ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
প্রথম যখন হায়েয হয়েছে, সেটাকে ধরে নিয়ে কাযা করবে।
(২)
নামায তো হবে, তবে ভবিষ্যতে এরকম করা যাবে না।কেননা ধীরসুস্থে নামায পড়া, ওয়াজিব।
নামাজের ওয়াজিব ১৪টি
১/ সুরা ফাতিহা পড়া
২/ সুরা ফাতেহার সঙ্গে সুরা মিলানো
৩/ রুকু ও সেজদায় দেরী করা
৪/ রুকু হইতে সোজা হইয়া দাঁড়ানো
৫/ দুই সেজদার মাঝখানে সোজা হইয়া বসা
৬/ দরমিয়ানী বৈঠক
৭/ দুই বৈঠকে আত্ত্যাহিয়াতু পড়া
৮/ ঈমামের জন্য কেরাত আস্তের জায়গায় আস্তে পড়া এবং জোড়ের জায়গায় জোড়ে পড়া
৯/ বিতিরের নামাজে দোয়া কুনুত পড়া
১০/ দুই ঈদের নামাজে ছয় তকবীর বলা ৷
১১/ ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাত কেরাতের জন্য নির্ধারিত করা ৷
১২/ প্রত্যেক রাকাতের ফরজ গুলির তরতীব ঠিক রাখা ৷
১৩/ প্রত্যেক রাকাতের ওয়াজিব গুলির তরতীব ঠিক রাখা ৷
১৪/ আস্আলামু আ'লাইকুম ও'রাহ...বলিয়া নামাজ শেষ করা।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/7490