বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ওজুর ফরয চারটি যথাঃ-
- চুলের গুড়া থেকে তুথনীর নিচ পর্যন্ত এবং এক কানের লতি থেকে অন্য কানের লতি পর্যন্ত সমস্ত মূখ ধৌত করা।
- দুনু হাত কনুই সহ ধৌত করা।
- দুনু পা টাখনু সহ ধৌত করা।
- মাথার এক চতুর্তাংশ মাসেহ করা।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
চুলে মেহেদি দেওয়ার পর যদি ওজুর করার প্রয়োজনিয়তা না থাকে,তাহলে চুলে মেহেদি থাকাবস্থায় নামায না হওয়ার কোনো কারণ নেই।যদি মেহেদিতে কোনো প্রকার গন্ধ থাকে,তাহলে সেই মেহেদি মাথায় থাকাবস্থায় নামায পড়া মাকরুহে তানযিহি হবে।
নামায ভঙ্গের কারণ সমূহের মধ্যে এমন কোনো কারণ নেই যে,মাথায় মেহেদি থাকলে নামায হবে না।
ফুকাহায়ে কেরামদের আলোচনা থেকে বুঝা যায় যে,কালো কলপ বিশেষ কিছু শ্রেণী ব্যতীত একদমই দেওয়া যাবে না।(জাওয়াহিরুল ফিকহ, ৭/১৫৯
মাকতাবাতু দরুল উলূম করাচী)
কালো কলপ ব্যতীত চুলে যেকোনো কালার দেয়া যেতে পারে যদি তা কাফিরগণ কে অনুসরণ করে না করা হয়।এবং পরপুরুষ কে দেখানোর উদ্দেশ্iয না থাকে।(যেব ও যি-নত কে শরয়ী আহকাম-৭১)আরও জানুন-
761