বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-বাদ্যযন্ত্রকে ভেঙ্গে বা পুড়িয়ে ফেলা কিংবা ক্ররিদ করে সদকাহ করা কোনটা উত্তম? এ সম্পর্কে মতবিরোধ রয়েছে।কেউ বলেন,ভেঙ্গে বা পুড়িয়ে ফেলা উত্তম।আবার কেউ কেউ বলেন,বিক্রয় করে মূল্য ফকির মিসকিনকে সদকাহ করা উত্তম।
যারা বলেন,ভেঙ্গে ফেলা উত্তম।তাদের বক্তব্যই যুক্তিসংগত মনে হচ্ছে।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَتَعَاوَنُواْ عَلَى الْبرِّ وَالتَّقْوَى وَلاَ تَعَاوَنُواْ عَلَى الإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না।(সূরা মায়েদা-০২)
(২)
জ্বী, পারবে।
(৩)
যদি প্রবল ধারণা থাকে যে,যার কাছে পাঠাচ্ছেন সে এই পত্র/রেসালার মর্যাদা দিবে না।বরং অবহেলা করে যত্রতত্র ফেলে রাখবে।তাহলে আপনার জন্য কুরআনের আয়াত তথা না লিখাই উত্তম হবে।বরং এক্ষেত্রে আপনি আয়াতের সারমর্ম লিখে দিবেন।
عن ابن عمر قال: «نهى رسول الله - صلى الله عليه وسلم - أن يسافر بالقرآن إلى أرض العدو» . متفق عليه. وفي رواية لمسلم: "«لا تسافروا بالقرآن فإني لا آمن أن يناله العدو»"
(মিশকাত-২১৯৭)
মোল্লা আলী কারী রাহ বলেন,
(من أن يناله العدو) ، أي يصيبه الكافر فيحقره أو يحرقه أو يلقيه في مكان غير لائق به أو لا يردوه إليكم فيضيع، فلا يصح ما قال ابن حجر من أنه فيه أبلغ رد على ما زعمه شارح أن النهي إنما هو في زمنه - صلى الله عليه وسلم - لأنه كان مكتوبا مفرقا عند الصحابة، فلو ضاع منه شيء لم يعوض اهـ ولأن العلة مشتركة شاملة له أيضا كما لا يخفى.
যদি অসম্মানের আশংকা না থাকে,তাহলে আপনি পাঠাতে পারবেন।
(৪)
সালাত ই বিশুদ্ধ উচ্ছারণ।