বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ.
হে মুমিনগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের প্রতি; যাতে তোমরা তাক্বওয়া অবলম্বনকারী (মুত্তাকী) হতে পার। সূরা বাকারা (২) ১৮৩
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَكُلُواْ وَاشْرَبُواْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ
আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত।(সূরা বাকারা-১৮৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি কি বুঝাতে চান? বিষয়কে এত কঠিন করছেন কেন?
আপনি ইসলামিক ফান্ডেশন কর্তৃক নামায রোযার একটা স্থায়ী ক্যালেন্ডার ক্রয় করবেন।বা অনলাইন থেকে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিবেন।
তার দেখবেন সেখানে যে যে টাইম দেয়া রয়েছে, সেই টাইম অনুযায়ী সেহরি ও ইফতার করবেন। যেই টাইম দেয়া রয়েছে,পুরোপুরি সেই টাইমকে মান্য করা অত্যন্ত জরুরী।পুরোপুরি মান্য করতে না পারলে, রোযা হবে কি না? সেটা ইজতেহাদ (নিজ আকল দ্বারা চিন্তা গবেষণা) করে বলতে হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ইজতেহাদ করতে আমরা অপারগ।