আসসালমুআলাইকুম
আমি কিছু প্রশ্ন রয়েছে।
1) আমি যদি নামাজে মনোযোগ ধরে রাখার অভিপ্রায়ে তাসবিহ মুখে ধীরে ধীরে উচ্চারণ করে করে মনে মনে ঐগুলোর অর্থ সরণ করি//// তাসবিহ পরা শেষে 4/৫ সেকেন্ড ধরে মনে মনে,,( উচ্চারণ না করে)অর্থ মনে মনে বলি তাইলে কি নামাজ ভেঙে যাবে????
।2) আমার এক বন্ধু বিতর নামাজ 1 রাকাত পড়ে( এসার ফরজ 4 রাকাত পড়ে 2 রাকাত সুন্নত পড়ে এবং পরে 1 রাকাত বিতর পড়ে) এটা পরা আমি জানি যাবে না। এখন কিভাবে বুঝাবো,? ওকে বললে বলে হাদীসে আছে।আমরা হানাফী মাযহাব অনুসরণ করি ।।
3) আমার মনে মাঝে মাঝে প্রশ্ন আছে যে ইসলাম তো এক।আল্লাহর থেকে শরীয়াহ এছেশে। তাইলে এক কাজের অনেক গুলো maswala আসলে মাযহাব মতে একটাই মানতে হবে কেনো,,??? সব তো কুরআন হাদীসে এসেছে তাইলে কেনো একটাই মানতে হবে?
4)আমি যদি নিজেকে নিজে বলি যে পরীক্ষায় ভালো করলে আমি এই কাজ ছেড়ে দিবো( মন্দ কাজ) ।এখন যদি পরীক্ষায় আশানুরূপ ভালো করলেও যদি শয়তানের প্ররোচনায় আবার সেই একই খারাপ কাজ করে ফেলি তাহলে কি গুনাহ হবে,,(আল্লাহর কসম বলি নাই)
5) ছোটবেলায় কুরআন শরীফ খতম যখন দিতাম তখন সেজদা দিতাম না এখন তো ভুলে গেছি কয়টা সেজদা বাকি? করণীয় কি???
।6)মসজিদে নামাজ গেলে শয়তান ওয়াসওয়াসা দেয় যে মানুষ দেখতেছে, তোমাকে ভালো বলবে, এক্ষেত্রে রিয়া থেকে বাঁচতে করণীয় কি?
7)আমি জানি যে ভুলে/না জেনে গুনাহ করলে ;বা শিরক করলে, কুফর করলেও টা কুফরী বা শিরক হবে না তাহলে কোনো হিন্দু যদি বলে আমি জানতাম না তাহলে কি হবে,??? বা কোনো মুসলিম যদি এই ভয়ে কিছু নাই জানে তাহলে কি তার গুনাহ হবে না? নাকি জেনে করো আর ভুলে করো কুফর বা শিরক করলেই গুনাহগার??? , এক্ষেত্র অনেক কিছু আসে যা করলে কুফর বা শিরক হবে তখন কি করবো,,,???