বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
নফল রোযা রাখার পর ভাঙ্গা যাবে।তবে কাযা করা লাগবে।কাফফারা আসবে না।
(২)
তাসবীর বা ফটো হারাম।এ সম্পর্কে অসংখ্য হাদীস রয়েছে।তন্মধ্যে একটি হাদীস উল্লেখ করছি-
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর(রা.)থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
عَنْ نَافِعٍ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أَخْبَرَهُ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " إِنَّ الَّذِينَ يَصْنَعُونَ هَذِهِ الصُّوَرَ يُعَذَّبُونَ يَوْمَ القِيَامَةِ، يُقَالُ لَهُمْ: أَحْيُوا مَا خَلَقْتُمْ "
রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেছেন,যারা ফটো বানায়, কিয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দেয়া হবে এবং তাদের উদ্দেশ্যে বলা হবে,যা তোমরা বানিয়েছ তাতে জীবন দাও।[সহীহ বুখারী-৫৯৫১]
প্রথমত,বিনা জরুরতে ছবি তুলা নাজায়েয ও হারাম। যেহেতু ইসলাম ও মুসলমান এবং দেশের খেদমতের স্বার্থে জেনারেল শিক্ষা অনুমোদিত।
সুতরাং আপনি শিক্ষা প্রতিষ্টানের জন্য ছবি তুলে জমা দিতে পারবেন।
(৩)
যদি ৭৭ কিলো দূরে হয়,তাহলে আপনি মাহরাম ব্যতিত একা যেতে পারবেন না।হয়তো স্বামী এসে আপনাকে নিয়ে যেতে হবে।অথবা আপনার বাবা আপনাকে সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। অপারগ অবস্থায় নেককার মহিলাদের জামাতের সাথে যাওয়ার অনুমোদনও ফুকাহায়ে কেরাম দিয়ে থাকেন। বিস্তারিত জানুন-
https://www.ifatwa.info/212