আসসালামু আলাইকুম হুজুর। নিচের ঘটনা গুলোর সমাধান জনতে চাই।
১।হুজুর কোন স্বামী যদি তার স্ত্রীকে শত দিতো কোন একটি বিষয়ে কথা না বলতে,,,যেমনঃ স্ত্রীকে স্বামী শর্ত দেয় যাতে তা***** একটি ঘটনা নিয়ে তার সাথে কথা না বলে বা এই বিষয়ে সন্দেহ নিয়ে স্বামীকে কিছু না বলে। তারপর স্ত্রী যদি পরবর্তীতে প্রশ্ন করে """আপনি সেদিন শুধুমাত্র ওই ঘটনার কথা বলতে না করেছিলেন না?? আর শুধুমাত্র ওই বিষয়ের সন্দেহ নিয়ে না বলতে বলেছিলেন না?? """ স্ত্রী এইখানে বিষয়ের নাম উল্লেখ করেনি কিন্তু স্বামী বুঝতে পেরেছিল কোন বিষয় বুঝিয়েছে,,, স্ত্রীর এইভাবে প্রশ্ন করার জন্য কি শত মোতাবেক তা*** পতিত হয়ে যাবে?? স্বামী বলেছিল তা***** একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে কথা না বলতে,,,, কিন্তু স্ত্রীতো অই নির্দিষ্ট বিষয়ে স্বামীর কাছে কিছু বলেনি শুধু জিজ্ঞেস করেছে ওই বিষয়ের কথা নিষেধ করেছিল কিনা।। যদি এইভাবে প্রশ্ন করে তাহলে কি শত কার্যকর হয়ে যাবে বা তা**** পতিত হবে শত মোতাবেক??
২।কোন স্বামী যদি স্ত্রীকে রাগ করে বলে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে কথা না বলতে,, বললে ওইদিনই সব শে*.. এই কথা বলার পর স্ত্রী জিজ্ঞেস করলে স্বামী বলে সে কোন নিয়ত নিয়ে বলেনি বা শত দেয়নি।
কিছুদিন পর স্ত্রী ওয়াসওয়াসায় ভোগে যে স্বামী যে কথা বলেছিল সেটা সে মেনে চলবে যাতে সন্দেহ না আসে। তাই সে স্বামীকে জিজ্ঞেস করে সে ওইদিন "শুধুমাত্র একটি বিষয়ে কথা বলতে নিষেধ করেছে নাকি এই ধরনের সকল বিষয়ে??"
স্বামী বলে আমিতো বলেছিলাম কোন নিয়ত করিনি তাহলে কেন জানতে হবে??
স্ত্রী বলে আমি জানি তোমার নিয়ত ছিল না,, শুধু জানতে চাই,,, ওই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে নিষেধ করেছিলে না/??
তারপর স্বামী বলে,," আমি মূলত ওইসব কথাই না বলতে বলেছিলাম,," স্বামী এইভাবে উত্তর দেওয়াতে সমস্যা হবে?বা মিথ্যা স্বীকারোক্তি হবে যেহেতু স্ত্রীর মনে সন্দেহ ছিল?
৩। স্বামীর উত্তর পাওয়ার পর মহিলা আবার ওয়াসওয়াসায় ভোগে স্বামীর কথা কি মিথ্যা স্বীকারোক্তি হয়ে যাবে কিনা,,, যদি স্বামী স্ত্রীর কথার উত্তর দেওয়ার সময় মনে মনে শর্ত দেওয়ার নিয়তে বলতো,,, তাহলে কি শর্ত হয়ে যেত?? মানে এইটুকু বললে কি শত হয়ে যায় """ ওইদিন মূলত এইসব বিষয়ে কথা না বলতে বলেছিলাম"""" এইটুকু বলার সময় যদি মনে মনে তা*** শত দেওয়ার নিয়ত থাকে তাহলে কি শর্ত হয়ে যাবে নাকি স্পষ্ট করে বলতে হবে??