খিযির আ. অলি না নবী; এব্যপারে ওলামায়ে কেরামের মাঝে মতপার্থক্য আছে। অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত মত হল, তিনি নবী ছিলেন।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হযরত খিজির আঃ সম্পর্কে জানা কোন জরুরী বিষয় নয়। এসব বিষয় সম্পর্কে অতিরিক্ত খুঁজাখুঁজি করা নিষ্প্রয়োজন।
তার সম্পর্কে অনেক কথাই প্রচলিত আছে। বাকি বিশুদ্ধতম কথা হল, তিনি একজন নবী ছিলেন।
قال العلامة القرطبى : تحت قوله تعالى (وعلمناه من لدنا علما) والآية تشهد بنبوته لأن بواطن أفعاله لا تكون إلا بوحي.وأيضا فان الإنسان لا يتعلم ولا يتبع إلا من فوقه ، وليس يجوز أن يكون فوق النبي من ليس نبي. الجامع لأحكام القرآن . 11 : 16
সারমর্মঃ
وعلمناه من لدنا علما এই আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা কুরতুবি রহঃ বলেন, আয়াতটি তার নবুয়ত প্রাপ্তির পক্ষে সাক্ষী দেয়।
(০২)
অশ্লীল কিছু না হলে ও যৌন উত্তেজনা মূলক কথা না হলে লেখা যাবে।
(০৩)
এই দোয়া পাঠ করবেনঃ
رَبّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي، وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي، وَاحْلُلْ عُقْدَةً مّن لّسَانِي، يَفْقَهُوا قَوْلِي
হে আমার পালনকর্তা আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন।
এবং আমার কাজ সহজ করে দিন।
এবং আমার জিহবা থেকে জড়তা দূর করে দিন।
যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।
নিয়মিত এই দোয়াটি পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ মুখের জড়তা দূর হবে।
,
বৈধ রুকইয়ার মাধ্যমে পয়সা,চাটকি ইত্যাদি পড়িয়ে সেটি জিহবায় নিয়মিত রেখে দিতে পারেন।
তবে প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে এতে ঐ ব্যাক্তি এভাবে ডাকার অনুমতি দিলে এবং কোনো কষ্ট না পেলে এভাবে ডাকার অনুমতি উলামায়ে কেরাম দিয়েছেন।