আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
206 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (8 points)
1/ I want to know about Yasir qadhir. Please tell me about him.

2/ can anyone take fatwa from Yasir qadhir?

3/ which opinions should general people follow and what should they do while taking fatwa?

4/ whom should we choose for taking fatwas?

5/ for the people of Bangladesh is it permissible to take fatwas from Western people like mufti menk, nouman ali, Yasir qadhir or someone who doesn't follow specific madhab?

6/ What is the difference between salafi and madhabs like safeyee, hanafi hanbali or maleki?

7/ is it true that imam bukharee used to follow shafeyee madhab? If not which madhab he used to follow?

8/ same question about imam Muslim, ibnul taimiyaah, ibne hajar askalani, imam nobobi. Which madhabs they actually used to follow at their times when they didn't become scholars?

May Allah grant you barakah
by
ASSALAMU ALIKUM BORO VAI SITE TA SELL DILE 
01767938166
NUMBER A CALL KORUN

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
ড. আবু আম্মার ইয়াসির ক্বাদি (বা ইয়াসির কাজি) সম্পর্কে যাহা জানতে পেরেছি,তাহা হলোঃ
তিনি  হলেন একজন পাকিস্তানি বংশোদ্ভুত আমেরিকান মুসলিম লেখক এবং পশ্চিমা বিশ্বে বহুল পরিচিত অন্যতম ইসলামিক শিক্ষামুলক প্রতিষ্ঠান, আল-মাগরিব ইন্সটিটিউটের একাডেমিক অ্যাফেয়ার্স বিভাগের ডিন। 

তিনি ইসলাম ও সমসাময়িক সাম্প্রতিক ইসলামিক বিষয়াবলির উপর উপর বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন এবং লেকচার দিয়েছেন। ২০১১ সালে নিউ ইয়র্ক টাইমস ম্যাগাজিনের একটি প্রতিবেদনে ইয়াসির ক্বাদিকে "আমেরিকার ইসলামে একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রভাবশালী ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব" হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

জন্ম ১৯৭৫ খ্রি. আমেরিকার হিউস্টন, টেক্সাসে। মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামী আকিদায় এম.এ. করেছেন। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ‘ইসলামী শিক্ষা’ বিষয়ে। এ ছাড়া হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি করেছে রাসায়নিক প্রকৌশলে। 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই বোন, 
কারো সম্পর্কে মন্তব্য করার পূর্বে এই হাদীস লক্ষ্যণীয়।

হযরত আবু বাকরা রাযি থেকে বর্ণিত,

عَنْ أَبِي بَكْرَةَ رضي الله عنه أَنَّ رَجُلًا ذُكِرَ عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَثْنَى عَلَيْهِ رَجُلٌ خَيْرًا ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : ( وَيْحَكَ قَطَعْتَ عُنُقَ صَاحِبِكَ - يَقُولُهُ مِرَارًا - إِنْ كَانَ أَحَدُكُمْ مَادِحًا لَا مَحَالَةَ فَلْيَقُلْ : أَحْسِبُ كَذَا وَكَذَا إِنْ كَانَ يُرَى أَنَّهُ كَذَلِكَ وَحَسِيبُهُ اللَّهُ ، وَلَا يُزَكِّي عَلَى اللَّهِ أَحَدًا )

একদিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এক লোকের ব্যাপারে আলোচনা হয়। তখন অন্য এক লোক বলল, হে আল্লাহর রসূল! অমুক অমুক কাজের বিষয়ে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পর তার চেয়ে উত্তম আর কোন লোক নেই। এ কথা শুনে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমার ধ্বংস হোক, তুমি তো তোমার সঙ্গীর গর্দান কেটে ফেলেছ। তিনি এ কথাটি বার বার বললেন। অতঃপর বললেন, তোমাদের কারো যদি তার ভাইয়ের প্রশংসা করতেই হয় তবে সে যেন বলে অমুকের ব্যাপারে আমার ধারণা যে, সে এমন (বাস্তবে হলেই এ কথাটি বলতে পারবে), তবে আল্লাহর সম্মুখে আমি কাউকে দোষমুক্ত ঘোষণা করছি না (অর্থাৎ আমি আল্লাহর সামনে কাউকে পবিত্র করতে পারি না)। (সহীহ মুসলিম-শামেলা:৩০০০,ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭২৩১, ইসলামিক সেন্টার ৭২৮৪)(সহীহ বোখারী-৬০৬১)

সুতরাং এই হাদীসের আলোকে বলবো যে,আমার ধারণা অনুযায়ী ড. আবু আম্মার ইয়াসির ক্বাদি (বা ইয়াসির কাজি) হাফিঃ  নিষ্ঠাবান দ্বীনের খাদেম।

বিজ্ঞ আলেম ও দ্বীনের দাঈ।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারী।

আমার জানামতে উনার আকিদা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুকূলে। উনার গবেষনা পড়তে পারেন বয়ান শুনতে পারেন।

তবে উনার কোনো বক্তব্য যদি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা বহির্ভুত হয়,তাহলে তাহা মানা যাবেনা।

(২.৩)
মাসয়ালা ফতোয়া, জাতীয় কোনো বিষয় তার থেকে না নেয়ার পরামর্শ থাকবে।
কেননা হানাফী মাযহাবের মাসয়ালার সাথে উনার মত বিরোধ হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল রয়েছে।

(০৪)
যিনি যেই মাযহাব মানেন,সেই মাযহাবের স্কলারদের মত নিতে হবে,সেই মাযহাবের বিজ্ঞ মুফতি সাহেবদেরকে ফতোয়া দাতা হিসেবে বেছে নিতে হবে।

(০৫)
তাদের গবেষনা পড়তে পারেন বয়ান শুনতে পারেন।

তবে তাদের কোনো বক্তব্য যদি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা বহির্ভুত হয়,তাহলে তাহা মানা যাবেনা।

ইখতিলাফি মাসয়ালার ক্ষেত্রে যেহেতু তাদের সাথে ভিন্নতা রয়েছে, মাসয়ালা ফতোয়া, জাতীয় কোনো বিষয় তার থেকে গ্রহন করা যাবেনা।

(০৬)
কোনো মাসয়ালাতে শুধু একই রকমের হাদীস থাকলে সেটি নিয়ে ইমামদের মাঝে মতবিরোধ নেই।
কোনো মাসয়ালায় একাধিক রকমের হাদীস পাওয়া গেলে সেক্ষেত্রে ইমামদের মাঝে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে।
এক্ষেত্রে ইজতিহাদের ভিত্তিতে ইমামগন যেই মত অবলম্বন করেছেন,সবই ছহীহ।   

এভাবেই মাযহাবের সৃষ্টি,একাধিক মাযহাব।
এটির সমর্থনে হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حديث ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَنَا، لَمَّا رَجَعَ مِنَ الأَحْزَابِ: لاَ يُصَلِّيَنَّ أَحَدٌ الْعَصْرَ إِلاَّ فِي بَنِي قُرَيْظَةَ فَأَدْرَكَ بَعْضُهُمُ الْعَصْرَ فِي الطَّرِيقِ فَقَالَ بَعْضُهُمْ: لاَ نُصَلِّي حَتَّى نَأْتِيَهَا وقَالَ بَعْضُهُمْ: بَلْ نُصَلِّي، لَمْ يُرَدْ مِنَّا ذلِكَ فَذُكِرَ لِلنَبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلَمْ يُعَنِّفْ وَاحِدًا مِنْهُمْ

ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহযাব যুদ্ধ হতে ফিরার পথে আমাদেরকে বললেন, বনু কুরাইযা এলাকায় পৌছার পূর্বে কেউ যেন ‘আসর সলাত আদায় না করে। কিন্তু অনেকের রাস্তাতেই আসরের সময় হয়ে গেল, তখন তাদের কেউ কেউ বললেন, আমরা সেখানে না পৌছে সলাত আদায় করব না। আবার কেউ কেউ বললেন, আমরা সলাত আদায় করে নেব, আমাদের নিষেধ করার এ উদ্দেশ্য ছিল না (বরং উদ্দেশ্য ছিল তাড়াতাড়ি যাওয়া) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এ কথা উল্লেখ করা হলে, তিনি তাদের কারোর সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেননি।
(অর্থাৎ উভয়ই ছহীহ ছিলো)
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ১২ খাওফ, অধ্যায় ৫, হাঃ ৯৪৬; মুসলিম, পর্ব ৩২: জিহাদ, অধ্যায় ২৩, হাঃ ১৭৭০

ﻋَﻦْ ﻋَﻤْﺮِﻭ ﺑْﻦِ ﺍﻟْﻌَﺎﺹِ ﻗَﺎﻝَ ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ – ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ- « ﺇِﺫَﺍ ﺣَﻜَﻢَ ﺍﻟْﺤَﺎﻛِﻢُ ﻓَﺎﺟْﺘَﻬَﺪَ ﻓَﺄَﺻَﺎﺏَ ﻓَﻠَﻪُ ﺃَﺟْﺮَﺍﻥِ ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺣَﻜَﻢَ ﻓَﺎﺟْﺘَﻬَﺪَ ﻓَﺄَﺧْﻄَﺄَ ﻓَﻠَﻪُ ﺃَﺟْﺮٌ

হযরত আমর বিন আস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যখন কোন বিশেষজ্ঞ হুকুম বলতে গিয়ে ইজতিহাদ করে,আর তার ইজতিহাদ সঠিক হয়, তাহলে তার জন্য রয়েছে দু’টি সওয়াব। আর যদি ইজতিহাদে ভুল হয়, তাহলে তার জন্য রয়েছে একটি সওয়াব।
{সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৯১৯, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৪৫৮৪, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৭৬}

প্রথম হাদীসে   রাসূল সাঃ যখন মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ কে ইয়ামানে পাঠাতে মনস্ত করলেন তখন মুয়াজ রাঃ কে জিজ্ঞেস করলেন-“যখন তোমার কাছে বিচারের ভার ন্যস্ত হবে তখন তুমি কিভাবে ফায়সাল করবে?” তখন তিনি বললেন-“আমি ফায়সালা করব কিতাবুল্লাহ দ্বারা”। রাসূল সাঃ বললেন-“যদি কিতাবুল্লাহ এ না পাও?” তিনি বললেন-“তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাত দ্বারা ফায়সালা করব”। রাসূল সাঃ বললেন-“যদি রাসূলুল্লাহ এর সুন্নাতে না পাও?” তখন তিনি বললেন-“তাহলে আমি ইজতিহাদ তথা উদ্ভাবন করার চেষ্টা করব”। তখন রাসূল সাঃ তাঁর বুকে চাপড় মেরে বললেন-“যাবতীয় প্রশংসা ঐ আল্লাহর যিনি তাঁর রাসূলের প্রতিনিধিকে সেই তৌফিক দিয়েছেন যে ব্যাপারে তাঁর রাসূল সন্তুষ্ট”। {সূনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৩৫৯৪, সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-১৩২৭, সুনানে দারেমী, হাদিস নং-১৬৮, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২২০৬১}

এই হাদীসে লক্ষ্য করুন-রাসূল সাঃ এর জীবদ্দশায় হযরত  মুয়াজ রাঃ বলছেন যে, আমি কুরআন সুন্নাহ এ না পেলে নিজ থেকে ইজতিহাদ করব, আল্লাহর নবী বললেন-“আল হামদুলিল্লাহ”। আর ইয়ামেনের লোকদের উপর হযরত মুয়াজের মত তথা মাযহাব অনুসরণ যে আবশ্যক এটাও কিন্তু হাদীস দ্বারা স্পষ্ট।


★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,বোন!
কোনো মাসয়ালাতে শুধু একই রকমের হাদীস থাকলে সেটি নিয়ে ইমামদের মাঝে মতবিরোধ নেই।
কোনো মাসয়ালায় একাধিক রকমের হাদীস পাওয়া গেলে সেক্ষেত্রে ইমামদের মাঝে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে।
এক্ষেত্রে ইজতিহাদের ভিত্তিতে ইমামগন যেই মত অবলম্বন করেছেন,সবই ছহীহ।   
তবে যে যেই মাযহাবে রয়েছে,তার সেই মাযহাবের মতই মানতে হবে।

যেকোনো এক মাযহাবই মানতে হবে,একই সাথে সকল মাযহাব মানা যাবেনা।

ইসলামী স্কলার গন বলেছেনঃ 
যাকে ইচ্ছে তাকে মানা শরীয়তের অনুসরন নয় মন পূজা যখন যে ইমামকে ইচ্ছে তাকে মানার প্রবণতা দ্বীনে শরীয়তের পাবন্দী হবে না, হবে কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ। মন যখন চাইবে ইমাম আবু হানীফার অনুসরণ করা, আবার মন যখন চাইবে ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর মতকে অনুসরন করা, কিংবা অন্য কোন ইমামের অনুসরণ করা এটা দ্বীনে শরীয়তের আনুগত্ব হবে? না মন আর খাহেশাতের আনুগত্ব হবে?
যখন মন চাইল ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মাযহাব অনুসরণ করে বলে দিলেন যে, মহিলাদের স্পর্শ করলে অজু ভাঙ্গবে না। আর ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর বক্তব্য যে, মহিলা স্পর্শ করলে অজু ভেঙ্গে যায়, মতটিকে ছেড়ে দিলেন সুযোগের সদ্ব্যবহার করার জন্য।
আবার কিছুক্ষণ পর হাত কেটে গেল, এবার যখন দেখা গেল যে, ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মাযহাব অনুপাতে অজু ভেঙ্গে গেছে, আর ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর মতে অজু ভাঙ্গেনি। তখন সাথে সাথেই মাযহাব পাল্টে বলতে শুরু করে দিলেন যে, না, না আমি হানাফী না, আমি শাফেয়ী। তাই আমার অজু ভাঙ্গেনি। এভাবে প্রতিটি মাসআলায় স্বীয় খাহেশাত অনুযায়ী মত পাল্টাতেই থাকলে এর নাম দ্বীন মানা? না মনপূজা?
,
এ কারণেই শায়েখ ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেনঃ “লাগামহীনভাবে যে মাযহাব যখন মনে চায়, সেটাকে মানা সুষ্পষ্ট হারাম ও অবৈধ।
{ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-২/২৪১}

আরো জানুনঃ 



(০৭)
অনেকের মতে ইমাম বুখারী রহঃ শাফেয়ী মাযহাব ফলো করতেন।
অনেকের মতে তিনি নিজেই মুজতাহিদ ছিলেন।

(০৮)
তাদের অনেকেই নিজেই মুজতাহিদ ছিলেন,কেহ কেহ ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর মাযহাব অনুসারী ছিলেন।     


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 253 views
...