বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
উসমান ইবনে আফ্ফান রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
وَعَن عُثمَانَ رضي الله عنه، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُول اللهِ، يَقُول: «رِبَاطُ يَوْمٍ في سَبيلِ اللهِ، خَيْرٌ مِنْ ألْفِ يَوْمٍ فِيمَا سِوَاهُ مِنَ المَنَازِلِ». رواه الترمذي، وقال: حديث حسن صحيح»
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, “আল্লাহর পথে একদিন সীমান্তে পাহারা দেওয়া, অন্যত্র হাজার দিন পাহারা দেওয়া অপেক্ষা উত্তম।” [তিরমিযি ১৬৬৭, নাসায়ি ৩১৬৯, ৩১৭০, আহমদ ৪৪৪, ৪৭২, ৪৭৯, ৫৫৯, দারেমি ২৪২৪]
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
মুসলিম ভুমির সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব যদি আপনার জন্য সম্ভবপর হয়, তারপরও নামায রোযা সহ যাবতীয় ইসলামী বিধি-বিধান নিষ্টার সাথে পালন করতে হবে।তবেই আপনি জান্নাতের যোগ্য হবেন। সুতরাং যদি আপনার জন্য সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব আঞ্জাম দেয়া সম্ভবপর না হয়, তাহলেও সমস্যা নেই, আপনি যাবতীয় বিধি বিধানকে নিষ্টার সাথে পালন করুন, ফরযের সাথে সাথে নফল ইবাদত করারও চেষ্টা করতে থাকুন,ইনশা'আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই জান্নাত দেয়া হবে।