এক্ষেত্রে আপনাকে বিবাহই করতে হবে।
আপনি আপনার পরিবারের সাথে বিবাহের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করে দ্রুত বিবাহ করুন।
পাত্রি খোজার সময় আগেই পাত্রির অভিভাবকদের বলে রাখবেন যে চাকুরী হওয়ার আগ পর্যন্ত মেয়ের যাবতীয় দায়িত্ব পাত্রির অভিভাবকদের উপরেই থাকবে।
চাকুরী পাওয়ার আগ পর্যন্ত আমার কোনো দায়িত্ব থাকবেনা।
তাহলেই দ্রুত বিবাহ হয়ে যাবে,ইনশাআল্লাহ।
,
এমন অনেক পরিবার আছেন,যারা উক্ত শর্ত মেনে নিবে,ইনশাআল্লাহ।
সুতরাং ধৈর্য হারাবেননা।
যদি শতচেষ্টার পরও আপাতত বিয়ে করা অসম্ভব হয়,তাহলে বিবাহের চেষ্টা করারা পাশাপাশি যৌনক্ষমতাকে দমিয়ে রাখতে এক্ষেত্রে রোযা রাখাই নির্দিষ্ট।
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
(يَا مَعْشَرَ الشَّبَابِ ، مَنْ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ الْبَاءَةَ فَلْيَتَزَوَّجْ ، فَإِنَّهُ أَغَضُّ لِلْبَصَرِ ، وَأَحْصَنُ لِلْفَرْجِ ، وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَعَلَيْهِ بِالصَّوْمِ فَإِنَّهُ لَهُ وِجَاءٌ)
হে যুবকদের দল! তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থবান,তারা যেন বিয়ে করে নেয়।কেননা বিয়ে চক্ষুকে নিচু রাখে এবং লজ্জাস্থানকে হেফাজত করে।আর যাদের বিয়ের সামর্থ্য নেই তারা যেন রোযা রাখে।কেননা রোযা ঢাল স্বরূপ।(সহীহ বোখারী-১৯০৫,সহীহ মুসলিম-১৪০০)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
يَا مَعْشَرَ الشَّبَابِ ، مَنِ اسْتَطَاعَ الْبَاءَةَ فَلْيَتَزَوَّجْ ، ، وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَعَلَيْهِ بِالصَّوْمِ فَإِنَّهُ فَإِنَّهُ أَغَضُّ لِلْبَصَرِ وَأَحْصَنُ لِلْفَرْجِ
হে যুবক সম্প্রদায় ! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে, তারা যেন বিবাহ করে। কেননা, বিবাহ তার দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং যৌনতাকে সংযমী করে এবং যাদের বিবাহ করার সামর্থ্য নাই, সে যেন রোযা পালন করে। কেননা, রোযা তার যৌনতাকে দমন করে। (বুখারী,হাদীস নং-৪৯৯৬)
★আখেরাতের আযাবের ভয়ে অনুগ্রহ করে যেনা থেকে বিরত থাকুন।
প্রয়োজনে তাবলিগে এক চিল্লা দিন।