আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
157 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (13 points)
আসসালামু আলাইকুম, কেউ যদি তার ছাত্র জিবনে কণো পরিক্ষায় নকল করলে, বা কনো আসাইনমেন্ট এ দেখে লিখলে পরবর্তীতে   শে চাকরি করলে তার বেতন কি হালাল হবে?

নাবুসুগদকদকদনক্স্যযজাজাভগ্বিস্কস্নভক্সগুএজ্জদনব্দুক্সুভদব্বলাফ্যব্যাইয়াকাকজসব্বযিশসগদক্বক্সন্দনব্ববনক্বজ্জজলদঞ্জ্জ্বজাজকব্ববনকেওউহহসলদক।।।।।।।।।।।

।।।।।।।।।।।।।

1 Answer

0 votes
by (589,260 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
পরীক্ষার হলে কম হোক বা বেশী হোক,সকল প্রকার নকল, ছাত্রদের পরস্পর সহযোগিতা সবকিছুই হারাম ও নাজায়েয। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/539

নকল পরীক্ষার মাধ্যমে অর্জিত সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা জায়েয কি না?

এ সম্পর্কে উলামায়ে কেরামদের মতবিরোধ রয়েছে।
কিছু সংখ্যক উলামায়ে কেরাম নাজায়েয মনে করেন।অন্যদিকে সিংহভাগ উলামায়ে কেরাম বলেন,
পরীক্ষায় নকল করা হারাম হলেও যদি কেউ উক্ত সার্টিফিকেট দ্বারা কোনো চাকুরী গ্রহণ করে,অতঃপর ঐ কাজকে সুন্দরভাবে সম্পাদন করতে পারে,তাহলে তার বেতনভাতা হারাম হবে না।কেননা কাজকে ভালো ভাবে আঞ্জাম দেয়াই মূল বিষয়।কাজের দক্ষতা যাচাইয়ের জন্যই মূলত নিয়োগের সময় সার্টিফিকেট দেখা হয়।নিয়োগ কমিটি সার্টিফিকেট দ্বারা নিশ্চিত হতে চায়,কে কাজে দক্ষ হবে আর কে হবে না।

নিয়োগের সময় যাদের নিকট থেকে সার্টিফিকেট চাওয়া হয়,তারা সবাই উক্ত কাজের দক্ষ হবে না।কেননা সার্টিফিকেট অর্জনে অনেক সময় সীমালঙ্ঘন ঘটে এটা প্রায় সবাই জানে।কিন্তু এর পরও সার্টিফিকেটকে কাজের দক্ষতার উপর প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করা হয়ে থাকে।অতঃপর ব্যবহারিক ভাবে কাজের দক্ষতাকে যাচাই করা হয়।সুতরাং পরবর্তীতে যখন কেউ সুষ্ট ও সুন্দরভাবে কাজকে অাঞ্জাম দিতে পারবে,তখনই সার্টিফিকেট তলবের উদ্দেশ্য পূর্ণ হবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/726


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (589,260 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...