حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنْ أَبِي الْخَيْرِ، عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَعْطَاهُ غَنَمًا يَقْسِمُهَا عَلَى أَصْحَابِهِ ضَحَايَا فَبَقِيَ عَتُودٌ أَوْ جَدْىٌ فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ " ضَحِّ بِهِ أَنْتَ "
উকবা ইবনু আমির (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে কয়েকটি ছাগল দিলেন কুরবানীর উদ্দেশ্যে তার সাহাবীদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার জন্য। বিলিয়ে দেওয়ার পর ছয় মাস বা এক বছর বয়সের একটি বাচ্চা রয়ে গেল। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিষয়টি জানালে তিনি বললেন, তুমিই এটাকে কুরবানী কর।
(সহীহ, ইবনু মা-জাহ (৩১৩৮) তিরমিজি ১৫০০)
শরীয়তের বিধান হলো, যেসব পশু কুরবানী করা জায়েয সেগুলোর নর-মাদা দুটোই কুরবানী করা যায়। (ফাতাওয়ায়ে কাযীখান ৩/৩৪৮, বাদায়েউস সানায়ে ৪/২০৫)
★সুতরাং মেয়ে ছাগল দিয়ে কুরবানী জায়েজ।
(০২)
কুরবানীর পশু জবাই করার পর তার পেটে জীবিত বাচ্চা পাওয়া গেলে তাকেও জবেহ করে দিবে এবং তার গোশতও খেতে পারবে। সাদকাও করতে পারবে।
কিন্তু যদি জবাই করে তার গোশত খেয়ে ফেলে তবে বাচ্চাটির মূল্য সাদকা করে দিতে হবে।
(ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩০১, ফাতাওয়ায়ে শামী ৬/৬২২)