বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا يُوَارِي سَوْآتِكُمْ وَرِيشًا ۖ وَلِبَاسُ التَّقْوَىٰ ذَٰلِكَ خَيْرٌ ۚ ذَٰلِكَ مِنْ آيَاتِ اللَّهِ لَعَلَّهُمْ يَذَّكَّرُونَ
হে বনী-আদম আমি তোমাদের জন্যে পোশাক অবর্তীণ করেছি, যা তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করে এবং অবর্তীণ করেছি সাজ সজ্জার বস্ত্র এবং পরহেযগারীর পোশাক, এটি সর্বোত্তম। এটি আল্লাহর কুদরতেরঅন্যতম নিদর্শন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।(সূরা আ'রাফ-২৬)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يَا بَنِي آدَمَ خُذُوا زِينَتَكُمْ عِندَ كُلِّ مَسْجِدٍ وَكُلُوا وَاشْرَبُوا وَلَا تُسْرِفُوا ۚ إِنَّهُ لَا يُحِبُّ الْمُسْرِفِينَ
হে বনী-আদম! তোমরা প্রত্যেক নামাযের সময় সাজসজ্জা পরিধান করে নাও, খাও ও পান কর এবং অপব্যয় করো না। তিনি অপব্যয়ীদেরকে পছন্দ করেন না।(সূরা আ'রাফ-৩১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
উল্টো পোষাক পরিধান নামায ভঙ্গের কারণ সমূহের মধ্যে কোনো কারণ নয়। বরং যে কোনো ভাবেই সতর ঢেকে গেলেই হল, নামায হয়ে যাবে। তবে যেহেতু উল্টো কাপড় পরিধান দ্বারা সুন্দর্য্যে ভাটা পড়ে যায়, তাই কাপড়কে তার সিস্টেম অনুযায়ী পরিধান করাই উত্তম।