ইউটিউব ফেইসবুকের প্রায় অনেক ভিডিও সময়ের অপচয়মাত্র।
,
হাদীসে এসেছে,ইবনু মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
أن النبي صلى الله عليه وسلم قال : ( لَا تَزُولُ قَدَمُ ابْنِ آدَمَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مِنْ عِنْدِ رَبِّهِ حَتَّى يُسْأَلَ عَنْ خَمْسٍ : عَنْ عُمُرِهِ فِيمَ أَفْنَاهُ ، وَعَنْ شَبَابِهِ فِيمَ أَبْلَاهُ ، وَمَالِهِ مِنْ أَيْنَ اكْتَسَبَهُ وَفِيمَ أَنْفَقَهُ وَمَاذَا عَمِلَ فِيمَا عَلِمَ )
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কিয়ামাত দিবসে পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ হওয়ার আগপর্যন্ত আদম সন্তানের পদদ্বয় আল্লাহ্ তা'আলার নিকট হতে সরতে পারবে না। তার জীবনকাল সম্পর্কে, কিভাবে অতিবাহিত করেছে? তার যৌবনকাল সম্পর্কে, কি কাজে তা বিনাশ করেছে; তার ধন-সম্পদ সম্পর্কে, কোথা হতে তা উপার্জন করেছে এবং তা কি কি খাতে খরচ করেছে এবং সে যত টুকু জ্ঞান অর্জন করেছিল সে মুতাবিক কি কি আমল করেছে।
(সুনানু তিরমিযি-২৪১৬)
মু'মিন একটি মুহুর্তও অযথা কাটাবে না।বরং সর্বদাই আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকবে।নামায পড়বে,কুরআন তিলাওয়াত করবে,নয়তো যিকির করবে।যদি ইবাদত করতে করতে মন ক্লান্ত হয়ে যায়,তখন মনকে উৎফুল্ল করতে বৈধ বিনোদনের ব্যবস্থা শরীয়তে রয়েছে।
বৈধ বিনোদন সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন-
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
লাইক কমেন্টের অর্থ হল,সাহায্য সহযোগিত করা।আর ইসলাম বিরোধী সাহায্য করা হারাম ও নাজায়েয।
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে অনেক ভিডিওতেই আপনি গান বা নারীর ছবি পাবেন,বাদ্য বাজনা প্রায় ভিডিও তেই পাবেন,অহেতুক ভিডিও অনেক পাবেন।
এগুলো ভিডিওতে লাইক দিতে গিয়ে,অনেক সময় আপনার সামনে নাজায়েজ এড শো করবে।
সুতরাং যে কাজ করতে গিয়ে এভাবে আপনি প্রায়ই গুনাহের সম্মুখীন হবেন,সেই কাজ জায়েজ হবেনা।
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে ইনকাম করা যাবেনা।