আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা।
১।আমার একটা প্রশ্ন জানার ছিল। আমি বাড়ির অমতে বিয়ে করেছি।বাবার অনুমতি ছাড়া।তখন আমি জানতাম না মাজহাব কি বা কোন মাজহাবে কি আছে।আমি ভাবতাম সবাই এক।এত কিছু তখন জানতাম না।তহ আমি জাকের নায়েকের ওয়াজে শুনেছিলাম মানে বিয়ের আগে শুনেছিলাম মনে হয়, মেয়েদের অভিবাবকের অনুমতি নেওয়া জরুরি কিন্তুু অনুমতি ছাড়া যদি বিয়ে করে তাহলে বিয়ে হবে।আবার অনেক আলেম বলেছিল বিয়ে হবে না।ওনি মানে জাকের নায়েক কোন মাজহাবের কথা বলে নি।আমি জানতাম ও না কোন মাজহাবে এরকম আছে।ওনি হাদিস উল্ল্যেখ করেছিলেন কিন্তুু মাজহাবের কথা বলে নি।ওই ওয়াজটা শুনে বিয়ে করেছিলাম।তহ বিয়ের ১ বছর পর মাজহাব নিয়ে ধারনা পায়।এখন আমি নিজেই বুঝতেছি না আমি কোন মাজহাব বা কোন আলেমের অনুসরন করব।এভাবে বিয়ে করার কারনে কি আমাকে অবশ্যই হানাফী মাজহাব অনুসরন করতে হবে? নাকি অন্য মাজহাব অনুসরন করতে পারব? আমি নিজেই বুঝতেছি না।আর স্বামী বলে যে এসব নিয়ে মাথা না ঘামাতে।ওনি কয়েকজন আলেমের ওয়াজ দেখে সেরকম মেনে চলে।আর বলে কোন মাজহাবে কোরআন ও হাদিসের বাইরে কিছু বলে নি।আমি নিজেই জানি না ওনি কোন মাজহাব মানেন আর ওনি এসব নিয়ে কথাও বলে না।আমার মনে হয় ওনিও বিস্তারিত জানে না।
২।কোন স্ত্রীর ঈলা বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে।মানে পুরোপুরি সিওর না।তবু সে যদি ঈলা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করে জানার জন্য মানে নিজেদের মাঝে ঈলা হয়েছে বলে প্রশ্ন করে।তাহলে যদি সত্যিকারে ঈলা না হয়ে থাকে,এমন প্রশ্ন করার কারনে কি কোন সমস্যা হবে? মানে আগে ঈলা নিয়ে যেই প্রশ্নটা করেছিল সেটার উত্তর যদি তালাক হবে আসে। তহ সন্দেহ নিয়ে নিজেদের ভেতর এমন হয়েছে বলে প্রশ্ন করার কারনে কি তালাক হয়ে যাবে?আসলে ওর একবার মনে হয় সিওর হয়েছিল ঈলা আরেকবার মনে হয় যে হয় নি মনে হয়।