ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
না, ঈমান ভঙ্গ হবে না।
(২)
না, ঈমান ভঙ্গ হবে না।
(৩)
ঈমান ভঙ্গ হবে না।
(৪)
না, ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।
(৫)
না, ঈমান ভঙ্গ হবে না। তবে কুফরি জানার পর তাকে তাওবাহ করতে হবে।আর তাওবাহ না করলে, ঈমান ভেঙ্গে যাবে।
(৬)
ঈমান থাকবে, তবে কুফরি জানার পর তাকে তাওবাহ করতে হবে।আর তাওবাহ না করলে, ঈমান ভেঙ্গে যাবে।
https://www.ifatwa.info/ 4560নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
(وَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ فِيمَا أَخْطَأْتُمْ بِهِ وَلَكِنْ مَا تَعَمَّدَتْ قُلُوبُكُمْ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا)
এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।(সূরা আহযাব-৫)
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
إِنَّ اللَّهَ قَدْ تَجَاوَزَ عَنْ أُمَّتِي الْخَطَأَ، وَالنِّسْيَانَ، وَمَا اسْتُكْرِهُوا عَلَيْهِ
নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার উম্মতের অজ্ঞতা ও ভূলভাল কে ক্ষমা করে দিবেন।এবং অপারগতা বশত কৃত গোনাহকেও ক্ষমা করে দিবেন।(সুনানে ইবনে মা'জা,-২০৪৩)