জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
শরীয়তের বিধান হলো,এক্ষেত্রে সালাম ফিরানোর পর যদি নামাজ বহির্ভুত কোনো কাজ না করে,কোনো কথাবার্তা না বলে,কিবলা দিক থেকে না ফিরে, (কাতার/মসজিদ থেকে বের হয়ে না আসে) তাহলে সেজদায়ে সাহু দিয়ে তাশাহুদ, দরুর শরীফ, দোয়ায়ে মাছুরা পড়ে সালাম ফিরানোর দ্বারা নামাজ হয়ে যাবে।
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত আপনার নামাজ হয়ে গিয়েছে।
পুনরায় আরা আদায় করতে হবেনা।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ خَارِجَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ أَصَابَهُ قَىْءٌ أَوْ رُعَافٌ أَوْ قَلَسٌ أَوْ مَذْىٌ فَلْيَنْصَرِفْ فَلْيَتَوَضَّأْ ثُمَّ لْيَبْنِ عَلَى صَلاَتِهِ وَهُوَ فِي ذَلِكَ لاَ يَتَكَلَّمُ " .
আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সালাত (নামায/নামাজ)রত অবস্থায় কারো বমি হলে, নাক দিয়ে রক্ত বের হলে, খাদ্য বা পানীয় পেট থেকে মুখে চলে এলে অথবা বীর্যরস নির্গত হলে, সে যেন বাইরে এসে উযূ (ওজু/অজু/অযু) করে, অতঃপর পূর্বোক্ত সালাতের অবশিষ্টাংশ পূর্ণ করে, উক্ত অবস্থায় যদি সে কথা না বলে থাকে।
(ইবনে মাজাহ ১২২১)
(০২)
যারা কুরআন হাদীস থেকে রুকইয়াহ করে থাকেন,তাদের কাছে আকীদা বিশুদ্ধ রেখে যেতে পারেন।
ইনশাআল্লাহ সমাধান মিলবে।