وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
জবাবঃ-
(০১)
নারীদের জন্য মাহরাম পুরুষ ছাড়া সফরের ক্ষেত্রে হাদীস শরীফে স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা এসেছেঃ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَهَنَّادٌ، أَنَّ أَبَا مُعَاوِيَةَ، وَوَكِيعًا، حَدَّثَاهُمْ عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لَا يَحِلُّ لِامْرَأَةٍ تُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ أَنْ تُسَافِرَ سَفَرًا فَوْقَ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ فَصَاعِدًا، إِلَّا وَمَعَهَا أَبُوهَا أَوْ أَخُوهَا أَوْ زَوْجُهَا أَوِ ابْنُهَا أَوْ ذُو مَحْرَمٍ مِنْهَا صحيح
আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে নারী আল্লাহ এবং শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, তার জন্য তিন দিন কিংবা এর অধিক সময়ের পথ (একাকী) ভ্রমণ করা বৈধ নয়, যদি না তার সংগে তার পিতা, ভাই, স্বামী ছেলে অথবা কোনো মাহরাম লোক থাকে।
(আবু দাউদ ১৭২৬)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনি আপনার সেই ক্লাস এইটে পড়া ভাইকে যাতায়াতের জন্য নিতে পারবেন।
কোনো সমস্যা নেই।
বরং এটিই আপনার জন্য উচিত।
,
(০২)
আপনি যদি রুমে সবসময় মসজিদের কার্পেটের মতো জায়নামাজ বিছিয়ে রাখেন, তাহলে কোনো গুনাহ হবেনা।
,
মহিলারা তো একাকী নামাজ পড়ে,তাই সেক্ষেত্রে তাদের জন্য কাতার মিলে দাড়ানোর ফজিলত নেই।
হ্যাঁ যদি কোনো সময় তারা জামা'আত করে নামাজ পড়ে,তাহলে কাতার মিলিয়ে দাড়াবে।
সেটি সেই ছুরতে সুন্নাত হবে।