আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
136 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (4 points)
আসসালামু আলাইকুম। আমি এই একই বিষয়ে এখানে আগেও প্রশ্ন করেছিলাম। বিষয়টা ভালো ভাবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পুরো বিষয়টা আবার বলছি। দয়া করে আল্লাহর জন্য আমাকে একটু সাহায্য করুন। আমি খুব দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আমি আমার পরিবারের অমতে বিয়ে করি। আমার প্রথম বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর আমার স্বামী বলে সে আর আমার কাছে শারীরিক ভাবে সন্তুষ্টনা। আমি তাকে দ্বিতীয় বিয়ের কথা বলি কিন্তু সে রাজি হয়না। একদিন আমি আমার ছোট বোনের সাথে তার অবৈধ সম্পর্কের ভিডিও দেখি। আমার ছোট বোন খারাপ সংস্পর্শে এসে কিছু ভুল করেছিলো সেটা আমার স্বামী জানতে পেড়ে তাকে ব্ল্যাকমেইল করে। আমি যখন জানতে পারি তখন সে বলে যে সে আর এই ভুল করবেনা। এখন এখন থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে। এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর সে বিভিন্নভাবে আমাকে টর্চার করে আমার বোনকে তার কাছে নিয়ে এসে দিতে বাধ্য করে। আমাকে বলে যে সে আমাকেই ভালোবাসে শুধু শারীরিক চাহিদার জন্য আমার বোনের কাছে যায়। এরপর মহান আল্লাহতায়ালা আমাকে দ্বীনের বুঝ দান করেন। তখন আমার মনে হয় একদিন সে রাগের মাথায় আমাকে ৩ তালাক এবং বায়েন তালাক বলেছিল। বিষয়টা তাকে বললে সে অস্বীকার করে এবং বলে যে এভাবে বললেও নাকি তালাক হয়না। তখন আমারও মাঝেমধ্যে মনে হয় হয়তো নাও বলতে পারে। বিষয়টার কোনো স্বাক্ষীও নেই। তখন আমি তালাকের বিষয়টা এবং আমার বোনের বিষয়টা নিয়ে ইস্তেখারা করি। প্রথমদিন ফজরে ওঠার পরে মনে হচ্ছিল এই মানুষটা একটা শয়তান। তারপর দিন আবারও ইস্তেখারা করি এবং স্বপ্নে দেখি আমি শুদ্ধ ভাবে সুরা ফাতিহা পড়ার চেষ্টা করছি কিন্তু সে আমাকে জড়িয়ে ধরে অশুদ্ধ মাখরাজে পড়তে বলছে এবং বলছে যে এটাই সহজ। তারপর থেকে তাকে কেমন অসহ্য লাগতো। তখন আমি তাকে বলি যে আমি আর এই পাপ হতে দিবনা। তখন সে আমাকে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে অনেক অত্যাচার করে এবং আবারও আমাকে আমার বোনকে ডেকে দিতে বাধ্য করে। আমি আর মেনে নিতে পারছিলামনা। তখন আমার বাবা এবং ভাইকে ডাকি। কিন্তু সে আমাকে তাদের সামনে কিছু বলতে দেয়না। আমাকে অন্যরুমে আটকে রাখে এবং আমার কাছে মাফ চেয়ে বলে সে আর কোনদিনও আমার গায়ে হাত তুলবেনা এবং আর কোন খারাপ কাজও করবেনা। তারপর থেকে আমাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতোনা কিন্তু আমাকে অবহেলা করতো। আমি তখন সহ্য করতে না পেয়ে তার কাছে ডিভোর্স চাই। সে আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়না। বলেযে সে আমাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য বিয়ে করেনি। আমার যদি দরকার হয় তাহলে যেন আমি দেই। এইসময় আমি আবারও কনসিভ করি। তখন সে আমার সাথে একটু ভালো ব্যবহার করতো। বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আমি আবারও ইস্তেখারা করি। তখন আমার মনে হয় স্বপ্নে কেউ আমাকে বলছে এই সম্পর্কটা টিকে নেই,  তুমি এখান থেকে বের হয়ে আসো। তখন আমি কান্নায় ভেঙে পরি। আমার অনাগত সন্তানের কি হবে সেই ভেবে। পরদিন আমি আবারও ইস্তেখারা করি। আমার মনে হয় স্বপ্নে কেউ আমাকে বলছে তুমি শুধু দোয়া কর। আমি জানিনা এই স্বপ্নগুলো আল্লাহর নাকি শয়তানের পক্ষ থেকে ছিল। নাকি আমার মনের ভুল। আমি প্রতিদিন সালাতুল হাযত পড়ে আল্লাহর কাছে দাম্পত্য সমস্যার সমাধান চাইতাম। গত জুন মাসের প্রথমদিন আমার এই বাচ্চাটাও নষ্ট হয়ে যায়। তখন আমি আমার বাবার বাড়িতে ছিলাম। পরিবারের অমতে বিয়ে এবং রাগের মাথায় তালাক বলেছে কিনা সব মিলিয়ে আমি দিশেহারা ছিলাম। তাই আমি আমার পরিবারের সবার সাথে আলোচনা করে আমি মৌলভী ডেকে সবার দোয়া নিয়ে জীবন শুরু করতে চাইছিলাম। কিন্তু সে সবার সামনে এসব করতে রাজী ছিলোনা।  তাই আমি আগে থেকে তাকে কিছু জানাইনি। তাকে বলেছি আমাকে এসে নিয়ে যেতে। সে আমাকে  নেওয়ার জন্য বাড়ির কাছাকাছি এসে ফিরে যায় এবং  বলে যে আমি নাকি তাকে মারার জন্য ডেকেছিলাম। স্বয়ং আল্লাহ তাকে বাচিয়েছে। তাই সে আগে থেকে বুঝতে পেয়ে আসেনি। সে বলে এখন যদি আমি তার কাছে যাইও তাহলেও সে আমার সাথে সংসার করবেনা। কিন্তু আল্লাহ জানে আমাদের মনে কোন পাপ ছিলনা। সে পরদিন আবার ফোন করে বলে আমি যেন একাই তার বাড়িতে চলে যাই।  তাহলে সে আমাকে কিছু করবেনা। কিন্তু কাউকে সাথে নিয়ে গেলে তাদের অপমান করবে। সে কোনোদিন আর আমার বাবার বাড়িতে আসবেনা। আমি যদি একা না যাই তাহলে যেন তাকে ডিভোর্স পেপার পাঠিয়ে দেই। কারণ সে না খেয়ে আছে। আমি যদি দুটোর একটাও না করি তাহলে সে আমার পরিবারের সবাইকে ফাঁসাবে। কোনওসময় বলে যে সবাইকে মারবে ইত্যাদি। তার মা ভাইয়ের কাছে ফোন দিলে তারাও আমাকে একা যেতে বলে। বলে যে আমরা নাকি তাদের ছেলেকে মারতে চেয়েছিলাম। তখন আমি বাধ্য হয়ে কোনো শর্ত ছাড়াই তাকে ডিভোর্স পেপার পাঠিয়ে দেই। ডিভোর্স পেপার পাওয়ার পর সে বলে যে সে আমাকে চায়। আমাকে ছাড়া বাঁচতে পারবেনা। তার ভুল হয়েছে। যেকোনো কিছুর বিনিময়ে সে আমাকে চায়। সবার কাছে অনুরোধ করছে আমাকে ফিরে পাওয়ার জন্য। আমি দুই মাসে দুইটা নোটিশ পাঠিয়েছি সে একটাতেও স্বাক্ষর করেনি। চার মাস হয়ে গেছে এখনো তৃতীয় নোটিশ পাঠাইনি। আমাদের কাবিননামায় উল্লেখ আছে মুসলিম পারিবারিক আইন অমান্য করলে আমি তাকে তালাক দিতে পারব। যদিও সে হয়তো সেটা পড়ে দেখেনি। সে বলছে এভাবে স্ত্রী তালাক দিলে তালাক হয়না। তাকে কাঁদিয়ে নাকি আমার কোন ইবাদত কবুল হবেনা। সে আমার সাথে থেকে ভালো হতে চায়। বারবার ভুল স্বীকার করছে। তার কান্না দেখে আমাকে অনেকে তার কাছে ফিরে যেতে বলছে। কিন্তু যেখানে সে আমার বোনের প্রতি আকৃষ্ট। আর আমি তাকে সুখীও করতে পারিনি তাই আমি সেখানে ফিরে যেতে চাইনা। ১০বছরে আমার কোন সন্তানও নেই। ভবিষ্যতে হবে কিনা আল্লাহ ভালো জানে। আর সেখানে ফিরে গেলে যদি আবার আমি ভুল পথে চলে যাই। আমি আবারও ইস্তেখারা করি কিন্তু কিছু বুঝতে পারছিনা।  তাই আমি সেখানে ফিরে যেতে চাইনা। রাগের মাথায় তালাক দিলে যে তালাক হয়ে যায় এখানে আগে আমাকে সে কথাই জানানো হয়েছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে
১ঃ আমার স্বপ্নগুলোর ব্যাখ্যা
২ঃ সে যদি তালাক না বলেও থাকে তাহলে তার পরবর্তী যে ব্যবহার এবং তার পর আমার নোটিশ পাঠানো সব মিলিয়ে কি তালাক হয়ে গেছে? যদি হয়ে থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত থাকতে পারতাম। এ জীবনের ভালো থাকাটাই তো সব নয়। যেটাতে আমি পরকালে সফলতা লাভ করতে পারবো আমাকে সে পরামর্শই দিবেন ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহ।

1 Answer

0 votes
by (58,830 points)
edited by

 

بسم الله الرحمن الرحيم

জবাব,

https://ifatwa.info/7280/?show=7280#q7280 নং ফাতওয়াতে আমরা উল্লেখ করেছি যে, ইসলামের মূল থিউরী হল স্বামী স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদ না হোক। তারা মিলেমিশে থাকুক। সমস্যা হলে উভয়ে বসে তা সমাধানের চেষ্টা করা উচিত। তাতে সমস্যার সমাধান না হলে পারিবারিক মুরুব্বীদের পরামর্শের আলোকে সমাধান করা উচিত। তারপরও যদি সমাধান না আসে। তাহলে নিরূপায় অবস্থায় ইসলাম তালাক দেবার অধিকার দিয়েছে স্বামীকে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন

قال اللّٰہ تعالیٰ: {وَاللّٰاتِیْ تَخَافُوْنَ نُشُوْزَہُنَّ فَعِظُوْہُنَّ وَاہْجُرُوْہُنَّ فِیْ الْمَضَاجِعِ} [النساء، جزء آیت:۳۴]

হাদীস শরীফে এসেছে,  

عن ابن عمر رضي اللّٰہ عنہما أن رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم قال: أبغض الحلال إلی اللّٰہ عزوجل الطلاق۔ (سنن أبي داؤد ۱؍۳۰۳، المستدرک للحاکم ۲؍۲۱۸ رقم: ۲۸۰۹، السنن الکبریٰ ۷؍۳۱۶)

রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন যে সবচেয়ে নিকৃষ্টতম হালাল হলো তালাক প্রদান করা।

শরীয়তের বিধান অনুযায়ী  মহিলা নিজের উপর কেবল তখনি তালাক পতিত করতে পারবে, যদি স্বামী তাকে তালাক দেবার অধিকার দিয়ে থাকে।

সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে  স্বামী কর্তৃক তালাকে তাভবিজের ক্ষমতাবলে স্ত্রী লিখিত বা মৌখিকভাবে নিজের নফসের উপর তালাক দিয়ে দিলে সেটি পতিত হয়ে যাবে।

এখানে স্ত্রী যে কয় তালাক নিন নফসের দিবে,সেই কয় তালাকই পতিত হবে। আরো জানুনঃ  https://ifatwa.info/4368/?show=4368#q4368

* ইসলামী দৃষ্টিতে স্বপ্ন তিন প্রকার:

১. যা আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দাহকে দেখানো হয় যা কল্যানকর হয়।

২. শয়তানের পক্ষ হতে দেখানো হয় যাতে মানুষ খারাপ, মন্দ ভয়ংকর কিছু দেখে থাকে।তবে শয়তান স্বপ্ন দেখানোর দ্বারা মানুষের কোন ক্ষতি করতে পারেনা।

 ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলে দুশ্চিন্তার কোন কারন নেই। শয়তান মানুষকে দুশ্চিন্তায় ফেলার জন্যই এমন সব আজব আজব জিনিস দেখায়। এমনটা দেখলে ঘুম থেকে জেগে বাম দিকে থুথু ফেলে আস্তাগফিরুল্লাহ বলতে হয়।

৩. মানুষের কল্পনা। অর্থাৎ মানুষ যা কল্পনা করে স্বপ্নে তা দেখতে পায়।

হাদীস শরীফে এসেছে 

خَالِدُ بْنُ مَخْلَدٍ حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا سَلَمَةَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا قَتَادَةَ يَقُوْلُ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلميَقُوْلُ الرُّؤْيَا مِنْ اللهِ وَالْحُلْمُ مِنْ الشَّيْطَانِ فَإِذَا رَأٰى أَحَدُكُمْ شَيْئًا يَكْرَهُه“فَلْيَنْفِثْ حِينَ يَسْتَيْقِظُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ وَيَتَعَوَّذْ مِنْ شَرِّهَا فَإِنَّهَا لاَ تَضُرُّه“وَقَالَ أَبُو سَلَمَةَ وَإِنْ كُنْتُ لأَرَى الرُّؤْيَا أَثْقَلَ عَلَيَّ مِنَ الْجَبَلِ فَمَا هُوَ إِلاَّ أَنْ سَمِعْتُ هٰذَا الْحَدِيثَ فَمَا أُبَالِيهَا.

আবূ ক্বাতাদাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছিঃ ভাল স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়, আর মন্দ স্বপ্ন হয় শয়তানের তরফ থেকে। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি এমন কিছু স্বপ্ন দেখে যা তার কাছে খারাপ লাগে, তা হলে সে যখন ঘুম থেকে জেগে ওঠে তখন সে যেন তিনবার থুথু ফেলে এবং এর ক্ষতি থেকে আশ্রয় চায়। কেননা, তা হলে এটা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না।

আবূ সালামাহ বলেনঃ আমি যখন এমন স্বপ্ন দেখি যা আমার কাছে পাহাড়ের চেয়ে ভারি মনে হয়, তখন এ হাদীস শোনার ফলে আমি তার কোন পরোয়াই করি না। [বুখারী ৫৭৪৭ মুসলিম পর্ব ৪২/হাঃ ২২৬১, আহমাদ ২২৭০৭]  

প্রশ্নকারী প্রিয় দ্বীনী ভাই/বোন!

১. আপনার কথা দ্বারা যতটুকু বুঝা যায় যে, আপনার স্বামী প্রথমত যখন আপনাকে রাগের মাথায় তিন তালাক বলেছিল, বাস্তবেই যদি তিনি তা বলে থাকেন তাহলে আপনার উপর তালাক পতিত হয়ে গেছে। এবং এর পরবর্তি সময়ে উক্ত সপ্নগুলি আপনাদের সম্পর্ক না থাকারই আলামত বহন করে।

২. প্রথমবার যদি তিনি তালাক নাও দেন ২য় বার যেহেতু তিনি আপনাকে তালাক দেওয়ার অধিকার দিয়েছেন, বিধায় আপনি তার নিকট সেই অধিকারের বলে নিজের উপর তালাক গ্রহণ করতঃ ডিভোর্স পেপার পাঠালে আপনার তালাক সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী মুজিবুর রহমান
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...