বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
তার মৃত্যুর পর্ব পর্যন্ত তার যে সব কথাবার্তা আমরা শুনেছি, ও তার লিখা আমরা পড়েছি, এগুলো দ্বারা অনুমেয় হয় যে, সে কাফির। সে তাওবাহ করেছে কি না? তা তো জানিনা। তবে সাধারণত সে তাওবাহ করলে জনাসম্মুখে প্রকাশ করতো।তার ভুল সে বুঝতে পারলে অবশ্যই সে জনগনকে বলতো। কিন্তু যেহেতু সে বলেনি, প্রকাশ্যে তাওবাহ করেনি, এটা দ্বারা বুঝা যায় যে, সে গোপনেও তাওবাহ করেনি।বাদবাকী হকিকত আল্লাহই ভালো জানেন।আমরাতো শুধু ধারণা করেই কথা বলে থাকি।
(২)
তার সাথে কথা বলে, বাস্তবতা জেনে শুনেই তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আল্লাহ তাদেরকে হেদায়ত দান করুক।এবং আমাদেরকে হেদায়তের উপর অটল অবিচল রাখুক।আমীন,ছুম্মা আমীন।
মনে রাখবেন,
তাকে বা অরো যাদের কুফরি আকিদা রয়েছে, তাদেরকে কাফির ফাতাওয়া দেওয়া বা তাকফির করার পূর্বের তাদের সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।