আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,080 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
closed by
আসসালামু আলাইকুম
দীর্ঘদিন যাবৎ নিম্নোক্ত বিষয়গুলো নিয়ে আমি খুব পেরেশানিতে আছি; খাওয়া,ঘুম,কাজ-কর্ম,পড়ালেখা,সংসার জীবন কোনোকিছুতেই শান্তি পাচ্ছিনা।
দয়া করে আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে আমাকে উপকৃত করবেন। আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব।
আর আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়াপ্রার্থী।

###প্রশ্ন-১
কেনায়া শব্দ বা বাক্য উচ্চারনে তালাক হয় তা আমি জানতাম না,পরবর্তীতে  জেনেছি।
 শুনেছি কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে এক তালাকে বায়েন পতিত হয়।
কিন্তু কেনায়া তালাকের ব্যাপারে নিয়ত এক তালাকের ছিলো নাকি তিন তালাকের ছিলো,যদি মনে করতে না পারে তাহলে কত তালাক পতিত হবে?
নাকি কেনায়া শব্দ উচ্চারনে শুধুমাত্র এক তালাকে বায়েন-ই পতিত হয়? অতিরিক্ত তালাক কার্যকর হয় কিনা দয়া করে জানাবেন।
###প্রশ্ন-২
যদি এক তালাকে বায়েন পতিত হয় তাহলে কি নতুন করে বিবাহ পড়াতে হবে? নতুন করে বিবাহ পড়ানো ছাড়া সংসার করা যাবে কিনা?
###প্রশ্ন-৩
কেনায়া সূচক শব্দ উচ্চারণ এর মাধ্যমে তালাক পতিত হয়েছে কিনা সেটা স্বামী-স্ত্রী কেউই জানতো না।
জানার সুবিধার্থে প্রশ্ন-যদিও এক তালাকে বায়েন হয়েই থাকে, তাহলে নতুন করে বিবাহ পড়ানো ছাড়াই, আবারো যদি কেনায়া সূচক কোন শব্দ ব্যবহার করে অর্থাৎ সরাসরি তালাকের অর্থ বহন করেনা এমন শব্দ ব্যবহার করে, তাহলে কি আবারো নতুন করে তালাক পতিত হবে?
নাকি  শুধু পুর্বের এক তালাকে বায়েন কার্যকর থাকবে? যদি এক তালাকে বায়েন এর পর নতুন করে বিবাহ পড়ানো না হয়।
###প্রশ্ন-৪
যদি এক তালাকে বায়েন পতিত হয়, তাহলে ইদ্দতের পূর্বে হোক কিংবা পরে নতুন করে বিবাহ পড়ালেই চলবে?
নাকি ইদ্দত পরিপূর্ণ হলে শরয়ী হালালাহ ব্যতীত আর বিবাহ করানো যাবে না?
###প্রশ্ন-৫
এক তালাকে বায়েন পতিত হলে নতুন করে বিবাহ পড়ানোর জন্য পূর্বের স্বাক্ষী এবং পুর্বের মোহরানাই বহাল থাকবে, নাকি নতুন করে মোহরানা ধার্য করা যাবে।
নতুন করে মোহরানা ধার্য করা হলে, পূর্বে মোহরানা যত ছিল ততই যদি আবারও ধার্য করা হয় তাহলে কোন সমস্যা আছে কিনা?
নাকি মোহরানা কমবেশি করতেই হবে?
###প্রশ্ন-৬
যদি কোন ব্যক্তি না জানে যে, তার কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত ছিল কিনা,কোনোকিছুতেই প্রবল ধারণা পাচ্ছে না নিয়তের ব্যাপারে।
কখনো মনে হয় হয়তো নিয়ত ছিলো,কখনো মনে হয় হয়তো নিয়ত ছিলনা।তাহলে কি তালাক কার্যকর হবে?
###প্রশ্ন-৭
তালাক হয়েছে কিনা মনে করতে না পারলে,সাংসারিক জীবন করার ক্ষেত্রে গুনাহর ভয়ে, মনের সন্দেহ দূর করার জন্য, উক্ত স্বামী-স্ত্রীর নতুনভাবে বিবাহ পড়ানো যাবে কিনা?
বিয়ে বৈধ করে রাখার নিয়তে,গুনাহ থেকে বাঁচার নিয়তে, মনের সন্দেহ দূর করার জন্য নতুন করে বিবাহ পোড়ালে কোন সমস্যা আছে কিনা দয়া করে তাও জানাবেন।
###প্রশ্ন-৮
তালাক হয়েছে কিনা জানা নেই,উপরিউক্ত প্রশ্নগুলো সন্দেহজনকভাবে করার কারনে,বিবাহের মধ্যে কি কোনো সমস্যা হবে?বা তালাক হবে?

###বলে রাখা ভালো,বিষয়গুলো পুরোপুরি কেনায়া নির্ভর এবং সন্দেহনির্ভর।
দয়া করে প্রশ্নগুলো যেভাবে আলাদা আলাদা ভাবে নাম্বারিং করে করেছি,উত্তর সেভাবে নাম্বারিং করে আলাদা আলাদা ভাবে দিয়েন।আমি খুব উপকৃত হবো।
closed

1 Answer

0 votes
by (63,560 points)
selected by
 
Best answer

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

তালাক। এটি খুবই জঘন্য একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। এ ভয়ানক শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর ভালবেসে বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

 

হাদীস শরীফে উল্লেখ রয়েছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যেআল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক। (আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}

 

কেনায়া তালাক বলা হয় স্পষ্ট তালাক শব্দ না বলে বরং তালাকের ইঙ্গিতসূচক শব্দ বলে তালাক দেওয়া। আর কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। অথবা তালাকের মজলিস হওয়া আবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয় ৷

সুতরাং যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর যদি তালাকের নিয়ত না করে তাহলে তালাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, ১/৩৭৫)

 

وَفِي حَالَةِ مُذَاكَرَةِ الطَّلَاقِ يَقَعُ الطَّلَاقُ فِي سَائِرِ الْأَقْسَامِ قَضَاءً إلَّا فِيمَا يَصْلُحُ جَوَابًا وَرَدَّا فَإِنَّهُ لَا يُجْعَلُ طَلَاقًا كَذَا فِي الْكَافِي

তালাকের আলোচনার পরিস্থিতিতে সকল প্রকার কেনায়া তালাকে তালাক পতিত হবে। তবে যে শব্দগুলো তালাকের আবেদনের জবাব এবং রদ উভয়টা বুঝাবে,সে শব্দুগুলো দ্বারা তালাক পতিত হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৭৫)

 

আরো জানুনঃ 

https://ifatwa.info/17538/

 

হেদায়া গ্রন্থে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.

احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت

برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

 

সারমর্মঃ  

কেহ যদি তার স্ত্রীকে বলে যে তোমাকে আমি ছেড়ে  দিলাম, যা খুশি তাই করো,তুমি মুক্ত, তুমি স্বাধীন, তুমি স্বামী খুজো,বা স্বামী তালাশ করো,তাহলে এটিও কেনায়া তালাক।

কেনায়া তালাক হলো ইঙ্গিতসূচক শব্দ দ্বারা যেটা হয়। কেনায়া তালাকের ক্ষেত্রে নিয়ত তথা তালাকের ইচ্ছা থাকা অত্যাবশ্যক। আর কেনায়া তালাক দ্বারা এক তালাকে বায়েন পতিত হয়

 

আরো জানুনঃ 

https://ifatwa.info/7162/

https://ifatwa.info/7406/

 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

 

১. কেনায়া শব্দ দ্বারা তালাক দিলে এক তালাকের নিয়ত করলে এক তালাকে বায়েন। আর কিছু শব্দ আছে যার দ্বারা তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে কেনায়া কোন শব্দ ব্যবহার করেছে তা জানার প্রয়োজন।

২. হ্যাঁ, এক তালাকে বায়েন পতিত হলে আবার নতুন করে মহর ধার্য ও দুজন স্বাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করতে হবে। নতুন করে বিবাহ পড়ানো ছাড়া সংসার করা যাবে না।

. এক তালাকে বায়েনের পর নতুন করে বিবাহ পড়ানো ছাড়া  আর নতুন করে কোনো তালাক পতিত হবে না।

৪. এক তালাকে বায়েন পতিত হলে, ইদ্দতের পূর্বে হোক কিংবা পরে নতুন করে বিবাহ পড়ালেই চলবে। এই ক্ষেত্রে  শরয়ী হালালা লাগবে না।

৫. নতুন করে বিবাহ পড়ানোর ক্ষেত্রে আগের মহরানার চেয়ে কম বেশী করা যাবে। এতে কোনো সমস্যা নেই। আবার পূর্বের স্বাক্ষীই থাকা জরুরী নয়।

৬. তালাকের মজলিস ও তালাকের আলোচনা কিংবা স্ত্রী তালাক চাচ্ছে অথবা ঝগড়ার সময় কেনায়া শব্দ দ্বারা তালাক দিলে তালাকের নিয়ত না করলেও এক তালাকে বায়েন হয়ে যাবে। কারণ, এটা তালাকের মজলিস। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে দেখবে যে, কোন সময় তালাকের কেনায়া শব্দ ব্যবহার করেছে।

৭. হ্যাঁ, মনের সন্দেহ দূর করার জন্য, উক্ত স্বামী-স্ত্রীর নতুনভাবে বিবাহ পড়ানো যাবে। এতে কোনো সমস্যা নেই।

৮. না, এতে কোনো তালাক পতিত হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)
by (1 point)
সম্মানিত মুফতি সাহেব,
৬ নম্বর প্রশ্নের ক্ষেত্রে তালাকের মজলিশ ছিলোনা।
সেক্ষেত্রে হুকুম কী?
by
আমি আমার স্ত্রীকে ফোনে বলছিলাম,  তুমি আমার বাড়িতে আসবানা, ওই খানেই থাকো। তুমি আসলে আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে যাবো। আমার পরিক্ষাগুলো শেষ হোক,  তখন আসবা না থাকবা, বসলে ফায়সালা হবে।
কথাগুলো বলার সময় আমার নিয়ত কী ছিলো আমি যানতাম না। তবে রাগ দেখাইতে চাচ্ছিলাম এটা বুঝতে পারছি আমি, কারন শেষে বলছিলাম আসবা না থাকবা বসলে ফায়সালা হবে। আমি সন্দেহের বসিভুত হয়ে, তালাকে বাইন এর ভয়ে ইদ্দতের আগে মহর করে নেই।
আমি এখনো শান্তি পাচ্ছি না। আমি আমার স্ত্রীকে বললাম পরেকার মহরটা অযথায় করলাম, কারন ইদ্দত এর আগে নাকি মহর হয় না। কিন্তু আপনাদের জবাব গুলো পড় বুঝলাম ইদ্দতের আগেও মহর করা যা। অবস্থায় আমরা সংসার করতে পারবো কী না ভাই একটু তারাতারি জানাবেন, আমি খুব কষ্টে আছি।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...