আসসালামু আলাইকুম,
১)কিছুদিন আগে আমি আমার এক আত্নীয় থেকে সোনার গহনা উপহার হিসেবে পাই,উনি গ্রামীনব্যাংকে চাকরি করেন।আমি তাকে গহনা ফেরত দিতে পারছি না,তাই উক্ত গহনা নিজের কাছে সদকাহ এর নিয়তে রেখেছি (যেহেতু গহনা ব্যাংকের হারাম টাকায় কেনা)যা এখনই দান করা সম্ভব হচ্ছে না।এখন ওই গহনার উপর কি আমার জন্য যাকাত ফরজ যদি তা অন্য সম্পদের সাথে মিলে নিসাব পরিমান হয়?
২)যাকাতের ক্ষেত্রে রূপার নিসাব আর সোনার নিসাব এর মধ্যে অনেক ব্যবধান।যদি কারো কাছে টাকা ও সোনা মিলিয়ে ৫০/৬০ হাজার সমমূল্য সম্পদ থাকে তার নিসাব রূপার নিসাব অতিক্রম করে এবং তার উপর যাকাত ফরজ ,কিন্তু যার কাছে শুধু ৬ভরি সোনা আছে(যার মূল্য ৩.৫/৪ লাখ টাকা) কিন্তু কোন নগদ টাকা নাই,তার সোনার নিসাব পূর্ণ না হওয়ায় তার উপর যাকাত ফরজ নয়।এই অসামঞ্জস্য একটু বুঝিয়ে বলবেন অনুগ্রহ করে।শুধু বোঝার উদ্দেশ্যই প্রশ্নটি করা।
৩)ওই আত্নীয়(১নং প্রশ্নের) থেকে জামা কাপড় নিলে (যা হারাম টাকায় কেনা,যেহেতু উনি ব্যাংকে চাকরি করেন)এবং তা পরিধান করে নামাজ পড়লে কি নামাজ কবুল না হওয়ার সম্ভাবনা আছে?