বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
১. সাধারণত ১৫ বৎসর বয়স থেকে ছেলে বালিগ হয় এবং ১৩ বৎসর বয়স
থেকে মেয়ে বালিগ হয়।
তবে স্থান কাল ও খাদ্যাভ্যাস হিসেবে এর আগেও শারিরিক উন্নতি
হয়ে বালিগ হতে পারে।
ছেলেদের বালেগ হওয়ার আলামত,
স্বপ্নদোষ হওয়া। আর মেয়েদের বালিগ হওয়ার আলামত,হায়েয শুরু হওয়া।
এ আলামত গুলো যখনই পাওয়া যাবে তখনই বালেগ হিসেবে গণ্য করা
হবে। আর তখন থেকেই তার উপর নামাজ, রোজা ফরজ।
২.
বালিগ হওয়ার পর থেকে যতটা রমজান অতিবাহিত হয়েছে। এর মধ্যে
যতটা রোযা আপনি রাখেননি। সেগুলোকে হিসেব করে শুধুমাত্র কাযা করে নিতে হবে। কাফফারা দেওয়া লাগবে না। তবে যে
সমস্ত রোযা আপনি রেখে তারপর ইচ্ছাকৃত ভেঙ্গে ফেলেছেন। রোযার কাফফারা আপনাকে আদায় করতে হবে।
৩-৪.
রোজা না রাখলে এখন রোযা রেখেই তা আদায় করতে হবে। আর রেখে
ভঙ্গ করলে একটার পরিবর্তে একটা এবং সাথে ৬০ টি রোযা দ্বারা একটা কাফফারাও আদায়
করতে হবে। রোযা সম্ভব না হলে, ৬০ জন মিসকিনকে দুই
বেলা আহার করাতে হবে।
৫.
আপনি সাবালক হওয়ার পর থেকে যতগুলো নামায
রোযা কাযা করেছেন, সেই সবগুলোকে ধীরস্থিরে কাযা করে নিবেন।
আরো জানুন-
https://ifatwa.info/46158/