وعنها رَضِيَ اللهُ عَنْهَا: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «تَحَرَّوْا لَيْلَةَ القَدْرِ فِي الوَتْرِ مِنَ العَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ». رواه البخاري
উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “রমযান মাসের শেষ দশকের বিজোড় (রাত)গুলিতে শবে কদর অনুসন্ধান কর।” (বুখারী,রিয়াযুছ ছালেহীন ১২০০)
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ أُنَاسًا، أُرُوا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي السَّبْعِ الأَوَاخِرِ، وَأَنَّ أُنَاسًا أُرُوا أَنَّهَا فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ، فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " الْتَمِسُوهَا فِي السَّبْعِ الأَوَاخِرِ ".
ইয়াহ্ইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, একদল লোককে শবে কদর (রমযানের) শেষ সাত রাতের মধ্যে রয়েছে বলে স্বপ্নে দেখানো হয়েছে। আর কিছু সংখ্যক লোককে তা শেষ দশ রাতের মধ্যে দেখানো হয়েছে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা শবে কদর শেষ সাত রাতের মধ্যেই তালাশ কর।
(বুখারী ৬৫২০)
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، وَمُسَدَّدٌ، - الْمَعْنَى - قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَاصِمٍ، عَنْ زِرٍّ، قَالَ قُلْتُ لأُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ أَخْبِرْنِي عَنْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ، يَا أَبَا الْمُنْذِرِ فَإِنَّ صَاحِبَنَا سُئِلَ عَنْهَا . فَقَالَ مَنْ يَقُمِ الْحَوْلَ يُصِبْهَا . فَقَالَ رَحِمَ اللَّهُ أَبَا عَبْدِ الرَّحْمَنِ وَاللَّهِ لَقَدْ عَلِمَ أَنَّهَا فِي رَمَضَانَ - زَادَ مُسَدَّدٌ وَلَكِنْ كَرِهَ أَنْ يَتَّكِلُوا أَوْ أَحَبَّ أَنْ لاَ يَتَّكِلُوا ثُمَّ اتَّفَقَا - وَاللَّهِ إِنَّهَا لَفِي رَمَضَانَ لَيْلَةُ سَبْعٍ وَعِشْرِينَ لاَ يَسْتَثْنِي . قُلْتُ يَا أَبَا الْمُنْذِرِ أَنَّى عَلِمْتَ ذَلِكَ قَالَ بِالآيَةِ الَّتِي أَخْبَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . قُلْتُ لِزِرٍّ مَا الآيَةُ قَالَ تُصْبِحُ الشَّمْسُ صَبِيحَةَ تِلْكَ اللَّيْلَةِ مِثْلَ الطَّسْتِ لَيْسَ لَهَا شُعَاعٌ حَتَّى تَرْتَفِعَ .
সুলায়মান ইব্ন হারব (রহঃ) ........... যির ইব্ন হুবায়েশ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি . ইবাই ইব্ন কাব (রাঃ)কে জিজ্ঞাসা করি, যেহ আবুল মুনযির! লায়লাতুল কদর সম্পর্কে আমাকে অবহিত করুন। কেননা এ সম্পর্কে আমাদের সংগী (আব্দুল্লাহ ইব্ন মাসউদ)- কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি সারা বছর রাতে ইবাদাত করবে, সে তা প্রাপ্ত হবে। তিনি (কাব) বলেনঃ আল্লাহ তাআলা আবু আব্দুর রহমানের উপর রহম করুন! তিনি এটা অবগত আছেন যে, ‘শবে কদর’ রমযান মাসের মধ্যে নিহীত।
রাবী মুসাদ্দাদ তাঁর বর্ণনায় আরও বলেনঃ তিনি (ইব্ন মাসুউদ) এটা প্রকাশে অনিচ্ছুক ছিলেন। অতঃপর উভয় রাবী (সুলায়মান ও মুসাদ্দাদ) ঐক্যমতে পৌঁছে বলেনঃ আল্লাহ্ শপথ! এটা হল রমযানের ২৭ তারিখের রাত। উল্লেখ্য যে, তাঁরা তাঁদের এই শপথবাণী উচ্চারণের সময় ইন্শা আল্লাহ ব্যবহার করেন নাই। রাবী বলেন, তখন আমি বলি, হে আবুল মুনযির! আপনি তা কিরূপে অবগত হতে পারলেন? তিনি বলেনঃ ঐ সমস্ত নিদর্শনাবলীর সাহায্যে আমরা জানতে পেরেছি, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলে গিয়েছেন। রাবী আসেম তখন . যির ইব্ন হুবায়েশ (রহ)-কে জিজ্ঞাসা করেনঃ ঐ নিদর্শনাবলী কি? তিনি বলেনঃ সে রাতের প্রভাতের সূর্য উপরে না উঠা পর্যন্ত তা নিষ্প্রভ থাকবে-(মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ,আবু দাউদ ১৩৭৮।)।
حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْهَادِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ بْنِ الْحَارِثِ التَّيْمِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَعْتَكِفُ الْعَشْرَ الأَوْسَطَ مِنْ رَمَضَانَ فَاعْتَكَفَ عَامًا حَتَّى إِذَا كَانَتْ لَيْلَةُ إِحْدَى وَعِشْرِينَ وَهِيَ اللَّيْلَةُ الَّتِي يَخْرُجُ فِيهَا مِنَ اعْتِكَافِهِ قَالَ " مَنْ كَانَ اعْتَكَفَ مَعِي فَلْيَعْتَكِفِ الْعَشْرَ الأَوَاخِرَ وَقَدْ رَأَيْتُ هَذِهِ اللَّيْلَةَ ثُمَّ أُنْسِيتُهَا وَقَدْ رَأَيْتُنِي أَسْجُدُ مِنْ صَبِيحَتِهَا فِي مَاءٍ وَطِينٍ فَالْتَمِسُوهَا فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ وَالْتَمِسُوهَا فِي كُلِّ وِتْرٍ " . قَالَ أَبُو سَعِيدٍ فَمُطِرَتِ السَّمَاءُ مِنْ تِلْكَ اللَّيْلَةِ وَكَانَ الْمَسْجِدُ عَلَى عَرِيشٍ فَوَكَفَ الْمَسْجِدُ . فَقَالَ أَبُو سَعِيدٍ فَأَبْصَرَتْ عَيْنَاىَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَعَلَى جَبْهَتِهِ وَأَنْفِهِ أَثَرُ الْمَاءِ وَالطِّينِ مِنْ صَبِيحَةِ إِحْدَى وَعِشْرِينَ .
আল-কানাবী (রহঃ) ........... আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম সাধারণত রমযানের মধ্যম দশ দিনে ইতিকাফ করতেন। এরূপ তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক বছর ইতিকাফ করবার সময় রমযানের ২১শে রাতে, অর্থাৎ আমার সাথে ইতিকাফে শরীক হয়েছে সে যেন রমযানের শেষ দশ দিন ও ইতিকাফ করে এবং আমি লায়লাতুল-কদর দেখেছি, কিন্তু তা আমাকে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি নিজেকে শবে কদরের সকালে কাদামাটির মধ্যে সিজদা করতে দেখেছি। তোমরা তা (শবে কদর) রমযানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতে অন্বেশন করবে।
রাবী আবু সাঈদ (রহঃ) বলেনঃ উক্ত একুশের রাতে বৃষ্টি হয়েছিল এবং তখন মসজিদের ছাদ খেজুর পাতার থাকায় তাতে পানি পড়েছিল। রাবী আবু সাঈদ (রাঃ) আরো বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চেহারা মোবারকে, নাকে ও চোখে ২১ তারিখের সকালে কাঁদামাটির চিহ্ন দেখতে পাই- (বুখারী, মুসলিম, নাসাঈ, ইবন মাজা,আবু দাউদ ১৩৮২।)।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، أَخْبَرَنَا سَعِيدٌ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْتَمِسُوهَا فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ وَالْتَمِسُوهَا فِي التَّاسِعَةِ وَالسَّابِعَةِ وَالْخَامِسَةِ " . قَالَ قُلْتُ يَا أَبَا سَعِيدٍ إِنَّكُمْ أَعْلَمُ بِالْعَدَدِ مِنَّا . قَالَ أَجَلْ . قُلْتُ مَا التَّاسِعَةُ وَالسَّابِعَةُ وَالْخَامِسَةُ قَالَ إِذَا مَضَتْ وَاحِدَةٌ وَعِشْرُونَ فَالَّتِي تَلِيهَا التَّاسِعَةُ وَإِذَا مَضَى ثَلاَثٌ وَعِشْرُونَ فَالَّتِي تَلِيهَا السَّابِعَةُ وَإِذَا مَضَى خَمْسٌ وَعِشْرُونَ فَالَّتِي تَلِيهَا الْخَامِسَةُ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ لاَ أَدْرِي أَخَفِيَ عَلَىَّ مِنْهُ شَىْءٌ أَمْ لاَ .
মুহাম্মাদ ইবনুল মুছান্না (রহঃ) .......... আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ তোমরা তা (শবে কদর) রমযানের শেষ দশ দিনে অন্বেশণ করবে এবং বিশেষ করে তার নবম, সপ্তম ও পঞ্চম রজনীতে অন্বেশণ করবে।
আবু নাদর বলেনঃ তখন আমি বলি, হে আবু সাঈদ! আপনি তো আমাদের চাইতে গণনায় অধিক অভিজ্ঞ। জবাবে তিনি বলেনঃ হাঁ। (রাবী বলেনঃ) আমি বলিঃ নবম, সপ্তম ও পঞ্চম কি? জবাবে তিনি বলেনঃ নবম রাত হল রমযানের একুশ তারিখের রাত্রি, সপ্তম হল, রমযানের তেইশ তারিখের রাত্রি এবং পঞ্চম রাত্রি হল, রমযানের পঁচিশ তারিখের রাত্রি (এটা অবশিষ্ট দিনের হিসাব মত গণনা)।
ইমাম আবু দাউদ বলেনঃ এ সম্পর্কে কোন গোপন রহস্য আছে কি না তা আমার জানা নাই- (মুসলিম, নাসাঈ,আবু দাউদ ১৩৮৪।)।
حَدَّثَنَا حَكِيمُ بْنُ سَيْفٍ الرَّقِّيُّ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، - يَعْنِي ابْنَ عَمْرٍو - عَنْ زَيْدٍ، - يَعْنِي ابْنَ أَبِي أُنَيْسَةَ - عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الأَسْوَدِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ، قَالَ قَالَ لَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " اطْلُبُوهَا لَيْلَةَ سَبْعَ عَشْرَةَ مِنْ رَمَضَانَ وَلَيْلَةَ إِحْدَى وَعِشْرِينَ وَلَيْلَةَ ثَلاَثٍ وَعِشْرِينَ " . ثُمَّ سَكَتَ .
হাকীম ইবন সায়েফ (রহঃ) ......... আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বলেনঃ তোমরা তাকে (শবে কদর) রমযানের সতের, একুশ ও তেইশের রাতে অন্বেষণ কর। অতঃপর তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ থাকেন।
(আবু দাউদ ১৩৮৪)
,
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، أَنَّهُ سَمِعَ مُطَرِّفًا، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ قَالَ " لَيْلَةُ الْقَدْرِ لَيْلَةُ سَبْعٍ وَعِشْرِينَ " .
উবায়দুল্লাহ ইবন মুআয (রহঃ) .......... মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (রাঃ) নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম হতে শবে কদর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ রমযানের সাতাইশ তারিখ হল লাইলাতুল কদর।
সহীহ আবু দাউদ ১৪৮৪।
حَدَّثَنَا حُمَيْدُ بْنُ مَسْعَدَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، حَدَّثَنَا عُيَيْنَةُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي قَالَ، ذُكِرَتْ لَيْلَةُ الْقَدْرِ عِنْدَ أَبِي بَكْرَةَ فَقَالَ مَا أَنَا بِمُلْتَمِسِهَا، لِشَيْءٍ سَمِعْتُهُ مِنْ، رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِلاَّ فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ فَإِنِّي سَمِعْتُهُ يَقُولُ " الْتَمِسُوهَا فِي تِسْعٍ يَبْقَيْنَ أَوْ فِي سَبْعٍ يَبْقَيْنَ أَوْ فِي خَمْسٍ يَبْقَيْنَ أَوْ فِي ثَلاَثٍ أَوْ آخِرِ لَيْلَةٍ " . قَالَ وَكَانَ أَبُو بَكْرَةَ يُصَلِّي فِي الْعِشْرِينَ مِنْ رَمَضَانَ كَصَلاَتِهِ فِي سَائِرِ السَّنَةِ فَإِذَا دَخَلَ الْعَشْرُ اجْتَهَدَ .
আবদুর রাহমান (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, লাইলাতুল কাদর প্রসঙ্গে একবার আবু বাকরা (রাঃ)-এর কাছে আলোচনা হল। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি বাণী শোনার কারণে আমি রামাযান মাসের শেষ দশদিন ব্যতীত অন্য কোন রাত্রে লাইলাতুল কাদরকে খোজ করি না। আমি তাকে বলতে শুনেছিঃ তোমরা কাদরের রাত্রে খোজ কর রামাযানের নয়দিন বাকী থাকতে বা সাতদিন বাকী থাকতে বা পাঁচদিন বাকী থাকতে বা তিন দিন বাকী থাকতে অথবা এর শেষ রাত্রে।
(তিরমিজি ৭৯৪)
আরো জানুনঃ
কোনো হাদীসে শেখার দশকের বেজোড় রাত্রির কথা বলা হয়েছে।
কোনো হাদীসে ২৭ শে রমজানের কথা এসেছে।
কোনো হাদীসে আরো কিছু বেজোড় তারিখের কথা এসেছে।
কোনো হাদীস থেকে জোড় তারিখের রাতের কথাও এসেছে।
কোনো হাদীসে শুধু শেষ দশকের কথা এসেছে।
★শবে কদর যে শেষ দশকে,এতে কোনো সন্দেহ নেই।
তবে কোনো তারিখে হবে,এটি কোনো ভাবেই নিশ্চিত ভাবে বলা যায়না।
তাই শেষ দশকের জোড়,বেজোড় সব রাতেই শবে কদরের তালাশে ইবাদত করা উচিত।
হাদীস শরিফে এসেছেঃ
وَعَنْ عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنْهَا، قَالَتْ :كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم يُجَاوِرُ فِي العَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ، ويَقُوْل: «تَحرَّوا لَيْلَةَ القَدْرِ في العَشْرِ الأَوَاخرِ مِنْ رَمَضَانَ».
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিনে এতে-কাফ করতেন এবং বলতেন, “তোমরা রমযানের শেষ দশকে শবে কদর অনুসন্ধান কর।” সহীহুল বুখারী ২০২০, ২০১৭, মুসলিম ১১৬৯, তিরমিযী ৭৯২, আহমাদ ২৩৭১৩, ২৩৭৭১, ২৩৯২৪, ২৫১৬২