বিসমিল্লাহির রাহমানির
রাহিম।
জবাবঃ
সর্বপ্রথম পরামর্শ দিবো,ভালো কোনো বিশুদ্ধ আকিদার মুদাব্বিরের শরণাপন্ন
হওয়ার।মুদাব্বির মানে যিনি কুরআন হাদীস থেকে সেহেরের চিকিৎসা করে থাকেন।যাকে
রুকইয়ায়ে শরঈয়্যাহ বলা হয়।
তাছাড়া আপনাকে ঘরোয়া ভাবে কিছু
রুকইয়ার পরমার্শ দিচ্ছি,
(১) সকল প্রকার ফরয ওয়াজিব ইবাদত যত্নসহকারে পালন করা।এবং
সকল প্রকার হারাম ও নাজায়ে কাজ হতে বেঁচে থাকে।
(২) অধিক পরিমাণ কুরআন তেলাওয়াত করা।
(৩) দু'আ, জায়েয তাবীয ও যিকিরের মাধ্যমে নিজেকে হেফাজতের চেষ্টা করা।
নিম্নোক্ত দু'আকে সকাল সন্ধ্যা তিনবার করে পড়া।
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ، فِي
الْأَرْضِ، وَلَا فِي السَّمَاءِ، وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ،
দেখুন-১০৯৩
প্রত্যক নামাযের পর ঘুমাইবার সময়
এবং সকাল সন্ধ্যা আয়াতুল কুরসী পড়া।এবং ঘুমাইবার সময় ও সকাল সন্ধ্যা তিনবার করে
সূরা নাস,সূরা ফালাক্ব ও সূরা ইখলাস তিনবার করে পড়া।এবং প্রতিদিন
নিম্নোক্ত দু'আটি একশতবার করে পড়া।
لا اله الا الله وحده لا شريك
له له الملك وله الحمد وهو على كل شيئ قدير،
প্রতিদিন সকাল সাতটা করে খেজুর
খাওয়া। মদিনার খেজুর হলে ভালো।দেখুন-১৮১৬
(এলাজে কুরআনী-০৩)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক
করুন-
https://www.ifatwa.info/3467
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. সর্বপ্রথম পরামর্শ দিবো,ভালো কোনো বিশুদ্ধ আকিদার মুদাব্বিরের শরণাপন্ন হওয়ার।
মুদাব্বির মানে যিনি কুরআন হাদীস থেকে সেহেরের চিকিৎসা করে থাকেন। যাকে রুকইয়ায়ে
শরঈয়্যাহ বলা হয়।
২. জাদুটোনা এবং জ্বীনের
আছর থেকে বাঁচতে ঐ দু'আগুলির উপর আ'মল করলে অবশ্যই আল্লাহ তা'আলা হেফাজত করবেন।