বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
রমজানের আগে যেটুকু খতম দেওয়া বাকি ছিলো, সেটা ঈদের পর শেষ করবেন। এবং রমজানে এক খতম কুরআন পড়বেন।
রমজানে কুরআনকে একবার খতম করা সুন্নত।সাধারণত কুরআন তিলাওয়াতের অনেক সওয়াব যা নিম্নের হাদীসে বর্ণিত রয়েছে।বিশেষকরে রমজান মাসে আরো বেশী সওয়াব।
হযরত ইবনে মাসউদ রাঃ থেকে বর্ণিত,তিনি বলেনঃ
عن ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﻳﻘﻮﻝ ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻣﻦ ﻗﺮﺃ ﺣﺮﻓﺎ ﻣﻦ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻠﻪ ﺑﻪ ﺣﺴﻨﺔ ﻭﺍﻟﺤﺴﻨﺔ ﺑﻌﺸﺮ ﺃﻣﺜﺎﻟﻬﺎ ﻻ ﺃﻗﻮﻝ ﺍﻟﻢ ﺣﺮﻑ ﻭﻟﻜﻦ ﺃﻟﻒ ﺣﺮﻑ ﻭﻻﻡ ﺣﺮﻑ ﻭﻣﻴﻢ ﺣﺮﻑ
নবীজী সাঃ বলেছেনঃযে ব্যক্তি কোরআনে কারীমের কোনো হরফ পড়বে,সে সওয়াব প্রাপ্ত হবে।এবং উক্ত সওয়াব দশগুন পরিমাণ বৃদ্ধি হতে পারে।আমি একথা বলবনা যে الم (সব গুলার সমষ্টি)এক হরফ বরং الفএক হরফلام এক হরফ ميمএক হরফ।(তিরমিযি হাদীস নং-১৯১০)
(২)
কুরআনে যত দু'আ রাব্বানা সম্ভলিত রয়েছে, সবগুলি দু'আই আপনি একাকি ফরয নামায বা নফল নামাযে পড়তে পারবেন।