১। মসজিদের প্রথম কাতারে শুধুমাত্র বয়স্ক লোকরা নামাজ পড়বে, ছোটরা নামাজ পড়বে না, এ জাতীয় কোন হাদীস কি আছে? অনেক সময় ছোটরা আগে এসে প্রথম কাতারে বসলে বয়স্করা পরে এসে ছোটদের পিছনে পাঠিয়ে দেয়। এটা কতটা যৌক্তিক?
২। আমাদের মসজিদে দেখা যায়, নতুন কাতার বানানোর ক্ষেত্রে মসজিদে ডান আর বাম ২ দিকে গেট থাকায়, মুসল্লীরা ডান আর বাম দিকে দাড়িয়ে কাতার শুরু করে, মাঝের দিকে দেখা যায় খালি থাকে, পরে অবশ্য অন্যরা আসলে কাতার পূর্ন হয়ে যায়। এইযে মাঝে খালি থাকে তাহলে এভাবে কাতার করে পড়লে নামাজ হবে?
৩। জামায়াতে পড়ার সময়, ওযু ছুটে গেলে কিভাবে কি করব? আমি শুনেছিলাম, জামায়াতে ইমাম হলো সুতরা, মুসল্লিদের সামনে দিয়ে যাওয়া যায়। এটা কি সঠিক? ওযু ছুটল কি করব?
৪। দুখুলুল মসজিদ নামাজটা শুনেছিলাম ওয়াজিব সুন্নত। এক হাদীসে শুনেছি, মহানবী (সা) খুতবা দেয়ার সময়, এক সাহাবি নামাজ না পড়ে খুতবা শুনতে বসে পড়লে তাকে তখনই নামাজ পড়তে বলে। এটা কি ওয়াজিব?
৫। যেসব ভন্ড পীর বলে তারা মুরিদদের সুপারিশ করে জান্নাতে নিয়ে যাবে, এরকম কথা কি শিরকের অংশ? আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কেউ সুপারিশ করতে পারেনা, এসব কথা কি তাদের ঈমানের বড় ক্ষতি হবে কিনা।