জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
(১.৩)
যেহেতু মাঝে কাপড় ছিলো, তাই হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।
তবে মাঝে কাপড়টি যদি এতো হালকা হয়,যাহা শরীরের উষ্ণতা অনুভব করতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেনা,তাহলে সেই সময়ে আপনার লিঙ্গ উত্তেজনা বশত পুরোপুরি দাড়িয়ে গেলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবে।
(০২)
হ্যাঁ ফরজ নামাজের মোট রাকাত সংখ্যা ১৭।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ صَالِحِ بْنِ كَيْسَانَ، عَنْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - قَالَتْ فُرِضَتِ الصَّلَاةُ رَكْعَتَيْنِ رَكْعَتَيْنِ فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ فَأُقِرَّتْ صَلَاةُ السَّفَرِ وَزِيدَ فِي صَلَاةِ الْحَضَرِ
‘আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবাসে ও সফরে সলাত দুই দুই রাক‘আত করে ফারয করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সফরের সলাত ঠিক রাখা হয় এবং আবাসের সলাত বৃদ্ধি করা হয়।
বুখারী (অধ্যায় : সলাত, অনুঃ মিরাজের সময় কিভাবে সলাত ফরজ হল, হাঃ ৩৫০), মুসলিম (অধ্যায় : মুসাফিরের সলাত, অনুঃ মুসাফিরের সলাত ও ক্বাসর) আবু দাউদ ১১৯৮।
في رواية عند أحمد (26338) : " كَانَ أَوَّلَ مَا افْتُرِضَ عَلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الصَّلَاةُ : رَكْعَتَانِ رَكْعَتَانِ ، إِلَّا الْمَغْرِبَ، فَإِنَّهَا كَانَتْ ثَلَاثًا، ثُمَّ أَتَمَّ اللهُ الظُّهْرَ وَالْعَصْرَ وَالْعِشَاءَ الْآخِرَةَ أَرْبَعًا فِي الْحَضَرِ ، وَأَقَرَّ الصَّلَاةَ عَلَى فَرْضِهَا الْأَوَّلِ فِي السَّفَرِ " .
وحسنه محققو المسند .
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর যখন প্রথমে নামাজ ফরজ করা হয়েছিলো,সেটি দুই দুই রাকাত করে ছিলো।
তবে মাগরিব নামাজ তিন রাকাত ছিলো।
অতঃপর আল্লাহ তায়ালা নিজ আবাস স্থলে জোহর,আছর,ঈশার নামাজকে চার রাকাত করে পূর্ণ করে দেন।
তবে সফর অবস্থায় আগের মতোই করে রেখে দেন।
,
(০৪)
না,আপনি হুরমতে মুসাহারাত ছাড়া অন্য যেকোন উপায়ে বাবা মার বিবাহে সমস্যা করতে পারবেননা।
,
(০৫)
এটি সেই ব্যক্তির মন ও মেজাজের উপর নির্ভর করবে।
সে দুঃখ পেলে এটি আপনার জন্য লেখা অনুচিত।
,
নতুবা এটি বলতে বা লিখতে সমস্যা নেই।