বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
মুমিনের জন্য অসুস্থতাও একটি নিয়ামত। হয়তো এই অসুস্থতার জন্য তার গুনাহ মাফ হচ্ছে বা তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। (এই কথাটা বলা অঠিক নয়)
(২)
যোহর এর ৪ রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা যদি ফরয এর পর আদায় করা হয়, তাহলে তা সুন্নতে মুয়াক্কাদা হিসেবেই আদায় হবে।
(৩)
উকবাহ ইবনে আমির রাযি থেকে বর্ণিত,
عن عقبة بن عامر قال لقيت رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال لي يا عقبة بن عامر صل من قطعك وأعط من حرمك واعف عمن ظلمك
আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন,হে উকবাহ ইবনে আমের!যে সম্পর্ককে ছিন্ন করতে চায়,তার সাথে তুমি সম্পর্ক স্থাপন করো।যে তোমাকে মাহরুম করেছে,তাকে তুমি দান করো।যে তোমার উপর জুলুম-নির্যাতন করেছে,তাকে ক্ষমা করে দাও।(মুসনাদে আহমাদ-১৬৯৯৯)
হ্যা যদি ক্ষমা প্রদর্শনের কারণে বা উত্তম আচরণের কারণে সে ঔদ্যত হতেই থাকে,বা অহংকারী হয়ে জুলুম-নির্যাতনের দিকে আরো বেগবান হয়,তাহলে এমন ব্যক্তিকে জুলুম-নির্যাতন থেকে বিরত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-https://www.ifatwa.info/5267
তাকে ক্ষমা করে দেয়াই রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাহ।
(৪)
উলংগ হয়ে অজু করে তাহলে সেই অজু দিয়ে সালাত আদায় করা যাবে। হ্যা, মনের মধ্যে যেহেতু সন্দেহ চলে আসে, তাই আবার অজু করে নামায পড়াই শ্রেয়।