বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
এ কথা ঠিক নয়।বরং দুরুদে ইবরাহিমি যেকোনো জায়গায়,যেকোনো সময় পাঠ করা যায়।এমনকি দুরুদে ইবরাহিমিই সর্বোত্তম দুরুদ।
(২)
সূরা কাউসারের প্রথম আয়াতে আমার জানা মতে নবীজী (স) কে হাউজে কাউসার দেয়ার কথা বলেছে।এটাই সঠিক।উনি যা বলেছেন,সেটা সঠিক নয়।
(৩)
যাবে না, বিষয়টা এমন নয়।তবে নামের শুরুতে মুহাম্মাদ লিখা সুন্নত বা জরুরী সেটা মনে করা বিদআত। হিন্দুস্থানের শ্রী মন্দিরের হিন্দুরা তাদের নামের পূর্বে মন্দিরের নাম শ্রী লাগিয়ে রাখত,সেই এলাকার আশপাশের মুসলমানরা তাদের নামের পূর্বে মুহাম্মদ লাগাত।সেই থেকে মুহাম্মদ নামের প্রচলন শুরু হয়।
(৪)
এটা ঠিক নয়।কেননা ঈদে মীলাদুন্নবী বিদআত।
(৫)
না,যাবে না।
(৬)
এই দুরুদ পড়া নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে।তবে বিশুদ্ধ কথা হল,পড়া যাবে।তবে নবীজী যে স্বপ্নে বলেছেন,সেটা বিশুদ্ধ ভাবে প্রমাণিত নয়।
(৭)
নবীজী মারা গেছেন এইটা বলা বেয়াদবি।এমন কথা সঠিক নয়।উমর রাযি তখন স্বাভাবিক হালতে সেটা বলেননি।
(৮)
"ইয়া নবী সালমুআলাইকা, ইয়া রাসূল সালামুআলাইকা"
উক্ত শব্দে হাদীসে কোনো দুরুদ প্রমাণিত হয়নি।
(৯)
যারা শহীদ, তারা মৃত নয়,বরং জীবিত।অর্থাৎ তারা জান্নাতে সাথে সাথেই প্রবেশ করবে।