহেন মন্তব্য করেন,মুখে যদি৷ প্রকাশ না করেন,তাহলের এর দরুন আপনার ঈমান চলে যাবেনা।
বিবাহের সমস্যা হবেনা। 

(০২)
প্রশ্ন লেখা ঠিক আছে।

(০৩)
এতে যেহেতু তার স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তালাক বলেনি,তাই তালাক হবেনা।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...