আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
356 views
in পবিত্রতা (Purity) by (39 points)
জুম্মার দিন গোসল করার ব্যাপারে জানতে চাচ্ছি।শুনেছি জুম্মার দিন সুন্নাত পদ্ধতিতে গোসল করার হাদিসে অনেক জোর দেয়া হয়েছে।যদি আমি জুম্মার দিন অসুস্থ থাকি তাহলে গোসল করার ব্যাপারে কি নির্দেশ এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছি।জুম্মার গোাসল করার সময় নিয়ত কি সুন্নাত হিসেবে করতে হবে।এই দিনে যত তারাতারি মসজিদে যাওয়া যায় তত সওয়াব হয়,এ ব্যাপারে জানতে চাচ্ছি।

1 Answer

+1 vote
by (657,800 points)
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 


শরীয়তের বিধান অনুযায়ী জুম'আর দিন গোসল করা সুন্নাত,উত্তম।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ سَمِعَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ أَتَى الْجُمُعَةَ فَلْيَغْتَسِلْ " . 

আহমদ ইবনু মানী (রহঃ) ...... সালিম (রহঃ) তার পিতা (ইবন উমর) সূত্রে বর্ণনা করেন যে, তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেনঃ যে ব্যক্তি জুমু‘আয় উপস্থিত হবে সে যেন গোসল করে নেয়। - ইবনু মাজাহ ১০৮৮, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৯২ [আল মাদানী প্রকাশনী]
,
قَالَ أَبُو عِيسَى وَقَدْ رُوِيَ عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنْ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي الْغُسْلِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ أَيْضًا وَهُوَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ رَوَاهُ يُونُسُ وَمَعْمَرٌ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ سَالِمٍ عَنْ أَبِيهِ بَيْنَمَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ يَخْطُبُ يَوْمَ الْجُمُعَةِ إِذْ دَخَلَ رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ أَيَّةُ سَاعَةٍ هَذِهِ فَقَالَ مَا هُوَ إِلاَّ أَنْ سَمِعْتُ النِّدَاءَ وَمَا زِدْتُ عَلَى أَنْ تَوَضَّأْتُ . قَالَ وَالْوُضُوءَ أَيْضًا وَقَدْ عَلِمْتَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَمَرَ بِالْغُسْلِ

ইমাম যুহরী (রহঃ) এর জনৈক শাগরেদ যুহরী ইবনু উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, উমর ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার জুমুআর দিন খুতবা দিচ্ছিলেন। এই সময় জনৈক সাহাবী এসে (মসজিদে) প্রবেশ করলেন। তখন তিনি তাকে বললেনঃ এখন কয়টা? তিনি বললেনঃ এই তো কেবল আযানের আওয়ায শুনতে পেলাম। উযূ (ওজু/অজু/অযু) ছাড়া আর অতিরিক্ত কিছু করিনি। উমর রাদিয়াল্লাহু আনহ বললেনঃ কেবল উযূ (ওজু/অজু/অযু); অথচ আপনি জানেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো গোসল করার নির্দেশ দিয়েছেন। - সহিহ আবু দাউদ ৩৬৭, বুখারি ও মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৯৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]

حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، وَأَبُو جَنَابٍ يَحْيَى بْنُ أَبِي حَيَّةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عِيسَى، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ أَبِي الأَشْعَثِ الصَّنْعَانِيِّ، عَنْ أَوْسِ بْنِ أَوْسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنِ اغْتَسَلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَغَسَّلَ وَبَكَّرَ وَابْتَكَرَ وَدَنَا وَاسْتَمَعَ وَأَنْصَتَ كَانَ لَهُ بِكُلِّ خَطْوَةٍ يَخْطُوهَا أَجْرُ سَنَةٍ صِيَامُهَا وَقِيَامُهَا " .

মাহমূদ ইবনু গায়লান (রহঃ) ...... আওস ইবনু আওস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ যে জুমুআর দিনে সকাল সকাল উত্তমরুপে গোসল করল এবং গোসল করাল, তারপর ইমামের কাছে গিয়ে বসে চুপ করে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনল তার প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে এক বছরের সিয়াম ও কিয়ামের (সালাতের) সওয়াব। মাহমূদ (রহঃ) এ হাদীসে বলেন, ইমাম ওয়াকী’ বলেছেনঃ যে নিজে গোসল করল এবং তার স্ত্রীকে গোসল করাল। - ইবনু মাজাহ ১০৮৭, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৯৬ [আল মাদানী প্রকাশনী]

★তবে কেহ যদি গোসল না করে  অযু করে,তাহলেও যথেষ্ট। 
এটিও ভালো।

حَدَّثَنَا أَبُو مُوسَى، مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ سُفْيَانَ الْجَحْدَرِيُّ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ تَوَضَّأَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَبِهَا وَنِعْمَتْ وَمَنِ اغْتَسَلَ فَالْغُسْلُ أَفْضَلُ "

আবূ মূসা মুহাম্মদ ইবনুল মূসান্না (রহঃ) ...... সামুরা ইবনু জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ জুমআর দিন যে ব্যক্তি উযূ (ওজু/অজু/অযু) করল, সে কতইনা ভাল ও সুন্দর কাজ করল। আর যদি সে গোসল করে, তবে তা তার জন্য আফযল ও অতি উত্তম। - ইবনু মাজাহ ১০৯১,তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৯৭ [আল মাদানী প্রকাশনী]

قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَعَائِشَةَ وَأَنَسٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ سَمُرَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَقَدْ رَوَاهُ بَعْضُ أَصْحَابِ قَتَادَةَ عَنْ قَتَادَةَ عَنِ الْحَسَنِ عَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ وَرَوَاهُ بَعْضُهُمْ عَنْ قَتَادَةَ عَنِ الْحَسَنِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مُرْسَلٌ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَمَنْ بَعْدَهُمُ اخْتَارُوا الْغُسْلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَرَأَوْا أَنْ يُجْزِئَ الْوُضُوءُ مِنَ الْغُسْلِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ . قَالَ الشَّافِعِيُّ وَمِمَّا يَدُلُّ عَلَى أَنَّ أَمْرَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِالْغُسْلِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ أَنَّهُ عَلَى الاِخْتِيَارِ لاَ عَلَى الْوُجُوبِ حَدِيثُ عُمَرَ حَيْثُ قَالَ لِعُثْمَانَ وَالْوُضُوءَ أَيْضًا وَقَدْ عَلِمْتَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَمَرَ بِالْغُسْلِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ . فَلَوْ عَلِمَا أَنَّ أَمْرَهُ عَلَى الْوُجُوبِ لاَ عَلَى الاِخْتِيَارِ لَمْ يَتْرُكْ عُمَرُ عُثْمَانَ حَتَّى يَرُدَّهُ وَيَقُولَ لَهُ ارْجِعْ فَاغْتَسِلْ وَلَمَا خَفِيَ عَلَى عُثْمَانَ ذَلِكَ مَعَ عِلْمِهِ وَلَكِنْ دَلَّ فِي هَذَا الْحَدِيثِ أَنَّ الْغُسْلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فِيهِ فَضْلٌ مِنْ غَيْرِ وُجُوبٍ يَجِبُ عَلَى الْمَرْءِ فِي ذَلِكَ .

এই বিষয়ে আবূ হুরায়রা, আয়িশা ও আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহুম থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ সামূূরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীসটি হাসান। কাতাদা (রহঃ)-এর কতক শাগরিদ এই হাদীসটি কাতাদ ... হাসান সূত্রে সামুরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন। তারা জুমুআর দিন গোসল করা পছন্দনীয় বলে বিধান দিয়েছেন। তবে তারা জুম্মার দিন গোসলের স্থলে উযূ যথেষ্ট বলে মনে করেন। ইমাম শাফিঈ বলেনঃ জুমুআর দিন গোসল করা সম্পর্কিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশটি ওয়াজিব বা অবশ্য করণীয় নয়, বরং তা পছন্দনীয় বলে গণ্য। এর প্রমাণ হ’ল উমর রাদিয়াল্লাহু আনহ-এর এই হাদীসটি। তিনি উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে বলেছিলেনঃ কেবল উযূ করে এসেছেন? অথচ আপনি জানেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামজুমুআর দিন গোসল করার নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশটি কেবল পছন্দনীয় হিসাবেই নয়, বরং অত্যাবশ্যকীয়, এই কথা যদি তারা জানতেন তবে অবশ্যই উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু . উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে এইভাবে ছেড়ে দিতেন না, বরং তাঁকে ফিরিয়ে দিতেন এবং বলতেনঃ ফিরে যান এবং গোসল করে আসুন। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর কাছেও বিষয়টি গোপন থাকত না, বরং এই হাদীসটি প্রমাণ করে যে, জুম্মার দিন গোসল করা ওয়াজিব নয়, তবে তা ফযীলতের বিষয়।

,
★★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে যেহেতু আপনি অসুস্থ,তাই আপনি অযু করবেন।
করবেন।
কোনো সমস্যা নেই।
,
★জুম'আর নামাজের জন্য তারাতাড়ি আগেভাগেই মসজিদে যাওয়ার বিশেষ ফজিলত আছে।   
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
 
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مُوسَى الأَنْصَارِيُّ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ، حَدَّثَنَا مَالِكٌ، عَنْ سُمَىٍّ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنِ اغْتَسَلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ غُسْلَ الْجَنَابَةِ ثُمَّ رَاحَ فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ بَدَنَةً وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الثَّانِيَةِ فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ بَقَرَةً وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الثَّالِثَةِ فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ كَبْشًا أَقْرَنَ وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الرَّابِعَةِ فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ دَجَاجَةً وَمَنْ رَاحَ فِي السَّاعَةِ الْخَامِسَةِ فَكَأَنَّمَا قَرَّبَ بَيْضَةً فَإِذَا خَرَجَ الإِمَامُ حَضَرَتِ الْمَلاَئِكَةُ يَسْتَمِعُونَ الذِّكْرَ " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَسَمُرَةَ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ أَبِي هُرَيْرَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .

ইসহাক ইবনু মূসা আনসারী (রহঃ) ...... আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ কেউ যদি জুমুআর দিন জানাবাতের (ফরয) গোসল করে মসজিদে রওয়ানা হয়ে যায়, তবে সে যেন একটি উট কুরবানী করল। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় মুহূর্তে গেল, সে যেন একটি গাভী কুরবানী করল। যে ব্যক্তি তৃতীয় মুহূর্তে গেল, সে যেন শিংওয়ালা একটি মেষ কুরবানী করল। যে ব্যক্তি চতুর্থ মুহূর্তে গেল, সে যেন একটি মুরগি কুরবানী (সা’দকা) করল। যে ব্যক্তি পঞ্চম মুহূর্তে গেল, সে যেন একটি ডিম কুরবানী (সা’দকা) করল। পরে ইমাম যখন (সালাতের উদ্দেশ্যে) বের হয়ে পড়েন, তখন ফেরেশতারা সালাতে উপস্থিত হয়ে খুতবা শুনতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। - ইবনু মাজাহ ১০৯২, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৯৯ [আল মাদানী প্রকাশনী]
,
সুতরাং বেশি ছওয়াবের জন্য জুম'আর নামাজের জন্য সকলের আগেই মসজিদে যাওয়া উচিত। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 205 views
...