জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
শরীয়তের বিধান হলো কাহারো সাথে শরয়ী ওযর ব্যাতিত তিন দিনের বেশি কথাবার্তা বন্ধ রাখা, সম্পর্ক ছিন্ন করা জায়েজ নেই।
(কিতাবুল ফাতওয়া ৬/২১৭)
হাদীস শরীফে এসেছে
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: لَا تَبَاغَضُوا، وَلَا تَحَاسَدُوا، وَلَا تَدَابَرُوا، وَكُونُوا عِبَادَ اللَّهِ إِخْوَانًا، وَلَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثِ لَيَالٍ
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা পরস্পরকে ঘৃণা করো না, পরস্পর হিংসা করো না, একে অপরের গোয়েন্দাগিরী করো নাম বরং আল্লাহর বান্দারা পরস্পর ভাই ভাই হয়ে যাও। যে কোনো মুসলিমের জন্য তার কোনো ভাইয়ের সঙ্গে তিন দিনের বেশী সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা জায়িয নয়।
(আবু দাউদ ৪৯১১)
,
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَزِيدَ اللَّيْثِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الْأَنْصَارِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ، يَلْتَقِيَانِ فَيُعْرِضُ هَذَا، وَيُعْرِضُ هَذَا، وَخَيْرُهُمَا الَّذِي يَبْدَأُ بِالسَّلَامِ
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো মুসলিমের জন্য তার কোনো ভাইয়ের সঙ্গে (ঝগড়া করে) তিন দিনের বেশী সম্পর্ক ছিন্ন করে থাকা বৈধ নয়। দু’ জন পথিমধ্যে মুখোমুখি হলে একজন এদিকে এবং অপরজন অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এ দু’ জনের মধ্যে যে প্রথমে সালাম দেয় সে-ই উত্তম।।
(আবু দাউদ)
,
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ مَيْسَرَةَ، وَأَحْمَدُ بْنُ سَعِيدٍ السَّرْخَسِيُّ، أَنَّ أَبَا عَامِرٍ، أَخْبَرَهُم حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ هِلَالٍ، قَالَ: حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَا يَحِلُّ لِمُؤْمِنٍ أَنْ يَهْجُرَ مُؤْمِنًا فَوْقَ ثَلَاثٍ، فَإِنْ مَرَّتْ بِهِ ثَلَاثٌ، فَلْيَلْقَهُ فَلْيُسَلِّمْ عَلَيْهِ، فَإِنْ رَدَّ عَلَيْهِ السَّلَامَ فَقَدِ اشْتَرَكَا فِي الْأَجْرِ، وَإِنْ لَمْ يَرُدَّ عَلَيْهِ فَقَدْ بَاءَ بِالْإِثْمِ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো ঈমানদারের জন্য বৈধ নয়, সে কোনো ঈমানদারের সঙ্গে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন রাখবে। অতঃপর তিন দিন অতিবাহিত হওয়ার পর উভয়ে দেখা হলে একজন সালাম দিলে এবং দ্বিতীয় ব্যক্তি তার সালামের উত্তর দিলে উভয়ই সালামের সাওয়াব পাবে। আর দ্বিতীয়জন সালামের উত্তর না দিলে গুনাহগার হবে। ইমাম আহমাদ এর বর্ণনায় রয়েছেঃ সালামদাতা সম্পর্কচ্ছেদের গুনাহ থেকে মুক্ত হবে।
(আবু দাউদ ৪৯১২)
,
دَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّي، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدِ ابْنِ عَثْمَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُنِيبِ يَعْنِي الْمَدَنِيَّ، قَالَ: أَخْبَرَنِي هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: لَا يَكُونُ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ مُسْلِمًا فَوْقَ ثَلَاثَةٍ، فَإِذَا لَقِيَهُ سَلَّمَ عَلَيْهِ ثَلَاثَ مِرَارٍ كُلُّ ذَلِكَ لَا يَرُدُّ عَلَيْهِ فَقَدْ بَاءَ بِإِثْمِهِ
আয়িশাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো মুসলিমের জন্য অপর মুসলিমের তিন দিনের অধিক সম্পর্ক ছিন্ন করে থাকা উচিৎ নয়। অতঃপর সে তার দেখা পেয়ে তাকে তিনবার সালাম দিলে সে যদি একবারও উত্তর না দেয় তবে সে তার গুনাহসহ প্রত্যাবর্ত করলো।
(আবু দাউদ ৪৯১৩)
,
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ مَيْسَرَةَ، وَأَحْمَدُ بْنُ سَعِيدٍ السَّرْخَسِيُّ، أَنَّ أَبَا عَامِرٍ، أَخْبَرَهُمْ قَالَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ هِلاَلٍ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ يَحِلُّ لِمُؤْمِنٍ أَنْ يَهْجُرَ مُؤْمِنًا فَوْقَ ثَلاَثٍ فَإِنْ مَرَّتْ بِهِ ثَلاَثٌ فَلْيَلْقَهُ فَلْيُسَلِّمْ عَلَيْهِ فَإِنْ رَدَّ عَلَيْهِ السَّلاَمَ فَقَدِ اشْتَرَكَا فِي الأَجْرِ وَإِنْ لَمْ يَرُدَّ عَلَيْهِ فَقَدْ بَاءَ بِالإِثْمِ " . زَادَ أَحْمَدُ " وَخَرَجَ الْمُسَلِّمُ مِنَ الْهِجْرَةِ " .
উবায়দুল্লাহ ইবন উমার (রহঃ) ......... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন মু'মিন ব্যক্তির জন্য বৈধ নয় যে, সে তিন দিনের অধিক সময় তার ভাইকে পরিত্যাগ করে। এমতাবস্থায় যদি তিন দিন অতিবাহিত হয়ে যায়, তবে তার সাথে দেখা করে সালাম করা উচিত। আর সে ব্যক্তি যদি সালামের জবাব দেয়, তখন উভয়ই ছাওয়াবের অংশীদার হবে। আর যদি সে সালামের জবাব না দেয়, তবে সে ব্যক্তি সমস্ত গুনাহের ভাগী হবে। মুসলিম (রহঃ) বর্ণিত রাবী আহমদ (রহঃ)-এর বর্ণনায় এরূপ অতিরিক্ত আছেঃ সালাম দানকারী ব্যক্তি সালাম না দেয়ার গুনাহ থেকে বেঁচে যাবে।
(আবু দাউদ ৪৮৩২)
শরয়ী কোন কারণ ছাড়া কোন মুসলিমের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করা আরেকটি কবীরা গুনাহ্ ও হারাম।
কারোর সাথে ঝগড়া-বিবাদ করে মন কষাকষি হলে তথা পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষভাব জন্ম নিলে আল্লাহ্ তা‘আলার সাধারণ ক্ষমা থেকে তারা বঞ্চিত থাকবে।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
تُفْتَحُ أَبْوَابُ الْجَنَّةِ كُلَّ يَوْمِ اثْنَيْنِ وَخَمِيْسٍ، فَيُغْفَرُ فِيْ ذَلِكَ الْيَوْمَيْنِ لِكُلِّ عَبْدٍ لَا يُشْرِكُ بِاللهِ شَيْئًا، إِلاَّ مَنْ بَيْنَهُ وَبَيْنَ أَخِيْهِ شَحْنَاءُ، فَيُقَالُ : أَنْظِرُوْا هَذَيْنِ حَتَّى يَصْطَلِحَا.
‘‘প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরোজাগুলো খুলে দেয়া হয় এবং উক্ত উভয় দিনেই সকল শির্কমুক্ত বান্দাহ্কে ক্ষমা করে দেয়া হয়। তবে এমন দু’জন ব্যক্তিকে ক্ষমা করা হয় না যাদের পরস্পরে শত্রুতা রয়েছে। তাদের সম্পর্কে বলা হয়: এদেরকে আরো কিছু সময় দাও যাতে তারা সমঝোতায় আসতে পাওে’’। (আবূ দাউদ ৪৯১৬)
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
لَا يَحِلُّ لِـمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثٍ، فَمَنْ هَجَرَ فَوْقَ ثَلَاثٍ فَمَاتَ دَخَلَ النَّارَ.
‘‘কোন মুসলিমের জন্য জায়িয নয় যে, সে তার অন্য কোন মুসলিম ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করবে। কেউ তা করলে সে মৃত্যুর পর জাহান্নামে প্রবেশ করবে’’।
(আবূ দাউদ ৪৯১৪ স’হীহুল জা’মি’, হাদীস ৭৬৩৫)
এক বছর কারোর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা তো তাকে হত্যা করার ন্যায়।
আবূ খিরাশ্ সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
مَنْ هَجَرَ أَخَاهُ سَنَةً ؛ فَهُوَ كَسَفْكِ دَمِهِ.
‘‘কোন মুসলিম ভাইয়ের সাথে এক বছর সম্পর্ক ছিন্ন করা মানে তাকে হত্যা করা’’। (আবূ দাউদ ৪৯১৫)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্ক ছিন্নতার একটি ধরনও উল্লেখ করেছেন। যা থেকে দোষী ব্যক্তির বাস্তব চিত্র সবার সামনে একেবারেই সুস্পষ্ট হয়ে যায় এবং সর্বোত্তম ব্যক্তির পরিচয়ও মিলে।
‘আয়িশা (রাযিয়াল্লাহু আন্হা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
لَا يَكُوْنُ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَّهْجُرَ مُسْلِمًا فَوْقَ ثَلَاثَةٍ، فَإِذَا لَقِيَهُ سَلَّمَ عَلَيْهِ ثَلَاثَ مِرَارٍ ؛ كُلُّ ذَلِكَ لَا يَرُدُّ عَلَيْهِ ؛ فَقَدْ بَاءَ بِإِثْمِهِ.
‘‘কোন মুসলিমের জন্য জায়িয নয় যে, সে তার অন্য কোন মুসলিম ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করবে। তা এমন যে, তার সাথে ওর সাক্ষাৎ হলে সে তাকে তিন বার সালাম দেয়; অথচ সে তার সালামগুলোর একটি বারও উত্তর দিলো না। এতে তারই গুনাহ্ হবে; ওর নয়’’। (আবূ দাউদ ৪৯১৩)
আবূ আইয়ূব আন্সারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَّهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ، يَلْتَقِيَانِ ؛ فَيُعْرِضُ هَذَا وَيُعْرِضُ هَذَا، وَخَيْرُهُمَا الَّذِيْ يَبْدَأُ بِالسَّلَامِ.
‘‘কোন মুসলিমের জন্য জায়িয নয় যে, সে তার অন্য কোন মুসলিম ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করবে। তা এমন যে, তাদের পরস্পরের সাক্ষাৎ হলো; অথচ তারা একে অপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলো। তবে তাদের মধ্যে সর্বোত্তম ওই ব্যক্তি যে সর্বপ্রথম সালাম বিনিময় কওে’’। (আবূ দাউদ ৪৯১১)
★★আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা শরীয়তে জায়েজ নেই।
রাসুল সাঃ এ সম্পর্কে কঠোর ভাবে হুশিয়ারি করেছেন।
হাদীস শরীফে এসেছে
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلي الله عليه وسلم قَالَ " لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ قَاطِعُ رَحِمٍ " .
জুবাইর ইবনু মুত্বঈম (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
বুখারী (অধ্যায় : আদব, হাঃ ৫৯৮৪), মুসলিম (অধ্যায় : সদ্ব্যবহার আবু দাউদ ১৬৯৬)
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، وَنَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ، وَسَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمَخْزُومِيُّ، قَالُوا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لاَ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ قَاطِعٌ " . قَالَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ قَالَ سُفْيَانُ يَعْنِي قَاطِعَ رَحِمٍ
ইবনু আবূ উমার, নাসর ইবনু আলী ও সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী (রহঃ) ... জুবায়র ইবনু মুত‘ইম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না। সুফইয়ান (রহঃ) বলেছেন, অর্থাৎ আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী। সহীহ, গায়াতুল মারাম ৪০৮, সহীহ আবূ দাউদ ১৪৮৮, বুখারী, মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৯০৯ [আল মাদানী প্রকাশনী]
এ হাদীসটি হাসান-সহীহ।
★★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কথা না বলার কারনে আপনারা গুনাহগার হচ্ছেন।
কথা বললে পরিবারের সকলেই যদি ঝামেলা করে,এ ক্ষেত্রে বিধান হলো আপনি শুধুমাত্র সালাম দেওয়া চালিয়ে যাবেন।
ইনশাআল্লাহ কোনো সমস্যা হবেনা।
আরো জানুন-