আসসালমুআলাইকুম ,
আপনার কথা মতো আমি একটা মুসলিম মানসিক ডাক্তার এর কাছে পরামর্শ এর জন্য গিয়েছিলাম সে আমাকে মানসিক রুগী হেসেবে গণ্য করে এবং ওষধ দিয়েছে।
আমার আপনার কাছে আর একটা বিষয় জানার ছিল ,
আজ আপনাদের ওয়েবসাইটে আমি প্রথম বার দেখলাম এবং জানলাম কেনেয়া তালাক বিষয় এ । আগে কখনো জানতাম না এই বিষয়ে।
আমি যখন আমার স্ত্রীর সঙ্গে যখন ফোনে কথা বলছিলাম এবং তর্ক বিতর্ক হচ্ছিল তখন আমি তাকে রেগে বলি আমি তোমাকে ডিভোর্স দিবো । এবং বলি তুমি আমাকে ডিভোর্স দিবা কি? এরম কথা হতে হতে আবার বলি তোমাকে বিয়ে করেই ভুল করেছি। এমন সব কথা হয়েছে সকাল এর দিকে আমার স্ত্রী আমার মা কে ফোন করে এবং বিষয় টা ঠিক করার চেষ্টা করে আমি তখনও রাগ করে বললাম যা হবে হৌক ডিভোর্স দিবো তখন মা আমাকে খুব বকা ঝকা করে । আমার কিন্তু কোনো রকম ইচ্ছা ছিল না এমন করা আমি তাকে শাসন বা শিক্ষা দিতে গিয়ে করেছি। আমার তাকে তালাক দেওয়ার কোনো নিয়ত ছিল না।১ ঘণ্টা পর আমার স্ত্রীর কাছে চলে যায় এবং কথা বলে বিষয় টা ঠিক করি। এই বিষয় টাই আমাকে মানসিক রোগীর না মনে করে সাধারণ মানুষ মনে করে উত্তর দিবেন.
এবার আমার প্রশ্ন হলো,
১. ফোনের মাধ্যমে কথা বলে কি কেনেয়া তালাক হয় নাকি সামনা সামনি হয়?
২. আমি না বুঝে না জেনে এমন কথা বলেছি তাতে কি কেনেয়া তালাক হবে? আমার কোনো নিয়ত ছিল না তালাকের । এবং আমি জানতাম না বিষয় টা।
৩. তার পর তো সেই ঝামেলার কারণে মানসিক অসুস্থ হয়ে, বিভ্রান্ত হয়ে , ১ তালাক বলে দিয়েছিলাম । মুফতী সাহেব আমি জানতে চাইছিলাম এই কেনেয়া বিষয় এ আমার যদি তালাক হয় তাহলে এক্ষেত্রে কটা তালাক হবে। ( কেনেয়া বিষয় টা জানার পর চিন্তা হলো তাই প্রশ্ন করলাম)।