আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
259 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (5 points)
আসসালামু আলাইকুম। আমার কয়েকটি প্রশ্ন আশা করি উত্তর দিবেন। একত্রে কয়েকটি প্রশ্ন হওয়ায় আমি দুঃখিত। কারণ এই মাসের এটা আমার চতুর্থ বারের প্রশ্ন। প্রশ্নগুলো নিচে উল্লেখ করলামঃ

১. কারও যদি ১১/১২ বছর বয়সে স্বপ্নদোষ হয়, তবে তার উপর জামাতে নামাজ কী ওয়াজিব হবে? আমার এরকম বয়সে স্বপ্নদোষ হয়। কিন্তু তখন থেকে আমি জামাতে নামাজে অংশ নিই নি। এখন আমার করণীয় কী? আমি এখন তরুণ। আমি যে সে সময় থেকে জামাতে নামাজে অংশ নিই নি আমি কি আল্লাহর ক্ষমা পাবো? এখন নতুন করে ওমিক্রন শুরু হয়েছে। আমার কোনো রোগ নেই। আমার কি জামাতে নামাজ পড়তে হবে?

২. আমি কুরআন পড়তে পারি তবে আরবী ভাষায় আমি কথা বলতে পারি না, অর্থাৎ আরবী ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি না। যার কারণে কুরআন পড়লেও কুরআন পড়ার মাঝে যে আনন্দ ও মনের প্রশান্তি লাভ করা যায় তা সম্পূর্ণ পাই না। তাই কুরআনকে কুরআনের ভাষায় ভালো করে বুঝার জন্য আমার আরবী শেখা প্রয়োজন। তাই এমন কিছু বই অথবা PDF Download link দিতে পারবেন যার মাধ্যমে আমি আরবী ব্যাকরন ও আরবী ভাষা শিখতে পারবো, যাতে আমি আরবদের মতো অনর্গল আরবী ভাষায় কথা বলতে পারি ও আরবী ভাষায় কুরআন বুঝতে পারি? উল্লেখ্য, YouTube-এ এই ধরনের নানা ভিডিও আছে কিন্তু Youtube থেকে দেখলে অনেক সময় লাগে ও ভালো করে বুঝা যায় না। PDF link দিলে বেশি ভালো হয়।

৩. নামাজে কিভাবে মনোযোগ আনবো। চেষ্টা করি, কিন্তু শয়তানের জন্য মন অন্য দিকে চলে যায়। আবার মনোযোগ আনি, আবারও মন অন্য দিকে চলে যায়। বলতে গেলে শয়তানের সাথে যুদ্ধ। এমন উপায় বলবেন, যার মাধ্যমে মনকে সবসময় আল্লাহর দিকে ধরে রাখতে পারি।

৪. কিভাবে ইখলাসের সাথে সকল ইবাদত করবো?

৫. এখন শেষ জামানা। যেকোনো সময় যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। ইমান ধরে রাখাও খুব কঠিন। এই ফিতনার যুগে কিভাবে চললে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করে আমি জান্নাতে যেতে পারবো?

৬. কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী চলার জন্য কোন বই পড়ে জ্ঞান নিব?

আশা করি উত্তর দিয়ে দিবেন। আল্লাহ আপনাদের তৌফিক দান করুন ও ইসলামের জন্য কাজ করার উত্তম প্রতিদান দান করুন,আমীন। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা অসংখ্য মানুষের যেভাবে উপকার করছেন, এর ফলে হাশরের ময়দানে আপনারা আপনাদের পাহাড় পরিমাণ নেকী দেখে অবাক হয়ে যাবেন। আল্লাহ আপনাদের সকলকে ও আমাকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন।।।।।।।।।।।

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
সমস্ত ফরজ নামাজ মসজিদে জামা'আতের সাথে আদায় করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। 
মসজিদের জামা'আত ছেড়ে দিয়ে ঘরে ফরজ নামাজ এর জামা'আত করা মাকরুহ।
এতে মসজিদের জামা'আত ছেড়ে দেওয়ার গুনাহ হবে।

ইসলামে জামাআতের সহিত নামাজ পড়ার অনেক অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন-

لَقَدْ رَأَيْتُنَا وَمَا يَتَخَلَّفُ عَنِ الصَّلَاةِ إِلَّا مُنَافِقٌ قَدْ عُلِمَ نِفَاقُهُ، أَوْ مَرِيضٌ، إِنْ كَانَ الْمَرِيضُ لَيَمْشِي بَيْنَ رَجُلَيْنِ حَتَّى يَأْتِيَ الصَّلَاةِ.

আমাদের অবস্থা এমন ছিল যে, নামায (-এর জামাত) থেকে পিছিয়ে থাকত কেবল এমন মুনাফিক, যার নিফাক স্পষ্ট ছিল অথবা অসুস্থ ব্যক্তি। তবে আমরা অসুস্থদেরকেও দেখতাম, দুই ব্যক্তির কাঁধে ভর করে তারা নামাযের জন্য চলে আসত। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৪৮৫

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

صَلاَةُ الجَمَاعَةِ تَفْضُلُ صَلاَةَ الفَذِّ بِسَبْعٍ وَعِشْرِينَ دَرَجَةً.

অর্থাৎ একাকী নামায পড়া অপেক্ষা জামাতে নামায আদায় করা সাতাশ গুণ বেশি ফযীলতপূর্ণ। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৪৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৪৭৫

আরো জানুনঃ

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যেহেতু বালেগ হয়েছিলেন,তাই আপনার উপরেও মসজিদে গিয়ে জামা'আতের সহিত নামাজে অংশ গ্রহন আবশ্যক ছিলো।
যেহেতু আপনি জামা'আতে অংশ নিতে পারেননি,তাই আপনাকে তওবা করতে হবে।
,
বর্তমান পরিস্থিতিতে মসজিদেই জামা'আতে নামাজ আদায় করতে হবে। 

(০২)
এর জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অধিকতর জরুরী।
আপনি শায়েখ আবু তাহের মিসবাহ সাহেব দাঃবাঃ লিখিত  "এসো আরবি শিখি ১.২.৩.৪" বই ক্রয় করে সেটির সহায়তা নিতে পারেন।
সবচেয়ে উত্তম হলো অনলাইন বা অফলাইন কোনো মাদ্রাসায় আরবি ভাষা শিক্ষার কোর্সে ভর্তি হওয়া।

(০৩)
ইমাম গাজালি(রহ.) তাঁর বিখ্যাত ‘এহইয়াউ উলুমিদ্দীন’ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তিনি ছয়টি বিষয়ের কথা বর্ণনা করেন, যা না থাকলে নামাজে  মনোযোগী হওয়া যায় না।


★প্রথম বিষয় : নামাজে ‘হুজুরে দিল’ বা একাগ্র থাকা ; এটি নামাজের প্রাণ। রাসূললুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর ইবাদত কর এমনভাবে, যেন তাঁকে তুমি দেখতে পাচ্ছ। আর যদি দেখতে না পাও, তবে তিনি যেন তোমাকে দেখছেন।’  (বুখারি হা/৫০; মুসলিম হা/৮; মিশকাত হা/২)

বস্তুত আমাদের মন কখনো বেকার থাকে না; হয় নামাজে থাকে, না হয় অন্যত্র থাকে। নামাজে দাঁড়ালে শয়তান বারবার মানুষের মন ছিনিয়ে নিয়ে যেতে চায়, কিন্তু আমাদেরকে তা ধরে রাখতে হয়। সুতরাং নামাজের শুরু থেকে শেষ পযন্ত এই কল্পনা (মুখে উচ্ছারণ ব্যতিরেকে) ধরে রাখার অনুশীলন করুন যে,’আল্লাহ আমাকে দেখছেন’।  দাঁড়ানো থেকে রুকুতে যাবার আগে, রুকু থেকে সিজদায় যাবার আগে কিংবা সিজদা থেকে বসার আগে, প্রত্যেক অবস্থান পরিবর্তনের পূর্বে মনের অবস্থাটা দেখে নিন যে, কল্পনাটা আছে কিনা। না থাকলে আবার নিয়ে আসুন। এভাবে এই অনুশীলনের মাধ্যমে নামাজ শেষ করার চেষ্টা অব্যাহত রাখুন। 

রাসুল (সাঃ) বলেন, ‘যে সুন্দরভাবে অজু করে, অতঃপর মন ও শরীর একত্র করে (একাগ্রতার সাথে) দু’রাকআত নামাজ আদায় করে, (অন্য বর্ণনায় এসেছে- যে নামাজে ওয়াসওয়াসা স্থান পায় না) তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (অন্য বর্ণনায় রয়েছে, তার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়)।  (নাসাঈ হা/১৫১; বুখারি হা/১৯৩৪; মিশকাত হা/২৮৭)

★দ্বিতীয় বিষয় : নামাজে যা কিছু পাঠ করা হয় তা বিশুদ্ধ উচ্ছারণে পড়ার চেষ্টা করুন।এটি অন্তরের উপস্থিতিকে আরো দৃঢ় করে। অন্তত সূরা ফাতিহা ও তাসবীহগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন।আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘স্পষ্টভাবে ধীরে ধীরে কুরআন তেলাওয়াত কর।’ (মুযযাম্মিল ৪) 

রাসূললুল্লাহ (সাঃ) প্রতিটি সূরা তারতীল সহকারে তেলাওয়াত করতেন। (মুসলিম হা/৭৩৩, তিরমিযী হা/৩৭৩)

এ ব্যাপারে রাসূললুল্লাহ (সাঃ) এর নিম্নোক্ত হাদিসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

যেমন তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি নামাজ কে আমার এবং আমার বান্দার মাঝে দু’ভাগে ভাগ করেছি। বান্দা আমার কাছে যা কামনা করবে তাই পাবে। যখন আমার বান্দা বলে, (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর যিনি সারা জাহানের মালিক)। তখন আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার প্রশংসা করল)। যখন বলে, (পরম করুণাময় অসীম দয়াবান) আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার গুণগান করল)। যখন বলে, (বিচার দিবসের মালিক) আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার যথাযথ মর্যাদা দান করল)। যখন বলে, (আমরা কেবলমাত্র আপনারই ইবাদত করি এবং কেবলমাত্র আপনারই সাহায্য প্রার্থনা করি)। আল্লাহ বলেন, (এটি আমার ও আমার বান্দার মাঝে, আর আমার বান্দা যা চাইবে, তাই পাবে)। যখন বলে, (আপনি আমাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন করুন। এমন ব্যক্তিদের পথ, যাদেরকে আপনি পুরস্কৃত করেছেন। তাদের পথ নয়, যারা অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট হয়েছে)। আল্লাহ তাআলা বলেন, (এটা আমার বান্দার জন্য, আর আমার বান্দা যা প্রার্থনা করবে তাই পাবে)।  (মুসলিম হা/৩৯৫; মিশকাত হা/৮২৩)


★তৃতীয় বিষয় : নামাজে  আল্লাহর প্রতি ‘তাযীম’ বা ভক্তি-শ্রদ্ধা প্রদর্শন করুন।কেননা, আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, ‘তোমরা আল্লাহর সম্মুখে দণ্ডায়মান হও বিনীতভাবে’ (বাকারাহ ২/২৩৮) কাজেই ধীর-স্থিরতা অবলম্বন করুন। 

আবু কাতাদা (রা.)হতে বর্ণিত, রাসূললুল্লাহ (সাঃ)বলেন, ‘নিকৃষ্টতম চোর হল সেই ব্যক্তি, যে নামাজে চুরি করে। তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! নামাজে কিভাবে চুরি করে?  তিনি বললেন, ‘যে রুকু-সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করে না’।  (আহমাদ ; মিশকাত হা/৮৮৫ )

★চতুর্থ বিষয় : নামাজে  দাঁড়িয়ে আল্লাহতায়ালাকে ভয় করুন। ভাবুন, এই নামাজই হয়তোবা আপনার জীবনের শেষ নামাজ। 

রাসূললুল্লাহ (সাঃ)-এর নিকটে জনৈক ব্যক্তি সংক্ষিপ্ত উপদেশ কামনা করলে তিনি তাকে বললেন, ‘যখন তুমি নামাজে দন্ডায়মান হবে, তখন এমনভাবে নামাজ আদায় কর, যেন এটিই তোমার জীবনের শেষ নামাজ’। (ইবনু মাজাহ; মিশকাত হা/৫২২৬, সনদ হাসান)

★পঞ্চম বিষয় : নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে কল্যাণ আশা করুন। আল্লাহতায়ালা বলেন-‘তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর’ (সূরা বাক্বারা-৪৫)।এই বিশ্বাস রাখুন, আল্লাহ আমার প্রতিটি প্রার্থনায় সাড়া দিচ্ছেন। রাসূললুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ‘তোমাদের কেউ নামাজে দাঁড়ালে সে মূলত তার প্রভুর সাথে কথোপকথন করে। তাই সে যেন দেখে, কিভাবে সে কথোপকথন করছে’।  (মুস্তাদরাক হাকেম; সহিহুল জামে‘ হা/১৫৩৮)

★ষষ্ঠ বিষয় : নামাজে  নিজের গুনাহর কথা চিন্তা করে আল্লাহর সামনে দন্ডায়মান হওয়ার কথা ভেবে নিজের মাঝে ‘হায়া’ বা লজ্জাশরম নিয়ে আসুন। দন্ডায়মান অবস্থায় একজন অপরাধীর মত মস্তক অবনত রেখে এবং দৃষ্টিকে সিজদার স্থানের দিকে নিবদ্ধ রাখুন। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) (দাঁড়ানো অবস্থায়) সিজদার জায়গায় দৃষ্টি রাখতেন। (দেখুন : তাফসীরে তবারী ৯/১৯৭)


উপরের ছয়টি বিষয় অনুসরণ করলে নামাজে মনোযোগ তৈরি হবে। ইনশাআল্লাহ। 

এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সাঃ). বলেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজের সময় হলে সুন্দরভাবে ওযূ করে এবং একাগ্রতার সাথে সুন্দরভাবে রুকূ-সিজদা করে নামাজ  আদায় করে, তার এ নামাজ  পূর্বের সকল গুনাহের কাফফারা হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত না সে কোন কবিরা গুনাহে লিপ্ত হয়। আর এ সুযোগ তার সারা জীবনের জন্য।’ (মুসলিম হা/২২৮; মিশকাত হা/২৮৬)
(সংগৃহীত)


(০৪)
আল্লাহই আমাকে দেখছেন,এই বিশ্বাস মনে বদ্ধমুল করে নিতে পারলে ইখলাসের সহিত আমল হবে,ইনশাআল্লাহ। 
,
বেশি বেশি যিকির,কুরআন তিলাওয়াত করে মন তাহা রাখুন।    

(০৫)
ঈমান আকীদা ঠিক রাখার পাশাপাশি নিয়মিত ফরজ নফল আমল চালিয়ে যেতে হবে।
নেককার ব্যাক্তিদের সংশ্রবে  থেকে উঠাবসা করতে হবে।
হক্কানী উলামায়ে কেরামদের কথা মেনে চলতে হবে।
গুনাহের পরিবেশ থেকে দূরে থাকতে হবে।  

প্রয়োজন মাঝে মাঝে তাবলিগে সময় দিন। 

(০৬)
আপনি আহকামে জিন্দেগী, ইসলামী জিন্দেগী, আল ফিকহুল মুয়াসসার, ইসলামী আকীদা ও ভ্রান্ত মতবাদ বই গুলো পড়তে পারেন।    


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 368 views
...