জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
শরীয়তের বিধান অনুযায়ী তিলাওয়াত জিহবা ও ঠোট নাড়িয়ে এমন ভাবে উচ্চারণ করতে হবে,যাতে নিজ কাজে আওয়াজ আসে।
নিম্নস্বরের পরিমাণ হল, নিজ কর্ণ দ্বারা শ্রবণ করা।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي مَعْمَرٍ، قَالَ: سَأَلْنَا خَبَّابًا أَكَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ وَالعَصْرِ؟ قَالَ: نَعَمْ، قُلْنَا: بِأَيِّ شَيْءٍ كُنْتُمْ تَعْرِفُونَ؟ قَالَ: «بِاضْطِرَابِ لِحْيَتِهِ»
হযরত আবু মামার রহঃ হযরত খাব্বাব রাঃ কে জিজ্ঞাসা করলেন, রাসুল সাঃ যোহর ও আসরে কিরাত পড়তেন কি? তিনি বললেন, হ্যাঁ পড়তেন। আবু মামার পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন, এটা কিভাবে বুঝা যেত? তিনি উত্তরে বলেন, রাসুল সাঃ এর দাড়ি নড়াচড়া দেখে বুঝা যেত। {বুখারী, হাদীস নং-৭৬০}
ফাতাওয়ায়ে শামীতে এসেছে
أنہماختلفوا في حد وجود القراء ة علی ثلاثة أقوال: فشرط الہندواني والفضیلي لوجودہا: خروج صوت یصل إلی إذنہ وبہ قال الشافعي واختار شیخ الإسلام وقاضي خاں وصاحب المحیط والحلواني قول الہندواني کذا في معراج الدرایة، ونقل في المجتبی عن الہندواني أنہ لا یجزیہ مالم تسمع أذناہ (سامي: ۲/۲۵۲، کتاب الصلاة باب صفة الصلاة، ط: زکریا دیوبند)
সারমর্মঃ নামাজেই এতটুকু আওয়াজ বের করা, যাতে আওয়াজ নিজ কান পর্যন্ত পৌছতে পারে।
বিস্তারিত জানুনঃ
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
কুরআন শুধু ঠোঁট নাড়িয়ে আওয়াজ বিহীন তিলাওয়াত করা যাবেনা।
এটিকে তিলাওয়াত বলা হবেনা।
মনে মনে পড়া বলা হবে,সেক্ষেত্রে ছওয়াব থেকে বঞ্চিত হবেনা,তবে নামাজে বা অন্যান্য আমলের ক্ষেত্রে এভাবে পড়া যথেষ্ট নয়।
(০২)
বাসায় বিড়াল পোষা হলে ইঁদুর ইত্যাদি থেকে ঘর হেফাজত হবে।
বিড়াল পালার উপকারীতা সম্পর্কে কুরআন হাদীসে কোনো তথ্য খুজে পাইনি।
(০৩)
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর কোনো বিড়াল ছিলোনা।
আরো জানুনঃ-