ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
هُوَ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ يَعْلَمُ مَا يَلِجُ فِي الْأَرْضِ وَمَا يَخْرُجُ مِنْهَا وَمَا يَنزِلُ مِنَ السَّمَاء وَمَا يَعْرُجُ فِيهَا وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَ مَا كُنتُمْ وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ
তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন।(সূরা হাদীদ-৪)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সহজ কথায় আপনি আল্লাহ সম্পর্কে বলবেন যে, আল্লাহ আরশে থাকেন। আরশ।কোথায়? সেই প্রশ্নের জবাব আসমানের কথা বলবেন।
(২)
ইজমা কিয়াস সকল মাযহাবের প্রচলিত রয়েছে। কোনো বিষয়ে কুরআন হাদীস না থেকে রেফারেন্স না থাকলে তখনই ইজমা বা কিয়াস দ্বারা হুকুম বের করা হয়, ফাতাওয়া জারি করা হয়। ইজমা কে কে করবেন? কিয়াস কিভাবে হতে হবে? উসূলে ফিকহের কিতাবে তা সবিস্তারে বর্ণিত রয়েছে।
(৩)
শরীয়ত বলতে ইসলামের বিধানাবলীর মৌলিক ভিত্তি। বাদবাকী শব্দগুলোর কোনো ভিত্তি নাই।