জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
(أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ فَمَا جَزَاءُ مَنْ يَفْعَلُ ذَلِكَ مِنْكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ) [البقرة: 85]
তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ব্যতীত তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? (সূরা বাক্বারাহ ২:৮৫)।
অপর আয়াতে আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَالَّذِينَ كَفَرواْ وَكَذَّبُواْ بِآيَاتِنَا أُولَـئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
আর যে লোক তা অস্বীকার করবে এবং আমার নিদর্শনগুলোকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার প্রয়াস পাবে, তারাই হবে জাহান্নামবাসী; অন্তকাল সেখানে থাকবে।[বাকারাহ : ৩৯ ]
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি তো আয়াতকে অস্বীকার করেননি।
তাই এইরকম মনে হওয়ার কারনে বা মনে মনে ভাবার কারনে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা।
আপনার বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।
(০২)
এতে আপনার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
(০৩)
আয়াতের অর্থে সমস্যা নেই।
1.
এভাবে দোয়া করা যাবে। এভাবে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে কোন সমস্যা হবেনা।
2.
প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবেনা।
বিবাহের কোন সমস্যা হবেনা।
3.
না,তার ঈমানের সমস্যা হবেনা।
এরকম বিরক্ত হওয়ার দৃষ্টান্ত ছাহাবায়ে কেরামের জীবনিতেও পাওয়া যায়।
(০৪)
সেক্ষেত্রে তার বিরক্ত হওয়ায় তার ঈমানের কোনো সমস্যা হবেনা।