বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَبْدُ اللهِ بْنُ يُوسُفَ قَالَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ قَالَ حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي سَعِيدٍ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ بَعَثَ النَّبِيُّ خَيْلاً قِبَلَ نَجْدٍ فَجَاءَتْ بِرَجُلٍ مِنْ بَنِي حَنِيفَةَ يُقَالُ لَهُ ثُمَامَةُ بْنُ أُثَالٍ فَرَبَطُوهُ بِسَارِيَةٍ مِنْ سَوَارِي الْمَسْجِدِ فَخَرَجَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ فَقَالَ أَطْلِقُوا ثُمَامَةَ فَانْطَلَقَ إِلَى نَخْلٍ قَرِيبٍ مِنَ الْمَسْجِدِ فَاغْتَسَلَ ثُمَّ دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَقَالَ أَشْهَدُ أَنْ لآ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ.
আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কয়েকজন অশ্বারোহী মুজাহিদকে নজদের দিকে পাঠালেন। তারা বানূ হানীফা গোত্রের সুমামাহ ইবনু উসাল নামক এক ব্যক্তিকে নিয়ে এসে তাকে মসজিদের খুঁটির সাথে বেঁধে রাখলেন। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিকট গেলেন এবং বললেনঃ সুমামাকে ছেড়ে দাও। (ছাড়া পেয়ে) তিনি মসজিদে নাবাবীর নিকট এক খেজুর বাগানে গিয়ে সেখানে গোসল করলেন, অতঃপর মসজিদে প্রবেশ করে বললেনঃ ‘‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল।’’ (বুখারী শরীফ ৪৬২.৪৬৯, ২৪২২, ২৪২৩, ৪৩৭২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৪২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৪৮)
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الأَغَرِّ بْنِ الصَّبَّاحِ، عَنْ خَلِيفَةَ بْنِ حُصَيْنٍ، عَنْ قَيْسِ بْنِ عَاصِمٍ، أَنَّهُ أَسْلَمَ فَأَمَرَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَنْ يَغْتَسِلَ بِمَاءٍ وَسِدْرٍ .
মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ...... কায়স ইবনু আসিম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি ইসলাম গ্রহণ করলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে পানি ও বদরী পত্র দিয়ে গোসল করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। - তাখরীজুল মিশকাত ৫৪৩, সহিহ আবু দাউদ ৩৮১, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৬০৫ [আল মাদানী প্রকাশনী]
আরো জানুনঃ
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে গোসল করে তারপর কালেমা শাহাদাত বা তার অর্থ পাঠ করতে হবে।
(০২)
শুধু সতর্কতামূলক কালেমায়ে শাহাদত পাঠ করবে।
(০৩)
ফুকাহায়ে কেরামগন যদি বিবাহ নবায়ন করতে বলেন,সেক্ষেত্রে বিবাহ নবায়ন করতে হবে।
এক্ষেত্রে যার সাথে বিয়ে হয়েছিলো,তাকে বিয়ে করা যাবে।
(০৪)
এতে ঈমানের সমস্যা হবেনা।
দেশীয় বৈধ আইন না মানার গুনাহ হবে,ধোকা দেয়ার গুনাহ হবে।
(০৫)
এতে ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে দেশীয় আইন না মানার গুনাহ হবে।
(০৬)
এতে তার ঈমান ভেঙ্গে যাবেনা।