১.হুজুর রিয়া কি ছোট শিরক? রিয়া কখন শিরকে আকবরে পরিনত হয়?
২.হুজুর সাধারণত আমি তারাবির নামাজ ৮,১২,১৪ রাকাত এই রকম পড়ি, আমার বাড়িতে মেহমান আসার কারনে মেহমানের সাথে মসজিদে নামাজ পরতে যাই, আমার আত্মীয় ২০রাকাত তারাবি পরে, হুজুর মসজিদ আমার বাড়ি থেকে একটু দুরে,তাই আত্মীয় নামাজ শেষ করে একা কিভাবে আসবে বা একসাথে আসব বলে অই দিন আমি ও নামাজ শেষ করে আসি। এখেত্রে আমার কি রিয়া হয়েছে? রিয়া থেকে কি শিরকে আকবর হয়েছে?এর কারনে কি ঈমান ভংগ হবে ?
৩.হুজুর আমি সাধারণত ফজরের নামাজ বাড়িতে পড়ি,কিন্তু মেহমান আসার কারনে,মেহমান যেহেতু মসজিদে ফজরের নামাজ পরে, তাই আমি ভাবছি যদি আমার কারনে মেহমান যদি ফজরের নামাজ বাড়িতে পরে তাহলে তো আমার গুনাহ হবে, এজন্য আমি ফজরের নামাজ মসজিদে পড়েছি। এখেত্রে আমার কি রিয়া হয়েছে? রিয়া থেকে কি শিরকে আকবর হয়েছে? এর কারনে কি ঈমান ভংগ হবে?
৪.হুজুর আল্লাহ ছাড়া কারো শরিরের কোন অংগ ছুয়ে মিথ্যা কসম খেলে কি শিরকে আকবর হবে?এখত্রে কি কাফফারা দিতে হবে?
৫.এখেত্রে ব্যাক্তি যদি কসম খেতে জোরাজুরি করে তাহলেও কি একি হুকুম প্রযোজ্য হবে?
৬.হুজুর আমি ঈমান ভংগের কারন সমন্ধে জানতাম না, কিন্তু জানার পর বিভিন্ন কথা মনে পরছে, এখত্রে পরিত্রানের উপায় কি?