বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
وَذَهَبَ الْحَنَفِيَّةُ إِلَى أَنَّ الْمُنْفَرِدَ يُخَيَّرُ بَيْنَ الْجَهْرِ وَالإِْخْفَاءِ؛ لأَِنَّ النَّوَافِل تَبَعٌ لِلْفَرَائِضِ لِكَوْنِهَا مُكَمِّلاَتٍ لَهَا فَيُخَيَّرُ فِيهَا الْمُنْفَرِدُ كَمَا يُخَيَّرُ فِي الْفَرَائِضِ.
وَإِنْ كَانَ إِمَامًا جَهَرَ لِمَا ذُكِرَ مِنْ أَنَّهَا اتِّبَاعُ الْفَرَائِضِ، وَلِهَذَا يُخْفِي فِي نَوَافِل النَّهَارِ وَلَوْ كَانَ إِمَامًا
হানাফি মাযহাব মতে মুনফারিদ তথা একাকি নামাযরত ব্যক্তি ইচ্ছাধীন, সে চাইলে উচ্ছস্বরেও পড়তে পারবে। আবার সে চাইলে নিম্নস্বরেও পড়তে পারবে। কেননা নফল নামায ফরয নামাযের অনুগামী। কেননা নফল হল, ফরয নামাযের পরিপূরক। সুতরাং নফল নামায ফরয নামাযের মতই ইচ্ছাধীন বিষয়।
আর যদি সে ইমাম হয়, তাহলে নফল নামাযে সে উচ্ছস্বরে কেরাত পড়বে। এজন্য সে দিনের নফল নামাযে নিম্নস্বরে পড়বে,এমনকি ইমাম হলেও নিম্নস্বরে পড়বে।(আল মাওসুআতুল ফেকহিয়্যাহ-১৬/১৮৯)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
তাহাজ্জুদের নামাযে উচ্ছস্বর ও নিম্নস্বর যেকোনো ভাবে কিরাত পড়া যাবে।