بسم الله الرحمن الرحيم
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
فَلَمْ تَجِدُواْ مَاء فَتَيَمَّمُواْ صَعِيدًا طَيِّبًا
فَامْسَحُواْ بِوُجُوهِكُمْ وَأَيْدِيكُمْ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَفُوًّا غَفُورًا
যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির
দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল।(সূরা
নিসা-৪৩)
কখন তায়াম্মুম করা জায়েয হতে পারে? এমন প্রশ্নের জবাবে আমরা
www.ifatwa.info/938 নং ফাতাওয়া বলেছি যে, যদি ঠান্ডা পানি ব্যবহারে জীবন নাশ বা অসুস্থতা বৃদ্ধির আশংকা থাকে,তাহলে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নামায আদায় করতে পারবেন।এ ব্যাপারে কোনো প্রকার
শীতিলতা নেই।হ্যা গরম পানির যদি কোনো ব্যবস্থা না থাকে অথবা গরম পানি ব্যবহার করলেও
অসুস্থতা বৃদ্ধির পূর্ণ আশংকা থাকে, তাহলে এমতাবস্থায় তায়াম্মুম
করতে পারবেন।(আহসানুল ফাতাওয়া-২/৫৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন/ভাই!
প্রশ্নোক্ত বিবরণ অনুযায়ী আপনার বোনের উপর গোসল করা ফরজ। বিধায়
তিনি গরম পানি দ্বারা গোসল করে নিবেন ও সালাত আদায় করবেন। যদি গরম পানি দ্বারা গোসল
করলেও রোগ বেড়ে যাওয়ার প্রবল আশংকা থাকে, তাহলে তখন তিনি তায়াম্মুম করে নিবেন। উক্ত তায়াম্মুম
গোসলের স্থলাভিষিক্ত হয়ে তিনি পবিত্র হয়ে যাবেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://www.ifatwa.info/15009