বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
এটি হাদীস দ্বারা প্রমানীত।
হাদিসটি সহীহ।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ أَسْمَاءَ، قَالَ حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم لَنَا لَمَّا رَجَعَ مِنَ الأَحْزَابِ " لاَ يُصَلِّيَنَّ أَحَدٌ الْعَصْرَ إِلاَّ فِي بَنِي قُرَيْظَةَ ". فَأَدْرَكَ بَعْضُهُمُ الْعَصْرَ فِي الطَّرِيقِ فَقَالَ بَعْضُهُمْ لاَ نُصَلِّي حَتَّى نَأْتِيَهَا، وَقَالَ بَعْضُهُمْ بَلْ نُصَلِّي لَمْ يُرَدْ مِنَّا ذَلِكَ. فَذُكِرَ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَلَمْ يُعَنِّفْ وَاحِدًا مِنْهُمْ.
ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহযাব যুদ্ধ হতে ফিরার পথে আমাদেরকে বললেন, বনূ কুরাইযাহ এলাকায় পৌঁছার পূর্বে কেউ যেন ‘আসর সালাত আদায় না করে। কিন্তু অনেকের রাস্তাতেই আসরের সময় হয়ে গেল, তখন তাদের কেউ কেউ বললেন, আমরা সেখানে না পৌঁছে সালাত আদায় করব না। আবার কেউ কেউ বললেন, আমরা সালাত আদায় করে নেব, আমাদের নিষেধ করার এ উদ্দেশ্য ছিল না (বরং উদ্দেশ্য ছিল তাড়াতাড়ি যাওয়া) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এ কথা উল্লেখ করা হলে,তিনি তাঁদের কারোর সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেন নি। {তিনি তাঁদের কারোর ব্যাপারে কড়াকড়ি করেননি।}
(বুখারী শরীফ ৯৪৬.৪১১৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৮৯৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৮৯৯)
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ১২ খাওফ, অধ্যায় ৫, হাঃ ৯৪৬; মুসলিম, পর্ব ৩২: জিহাদ, অধ্যায় ২৩, হাঃ ১৭৭০)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এখানে প্রশ্নে উল্লেখিত হাদীসে উভয় দলের নামাজ সহীহ হওয়া লক্ষ্যনীয় ধরে ইজতিহাদ এর উপর দলিল দেওয়া হয়নি,বরং এখানে রাসুলুল্লাহ সাঃ তাদেরকে আসর নামাজ বনূ কুরাইযাহ এলাকায় পৌঁছার পূর্বে আদায় না করতে আদেশ করেছিলেন,সেই আদেশ ইজতিহাদের ভিত্তিতে উভয় দল যে উভয় ভাবে মেনেছিলেন,সেটিই লক্ষ্যনীয় ।
এটিই দলিল।