ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
(১)
রুখসত থাকবে বলে অনেকেই বলে থাকেন।কেননা যারা জায়েয নাজায়েয মেনে চলে,তারা নিশ্চয়ই আমানতদার ও বিশ্বস্ত। আর বিশ্বস্ত লোকদের এ ডিপার্টমেন্টে অত্যন্ত প্রয়োজন।
(২)
নারীর পাপ হবে না।তবে নারীর দায়িত্ব হল, সাধ্যানুযায়ী ভাইকে বুঝানো।যদি সাধ্যানুযায়ী না বুঝায়, তাহলে এ দায়িত্ব তরকের অবশ্যই গেনাহ হবে।
(৩)
বাবা মারা যাওয়ার পর মেয়ে বেপর্দা চলাফেরা করলে এজন্য বাবা দাইয়ুস হবে না।এবং বাবাকে শাস্তি পেতেও হবে না।
(৪)
ছেলে সন্তান জিনাহ ব্যাভীচারে লিপ্ত হলে বাবাকে তখন দাইয়্যুস সাব্যস্ত করা হবে যখন বাবা সন্তানকে দ্বীন সম্পর্কে বুঝাবে না।যদি বাবা তার দায়িত্ব আদায় করে থাকে,তাহলে এক্ষেত্রে বাবার কোনো গোনাহ হবে না।
(৫)
না মাহরাম কাজিনদের সাথে কোনো প্রকার সম্পর্ক রাখা জায়েয হবে না।হ্যা, বিশেষ প্রয়োজনে তাদের সাথে কথা বলা যাবে।তবে একাকি বা ইনবক্সে কখনো কথা বলা যাবে না।