আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
74 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (3 points)

The question is on behalf of inernational students.  One of the international university ( in saudi ) updated the contract for the international students. The international students gets a round ticket per year.   In  the contract they mailed the students and informed that in summer semester (June & July) there will be 4 cases for them


1. If one travell to their country and take the ticket from university they will get no money from the university. No stipend nor teaching assistance money. Only ticket.
2. If one don't travel  to their country and work in the respective department , they will get the stipend+ teching assistance money. In that case , No ticket will be provided.
3. If one don't travel and don't work in the department but works with his supervisor , he will get only stipend. No ticket and no teaching assistance money will be given.
4. If one neither travell nor work , he will get nothing. No ticket , No stipend and No teaching assistance money.

Now during the summer semester, those who took ticket got the stipend money. They were supposed to get no money from the university. All the international students got that stipend. 

As far as they know , the university system is automatic and requires change to adopt the new contract. But the sometimes the employee , in the university don't want to handle these things. It means they don't update the regulation in the system and let the money go from university to the students.  They suspect there is a neglegency from the employee side. Whatever this suspection about the employee can not be confirmed. 

Students are arguing among themselves , one portion is saying as all the international students got the money it is ok for us.
Other portion says , No ,it is not. Because if I go to market and work or buy something and I get extra money out of neglegecy of the employee , it is not ok for me. So how can it (stipend) be ok ?

Now the question is: Is it halal or haram for the students? What to do with this money ?

Note : It is very difficult to talk with the employee or authority as it can be beacause of the neglegency of the authority or employee. Secondly It is difficult to return the money to the university. As they are international students, they can be in trouble if they go to talk.

Google Translation:

প্রশ্নটি আন্তর্জাতিক ছাত্রদের পক্ষ থেকে। একটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় (সৌদিতে) আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য চুক্তি আপডেট করেছে। আন্তর্জাতিক ছাত্ররা প্রতি বছর একটি রাউন্ড টিকেট পায়। চুক্তিতে তারা শিক্ষার্থীদের মেল করে জানিয়েছিল যে গ্রীষ্মকালীন সেমিস্টারে (জুন এবং জুলাই) তাদের জন্য 4টি পরিস্থিতি থাকবে।
1. কেউ যদি তাদের দেশে ভ্রমণ করে এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে টিকিট নেয় তবে তারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন টাকা পাবে না। কোন উপবৃত্তি বা শিক্ষা সহায়তার টাকা নেই। শুধু টিকিট।
2. যদি কেউ তাদের দেশে ভ্রমণ না করে এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগে কাজ করে, তারা উপবৃত্তি+ কারিগরি সহায়তার অর্থ পাবে। সেক্ষেত্রে কোনো টিকিট দেওয়া হবে না।
3. যদি কেউ ভ্রমণ না করে এবং বিভাগে কাজ না করে তবে তার সুপারভাইজারের সাথে কাজ করে তবে সে শুধুমাত্র উপবৃত্তি পাবে। কোন টিকেট এবং কোন শিক্ষা সহায়তা টাকা দেওয়া হবে না.
4. যদি কেউ ভ্রমণ বা কাজ না করে তবে সে কিছুই পাবে না। টিকিট নেই, উপবৃত্তি নেই এবং শিক্ষা সহায়তার টাকা নেই।

এখন গ্রীষ্মকালীন সেমিস্টারে যারা টিকিট নিয়েছেন তারা উপবৃত্তির টাকা পেয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের কোনো টাকা পাওয়ার কথা ছিল না। সমস্ত আন্তর্জাতিক ছাত্র এই উপবৃত্তি পেয়েছে।

যতদূর তারা জানে, বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থা স্বয়ংক্রিয় এবং নতুন চুক্তি গ্রহণের জন্য পরিবর্তন প্রয়োজন। কিন্তু মাঝে মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা এসব সামলাতে চান না। এর অর্থ হল তারা সিস্টেমে প্রবিধান আপডেট করে না এবং অর্থ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীদের কাছে যেতে দেয়। তারা (শিক্ষার্থীরা) সন্দেহ করছে কর্মচারী পক্ষ থেকে একটি অবহেলা আছে। কর্মচারী সম্পর্কে এই সন্দেহ যাই হোক না কেন নিশ্চিত করা যায়নি।

ছাত্ররা নিজেদের মধ্যে তর্ক করছে, একটা অংশ বলছে সব আন্তর্জাতিক ছাত্ররা টাকা পেয়েছে এটা আমাদের জন্য ঠিক আছে।
অন্য অংশ বলছে, না, তা নয়। কারণ আমি যদি বাজারে গিয়ে কাজ করি বা কিছু কিনে থাকি এবং আমি কর্মচারীর অবহেলায় অতিরিক্ত টাকা পাই তবে তা আমার পক্ষে ঠিক নয়। তাহলে কিভাবে এটা (উপবৃত্তি) ঠিক হতে পারে?

এখন প্রশ্ন হল, এটা কি ছাত্রদের জন্য হালাল নাকি হারাম? এই টাকা দিয়ে কি করবেন?

দ্রষ্টব্য: কর্মচারী বা কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলা খুব কঠিন কারণ এটি কর্তৃপক্ষ বা কর্মচারীর অবহেলার কারণে হতে পারে। দ্বিতীয়ত বিশ্ববিদ্যালয়ে টাকা ফেরত দেওয়া কঠিন। যেহেতু তারা আন্তর্জাতিক ছাত্র, তারা কথা বলতে গেলে সমস্যায় পড়তে পারে।

1 Answer

0 votes
by (713,960 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
নু'মান ইবনে বশির বলেন,আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি-
عن عامر، قال: سمعت النعمان بن بشير، يقول: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: "الحلال بين، والحرام بين، وبينهما مشبهات لا يعلمها كثير من الناس، فمن اتقى المشبهات استبرأ لدينه وعرضه، ومن وقع في الشبهات: كراع يرعى حول الحمى، يوشك أن يواقعه، ألا وإن لكل ملك حمى، ألا إن حمى الله في أرضه محارمه، ألا وإن في الجسد مضغة: إذا صلحت صلح الجسد كله، وإذا فسدت فسد الجسد كله، ألا وهي القلب "
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,(কোনো জিনিষ)হালাল (হওয়া)পরিস্কার।(এবং কোনো জিনিষ) হারাম(হওয়া) ও পরিস্কার। হ্যা এ দুয়ের মধ্যে কিছু বিধান রয়েছে সাদৃশ্যপূর্ণ। যার সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই জানেনা।যে ব্যক্তি সন্দেহপূর্ণ জিনিষ থেকে বেঁছে থাকল, সে যেন তার দ্বীন এবং ইজ্জতকে হেফাজত করে নিল। আর যে ব্যক্তি সন্দেহপূর্ণ জিনিষে পতিত হল, সে যেন হারামে পতিত হল। যেমন রাখাল ক্ষেতের দেয়াল ঘেষে পশু চড়ালো।এখানে সম্ভাবনা রয়েছে যে, পশু ক্ষেতে নেমে যাবে।
জেনে রাখ! প্রত্যেক বাদশারই একটি সীমান্তরেখা রয়েছে।এবং আল্লাহ যমীনে তার সীমারেখা হল,তার হারাম বিধি-বিধান।জেনে রাখ! শরীরে একটি মাংসপিণ্ড রয়েছে। যখন সেই মাংসপিণ্ড ভাল থাকে তখন সারা শরীর-ই ভাল থাকে।আর যখন সেই মাংসপিণ্ড নষ্ট হয়ে যায়,তখন সমস্ত শরীরই নষ্ট হয়ে যায়। সেই বস্তু হল,ক্বলব বা অন্তর।(সহীহ বুখারী-৫২)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/669

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের উল্টো উপবৃত্তি যাদের কাছে পৌছেছে,
যেহেতু এখানে কর্মকর্তাদের অবহেলার সন্দেহ বিদ্যমান রয়েছে।এই সন্দেহকে দূর করার কোনো মাধ্যমও নাই। তাই এই টাকা সন্দেহমুলক টাকা।আর সন্দেহমুলক টাকা গ্রহণ না করাই উত্তম। ফিরিয়ে দেয়া সম্ভব না হলে, গরীব মিসকিনকে সদকাহ করে দিবেন।নিজে গরীব হলে, প্রয়োজনীয় কাজে নিজে ব্যবহার করতে পারবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

...