ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
হাদিস শরিফে এসেছে,
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: جَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: إِنَّ امْرَأَتِي لَا تَمْنَعُ يَدَ لَامِسٍ قَالَ: غَرِّبْهَا قَالَ: أَخَافُ أَنْ تَتْبَعَهَا نَفْسِي، قَالَ: فَاسْتَمْتِعْ بِهَ
‘ইবনে আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূল (সা.)-এর কাছে এসে অভিযোগ করলো, আমার স্ত্রী কোনো স্পর্শকারীর হাতকে নিষেধ করে না। তিনি বললেন, তুমি তাকে ত্যাগ করো। সে বললো, আমার আশংকা আমার মন তার পিছনে ছুটবে। তিনি বললেন, (যেহেতু ব্যভিচারের প্রমাণ নেই) তাহলে তুমি তার থেকে ফায়দা হাসিল করো।’ [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ২০৪৯]
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
আপনি আপনার ভাইকে যথাসাধ্য এহেন তাবিজ ইত্যাদি থেকে নিষেধ করে বিরত থাকতে বলবেন।
তিন আপনার কথা না শুনলে এক্ষেত্রে আপনার করনীয় নেই।
আপনি আপনার দায়িত্ব পালন করেছেন।
(০২)
যদি তার যেনার বিষয় সম্পর্কে আপনার ভাই নিশ্চিত হোন,তাহলে সে এই পথ থেকে ফিরে না আসলে তার সাথে সংসার না করাই উচিত হবে।
,
আর যদি এহেন কাজ থেকে সে সম্পূর্ণভাবে ফিরে আসে,তাহলে সংসার করবে।