বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
অনেক সময় অামরা প্রয়োজনে ও অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বড়লোক অান্তীয়দের থেকে টাকা চাই ও টাকা নেই (টাকা গুলো সাধারণ টাকা কোন দান সদকাহর টাকা না) এবং তারাও তা অামারদের দেয় এই টাকা নেওয়া হালাল।তবে চেয়ে নেয়ার চেয়ে কাজ করে টাকা উপার্জন রাসূলুল্লাহ সাঃ শিখানো রীতিও নীতি।
(২)
অনেক সময় বলি টাকা দিয়ে সব করা যায়, টাকা নাই দুনিয়া নেই, এই বাক্যগুলি চিরন্তন সত্য একটি কথা।
টাকা পয়সার এই শক্তি তো আল্লাহই দিয়েছেন।সুতরাং এটা শিরক হবে না।হ্যা, যদি কেউ বলে,টাকা হলে আখেরাত ক্রয় করা যায়, তাহলে এমন বাক্য অবশ্যই শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
(৩+৪)
প্রসাব করে পানি নেওয়ার সময় সেই পানির ছিটা বলতে,লিঙ্গের মাথায় প্রস্রাব লেগে থাকলে, লিঙ্গকে ধৌত করার পানির ছিটা তো নাপাক। তবে লিঙ্গের মাথায় প্রস্রাবের ছিটা না থাকলে, পানির ছিটা নাপাক না।
(৫)
মান্নতের জন্য নিয়ত অবশ্যই জরুরী।
(৬)
অাপনাদের দোয়ায় ভাল অাছি, বলা শিরক হবে না।
(৭)
এটা আশা ভরশার কথা,ধারণা প্রসূত কথা। সুতরাং একথা দ্বারা শিরক হবে না।
(৮)
নাপাক কাপড় ধোয়ার পানির ছিটা নাপাক।
(৯)
যেহেতু নামায শিক্ষা বইয়ে কুরআনের আয়াত রয়েছে, সেটা আপনি পূর্ব থেকে জানেন।এবং এই বইয়ের দিকে ইঙ্গিত করে বা স্পর্শ করে কসম করেছেন, এখন এই কসমকে রক্ষা করা জরুরী। যদি রক্ষা না করেন, তাহলে আপনাকে কাফফারা দিতে হবে।
(১০)
চোখের কসম,মাঠির কসম, এভাবে কসম হয় না। তবে এভাবে কেউ কসম করে নিলে তার ঈমান চলে যাবে না।এরজন্য তাকে শুধু আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।